RadioClassic
tips website
Friday, November 6, 2020
ইয়াবা সম্পর্কে ভয়ানক কিছু তথ্যঃ
💢সবাইকে জানাতে শেয়ার করুন💢
ইয়াবা সম্পর্কে ভয়ানক কিছু তথ্যঃ-
ইয়াবা মূলত মায়ানমারের শান প্রদেশে পাহাড়ে ঘোড়াদের খাওয়ানো হতো।
কেননা ঘোড়া পাহাড়ে কোন গাড়ি সহজে টানতে চাইত না, পরে ঘোড়াকে পাগলা করে দিতে বার্মিজরা এই ড্রাগ তৈরি করে।
থাইল্যান্ডে এর নাম ম্যাড ড্রাগ, ইন্ডিয়াতে নাম ভুলভুলাইয়া আর বাংলাদেশে বাবা এছাড়াও নাজি, স্পিড, হিটলার্স ড্রাগ, চকোলি নামেও এটি পরিচিত। এই ঘোড়ার ট্যাবলেট পরবর্তীতে প্রচন্ড কায়িক শ্রম করে এমন মানুষরা নেয়া শুরু করে এবং এরপর এটা থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনামের প্রষ্টিটিউটরা নিতে শুরু করে। বার্মা এর মূল তৈরির স্থান হলেও তারা কেবল এক্সপোর্ট করে, সেবনকারীর সংখ্যা সেখানে কম কারন তারা জানে জিনিসটা কি এবং কতটা খারাপ।
ইয়াবা তৈরিতে ভয়াবহ রাসয়নিক উপকরণঃ
ইয়াবার মূল উপাদান মেথামফেটামিন ও ক্যাফেইন। মেথামফেটামিন জিনিসটা দিয়ে তৈরি একটা ট্যাবলেট দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় সৈন্যদের জাগিয়ে রাখতে ব্যাবহার করা হত এবং ১৯৫০ এর দিকে জাপানে মেথামফেটামিন ব্যাপক ভাবে ব্যাবহৃত হয়েছে। বর্তমানে যে ইয়াবা ট্যাবলেট বিক্রি হয় তাতে মেশানো হয় হাইড্রোক্লোরিক এসিড, এসিটোন (যা মূলত নেইল পলিশ রিমুভার), রেড ফসফরাস, ব্যাটারির লিথিয়াম ও সালফিউরিক এসিড। আশা করি কেমিক্যাল গুলোর নাম শুনে কিছুটা ভয়াবহতার আঁচ পাওয়া যাচ্ছে।
ইয়াবার এ্যাকশন কেন ভয়াবহ ..?
মেথামফেটামিন ও ক্যাফেইন হল দুটি মস্তিস্কের উত্তেজক পদার্থ। ইয়াবা সেবনে মুলত এই মেথামফেটামিন ও ক্যাফেইন সেবনকারীকে বেপরোয়া করে দেয়।
তালপাতার সেপাই নিজেকে মহাবীর আলেকজান্ডার ভাবা শুরু করে এবং যে কোন অপরাধ করার সিদ্ধান্তে যেতে তার বিবেক বাধা দেয়না।
ইয়াবার ভয়ানক সাইড ইফেক্টঃ
বলা হয় যে একটা দুইটা ইয়াবা সেবন করলেই মস্তিস্কের কিছু ছোট রক্তনালী নষ্ট হয় এবং নিয়মিত করলে, খুব অল্প বয়সে ব্রেইন ষ্ট্রোক করে প্যারালাইজড বা চলাচলে অক্ষম হওয়ার সম্ভাবনা ৯৫%। এছাড়া ওজন কমে যাওয়া, উচ্চ রক্তচাপ, অনিদ্রা, হ্যালুসিনেশন, উন্মাদের মত আচরন, গোয়ার্তুমি এবং পুরুষত্ব হারানো ও বন্ধ্যত্ব হওয়ার প্রবল সম্ভাবনা থাকে। যে সব কেমিক্যালের কথা বললাম যা বাবাতে আছে তাতেই বোঝা যায় একশন কি হবে।
পরিচিত কেউ সেবন করলে তাকে বলে দিতে হবে ৩৫-৪৫ এর মধ্যে একটা ষ্ট্রোক আর তিলেতিলে নিজের দেহ নিঃশেষ হওয়া দেখার জন্য তৈরি হতে থাকুন।
ইয়াবাকে না বলুন। মাদককে না বলুন।
জাহান্নাম কেমন হবে?
জাহান্নাম কেমন হবে?
০১| জাহান্নামের গভীরতা এমন যে, এর মুখ
থেকে একটি পাথর ফেলে দিলে জাহান্নামের
তলদেশে পৌছাতে ৭০ বছর সময় লাগে। বিচারের
দিন জাহান্নাম কে ৭০ হাজার শিকল দ্বারা টেনে আনা হবে যার প্রত্যেক শিকল ৭০ হাজার ফেরেশতা বহন করবেন।
০২| জাহান্নামে চাঁদ এবং সূর্যকে নিক্ষেপ করা হবে৷
আর জাহান্নামে তা অবলীলায় হারিয়ে যাবে।
০৩| জাহান্নামবাসীর শরীরের চামড়া ১২৬ ফুট পুরো
করে দেওয়া হবে যাতে করে আযাব অত্যন্ত
ভয়াবহ হয়, তাদের শরীরে আরও থাকবে তিল যার
একএকটি হবে উহুদ পাহাড়ের সমান। আর জাহান্নামবাসীর বসার জায়গা হবে মক্কা থেকে
মদীনা পর্যন্ত দূরত্বের সমান।
০৪| প্রতিদিন জাহান্নামের আযাব পূর্বের দিন থেকে
আরও তীব্র আর ভয়াবহ করা হবে।
০৫| জাহান্নামের খাদ্য হবে কাঁটা যুক্ত গাছ আর
পানীয় হবে ফুটন্ত পানি, পুঁজ, পুঁজও রক্তের মিশ্রণ
এবং উত্তপ্ত তেল, এরপরও জাহান্নামবাসীর পিপাসা
এতবেশি হবে যে, তারা এই পানীয় পান করতে
থাকবে।
০৬| জাহান্নামের এই ভয়াবহ কল্পনাতীত আযাব
অনন্ত কালধরে চলতে থাকবে, জাহান্নামবাসীরা
এক পর্যায়ে জাহান্নামের দেয়াল টপকিয়ে পালাতে
চেষ্টা করলে তাদেরকে লোহার হাতুড়ি দ্বারা আঘাত করে ফেলে দেওয়া হবে।
“হে আল্লাহ, আমাদেরকে তুমি জাহান্নাম থেকে
রক্ষা কর----
আমিন সুম্মা আমিন”
Sunday, November 1, 2020
১১৪ টি সূরার নাম ও বাংলা অর্থ
০১: সুরাঃ ফাতিহা - অর্থ = সূচনা
০২: সুরাঃ বাক্বারাহ - অর্থ =গাভী
০৩: সুরাঃ আলে-ইমরান - অর্থ = ইমরানের
পরিবার
০৪: সুরাঃ নিসা - অর্থ = নারী জাতি
০৫: সুরাঃ মায়িদাহ - অর্থ = খাদ্যপরিবেশিত
টেবিল
০৬: সুরাঃ আন'আম - অর্থ = গৃহপালিত পশু
০৭: সুরাঃ আ'রাফ - অর্থ =উচ্চস্থানসমূহ
০৮: সুরাঃ আনফাল - অর্থ =যুদ্ধলব্ধ ধনসম্পদ
০৯: সুরাঃ তাওবা - অর্থ =অনুশোচনা
১০: সুরাঃ ইউনূস - অর্থ =হযরত ইউনুস (আঃ)
১১: সুরাঃ হুদ - অর্থ =হযরত হুদ (আঃ)
১২: সুরাঃ ইউসুফ - অর্থ = হযরত ইউসুফ(আঃ)
১৩: সুরাঃ রা'দ - অর্থ =বজ্রপাত
১৪: সুরাঃ ইব্রাহীম - অর্থ =হযরতইবরাহীম(আঃ) ১৫: সুরাঃ হিজর - অর্থ =পাথরের পাহাড়
১৬: সুরাঃ নাহল - অর্থ =মৌমাছি
১৭: সুরাঃ বনী ইসরাইল - অর্থ =ইসরাইলের
বংশধর
১৮: সুরাঃ কাহফ - অর্থ =গুহা।
১৯: সুরাঃ মারইয়াম - অর্থ =ঈসা (আঃ) এর
মাতার নাম
২০: সুরাঃ ত্ব-হা - অর্থ =দুটি আরবি হরফ
২১: সুরাঃ আম্বিয়া - অর্থ =নবীগণ
২২: সুরাঃ হাজ্জ - অর্থ = মহাসম্মেলন
২৩: সুরাঃ মু'মিনুন - অর্থ =বিশ্বাসীগণ
২৪: সুরাঃ নূর - অর্থ =জ্যোতি
২৫: সুরাঃ ফুরক্বান - অর্থ =পার্থক্যকারী
২৬: সুরাঃ শু'আরা - অর্থ =কবিগণ
২৭: সুরাঃ নামল - অর্থ =পিপীলিক
২৮: সুরাঃ ক্বাসাস - অর্থ =কাহিনী
২৯: সুরাঃ আনকাবূত - অর্থ =মাকড়সা
৩০: সুরাঃ রূম - অর্থ =রোমান জাতি
৩১: সুরাঃ লুকমান - অর্থ =একজন প্রজ্ঞাবান
অলির নাম
৩২: সুরাঃ সাজদাহ - অর্থ =সিজদা
৩৩: সুরাঃ আহযাব - অর্থ =সংযুক্ত শক্তিসমূহ
৩৪: সুরাঃ সাবা - অর্থ =একটি নগরের নাম
৩৫: সুরাঃ ফাতির - অর্থ =আদিস্রষ্টা
৩৬: সুরাঃ ইয়াসিন - অর্থ =ইয়াসিন
৩৭: সুরাঃ সাফ্ফাত - অর্থ =সারিবদ্ধভাবে
দাঁড়ানো
৩৮: সুরাঃ সোয়াদ - অর্থ =একটি আরবি হরফ
৩৯: সুরাঃ যুমার - অর্থ =দলবদ্ধ জনতা
৪০: সুরাঃ মুমিন - অর্থ =বিশ্বাসী
৪১: সুরাঃ ফুসসিলাত (হামীম সিজদাহ)
-অর্থ =সুস্পষ্টবিবরণ।
৪২: সুরাঃ শূরা - অর্থ =পরামর্শ
৪৩: সুরাঃ যুখরূফ - অর্থ =স্বর্ণালংকার
৪৪: সুরাঃ দুখান - অর্থ =ধোঁয়া
৪৫: সুরাঃ জাছিয়াহ - অর্থ =নতজানু
৪৬: সুরাঃ আহক্বাফ - অর্থ =বালুর পাহাড়
৪৭: সুরাঃ মুহাম্মদ - অর্থ =সর্বশেষ নবী ও
রাসূলের নাম
৪৮: সুরাঃ ফাত্হ - অর্থ =বিজয়
৪৯: সুরাঃ হুজুরাত - অর্থ =বাসগৃহসমূহ
৫০: সুরাঃ ক্বাফ - অর্থ =একটি আরবি হরফ
৫১: সুরাঃ যারিয়াত - অর্থ =বিক্ষেপকারী
৫২: সুরাঃ তূর - অর্থ =তুর পর্বত
৫৩: সুরাঃ নাজম - অর্থ =তারকা
৫৪: সুরাঃ ক্বামার - অর্থ =চাঁদ
৫৫: সুরাঃ আর-রাহমান - অর্থ =পরম করুণাময়
৫৬: সুরাঃ ওয়াক্বিয়া - অর্থ =নিশ্চিত ঘটনা
৫৭: সুরাঃ হাদীদ - অর্থ =লোহা
৫৮: সুরাঃ মুজাদিলাহ - অর্থ =অনুযোগকারী নারী
৫৯: সুরাঃ হাশর - অঅর্থ =মহাসমাবেশ
৬০: সুরাঃ মুমতাহিনা - অর্থ =পরীক্ষা সাপেক্ষ নারী
৬১: সুরাঃ সাফ - অর্থ =সারিবদ্ধ সৈন্যদল
৬২: সুরাঃ জুমুআহ - অর্থ =সম্মেলন
৬৩: সুরাঃ মুনাফিকুন - অর্থ =কপট বিশ্বাসীগণ
৬৪: সুরাঃ তাগাবুন - অর্থ =মহা বিজয়
৬৫: সুরাঃ তালাক - অর্থ =বিচ্ছেদ
৬৬: সুরাঃ তাহরীম - অর্থ =নিষিদ্ধকরণ
৬৭: সুরাঃ মূলক - অর্থ =সার্বভৌম কর্তৃত্ব
৬৮: সুরাঃ ক্বালাম - অর্থ =কলম
৬৯: সুরাঃ হাক্ক্বাহ – অর্থ =নিশ্চিত সত্য
৭০: সুরাঃ মা'আরিজ - অর্থ =উন্নয়নের সোপান
৭১: সুরাঃ নূহ - অর্থ =হযরত নুহ (আঃ)
৭২: সুরাঃ জ্বিন - অর্থ =জ্বিনজাতি
৭৩: সুরাঃ মুয্যাম্মিল - অর্থ =কম্বল আবৃত নবী
৭৪: সুরাঃ মুদ্দাসসির - অর্থ =চাদর আবৃত নবী
৭৫: সুরাঃ ক্বিয়ামাহ - অর্থ =পুনরুত্থান
৭৬: সুরাঃ দাহর - অর্থ =মানবজাতি
৭৭: সরাঃ মুরসালাত - অর্থ=প্রেরিত পুরুষগণ
৭৮: সুরাঃ নাবা - অর্থ =মহা সংবাদ
৭৯: সুরাঃ নাযিয়াত - অর্থ =প্রচেষ্টাকারী
৮০: সুরাঃ আবাসা - অর্থ=তিনি ভ্রুকুটি করলেন
৮১: সুরাঃ তাকবীর - অর্থ=অন্ধকারাচ্
ছন্ন
৮২: সুরাঃ ইনফিত্বার - অর্থ =বিদীর্ণকরণ
৮৩: সুরাঃ মুতাফ্ফিফীন - অর্থ =প্রবঞ্চনা করা
৮৪: সুরাঃ ইনশিক্বাক্ব - অর্থ =চূর্ণবিচূর্ণকরণ
৮৫: সুরাঃ বুরূজ - অর্থ=নক্ষত্রপুঞ্জ
৮৬: সুরাঃ ত্বারিক্ব - অর্থ =রাতের আগন্তুক
৮৭: সিরাঃ আ'লা - অর্থ =সর্বোউপরে
৮৮: সুরাঃ গ্বাশিয়াহ্ - অর্থ =বিহ্বলকারী ঘটনা
৮৯: সুরাঃ ফাজর - অর্থ =ভোরবেলা
৯০: সুরাঃ বালাদ - অর্থ =নগর
৯১: সুরাঃ শামস - অর্থ =সূর্য
৯২: সুরাঃ লাইল - অর্থ=রাত্রি
৯৩: সুরাঃ দোহা - অর্থ =পূর্বাহ্নের সূর্যকিরণ
৯৪: সুরাঃ ইনশিরাহ - অর্থ =বক্ষ প্রশস্তকরণ
৯৫: সুরাঃ তীন - অর্থ =ডুমুর জাতীয় ফল
৯৬: সুরাঃ আলাক - অর্থ =রক্তপিণ্ড
৯৭: সুরাঃ ক্বদর - অর্থ =মহিমান্বিত
৯৮: সুরাঃ বাইয়্যিনাহ - অর্থ =সুস্পষ্ট প্রমাণ
৯৯: সুরাঃ যিলযাল - অর্থ =ভূমি কম্পন
১০০:সুরাঃ আদিয়াত - অর্থ =অভিযানকারী
১০১:সুরাঃ ক্বারি'আহ - অর্থ =মহা সংকট
১০২:সুরাঃ তাকাছুর - অর্থ =প্রাচুর্যের প্রতিযোগিতা
১০৩: সুরাঃ আসর - অর্থ =সময়/যুগ
১০৪: সুরাঃ হুমাযাহ - অর্থ =পরনিন্দাকারী
১০৫: সুরাঃ ফীল - অর্থ =হাতি
১০৬: সুরাঃ ক্বুরাইশ - অর্থ =একটি গোত্রের নাম
১০৭: সুরাঃ মা'ঊন - অর্থ =সাহায্য\সহযোগিতা
১০৮: সুরাঃ কাওসার - অর্থ =প্রাচুর্য
১০৯: সুরাঃ কাফিরূন - অর্থ =অবিশ্বাসী গোষ্ঠী
১১০: সুরাঃ নাসর - অর্থ =স্বর্গীয় সাহায্য
১১১: সুরাঃ লাহাব - অর্থ =জ্বলন্ত অঙ্গার
১১২: সুরাঃ ইখলাস - অর্থ =একত্ব
১১৩: সুরাঃ ফালাক্ব - অর্থ =নিশীভোর
১১৪: সুরা : নাস - অর্থ =মানুষ জাতি
Saturday, March 3, 2018
দুধ চা নাকি রঙ চা-কোনটি বেশি উপকারি।কাজে আসবে,শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন।
দুধ চা নাকি রঙ চা-কোনটি বেশি উপকারি।কাজে আসবে,শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন।
♥♥♥♥♥
পানির পরেই চা বিশ্বের সর্বাধিক ব্যবহূত পানীয়। এর এক ধরনের স্নিগ্ধ, প্রশান্তিদায়ক স্বাদ রয়েছে এবং অনেকেই এটি উপভোগ করেন। লিকার চায়ের অনেক গুণ। চা হার্ট ভালো রাখে, ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে, ডায়াবেটিসের সম্ভাবনা কমায়, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
জার্মানির বার্লিন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের মতে, লিকার চা রক্তনালীর সম্প্রসারণ ঘটায় যা উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগ নিয়ন্ত্রণে অত্যন্ত জরুরি। চায়ে ক্যাটেচিন নামক উপাদান থাকে যা রক্তনালী সম্প্রসারণে সাহায্য করে। এছাড়া চায়ের প্রভাবে কোষ থেকে তুলনামূলকভাবে ১৫ গুণ বেশি ইনসুলিন নিঃসরণ হয় যা রক্তের গ্লুকোজের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়ক। তাই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে লিকার চায়ের ভূমিকা অতুলনীয়। যদি চায়ে দুধ মেশানো থাকে তবে ইনসুলিন নিঃসরণ ক্ষমতা ৯০ শতাংশ কমে যায়। লিকার চা ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
দুধ চিনি ছাড়া লিকার চায়ে ক্যালরির পরিমাণ থাকে ২ ক্যালোরি। ১ চামচ চিনি ও দুধসহ চায়ে ক্যালোরি থাকে ২৬ ক্যালোরি। এছাড়া চা মুখের ক্যান্সার প্রতিরোধ করে, হাড় মজবুত করে, বিষণ্নতা ও স্ট্রেস কমায়, হজম শক্তি বাড়ায়, মস্তিষ্ক ও স্নায়ুকে উদ্দীপ্ত করে, কোলেস্টেরল কমায়, ত্বক মসৃণ করে ও চুলের পুষ্টি জোগায়। চায়ে আছে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা এন্টি এজিং উপাদান হিসেবে অতুলনীয়। তাই দুধ চায়ের অভ্যাস পরিবর্তন করে লিকার চা গ্রহণ করা অধিক হিতকর
প্রতি মুহুর্তের সর্বশেষ tips পেতে এখানে ক্লিক করে আমাদের ফেইসবুক পেইজে লাইক দিন
♥♥♥♥♥
●••• ভাল লাগলে শুধু একটা #thnx •••●
সংক্ষেপে কমেন্ট করুন..
T= (Tnks)
N= (Nice)
💢সবাইকে জানাতে শেয়ার করুন💢
অবশ্যই আমাদের এই পেইজটিতে লাইক দিয়ে যাবেন
https://www.facebook.com/radioclassicbd/
♥লেখাটি ভাল লাগলে কিংবা উপকারে আসলে সবাইকে জানাতে শেয়ার করুন♥
যে সময়টায় একেবারেই পানি পান করবেন না। নাহলে ঘটতে পারে প্রাণঘাতী ভয়ঙ্কর রোগ!কাজে আসবে,শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন।
যে সময়টায় একেবারেই পানি পান করবেন না। নাহলে ঘটতে পারে প্রাণঘাতী ভয়ঙ্কর রোগ!কাজে আসবে,শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন।
♥♥♥♥♥
যে সময়টায় একেবারেই পানি পান করবেন না। নাহলে ঘটতে পারে প্রাণঘাতী ভয়ঙ্কর রোগ!- ‘পানির অপর নাম জীবন’। জীবন বাঁচানোর পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধ, এমনকি ত্বকের যত্নেও পানির ভূমিকা রয়েছে।
আবার এই পানিরই অপর নাম ‘মরণ’ বললে ভুল হবে না। পানি তখনই উপকারী, যখন আপনি নিয়ম মেনে বিশুদ্ধ পানি পান করবেন।
সবকিছুরই নিয়ম রয়েছে। পানিও ব্যতিক্রম নয়। পানি যে কোনো সময় পান করা গেলেও, খাবারের সময় পানি পানের ক্ষেত্রে নিয়ম পালন করাটা জরুরি।
অন্যথায় জীবন রক্ষাকারী এই পানি শরীরে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। পানি পান করার ক্ষেত্রে কিছু জেনে নিন কিছু সতর্কতা।
১. খাবার শেষ করেই পানি পান করা অনুচিত। খাবার শেষ করার পর অন্তত এক ঘণ্টা অপেক্ষা করুন। এরপর পানি পান করুন। খাবারের ঠিক আগে যেমন পানি পান উচিত নয়, তেমনি ঠিক পরে পানি পান করলে বদহজম থেকে শুরু করে পেটে গ্যাস হওয়া, ঢেকুর ওঠার আশঙ্কা থাকে।
২. তাড়াহুড়া করে কখনও পানি পান করবেন না। জোর করে বেশি পানি পান করারও প্রয়োজন নেই। আপনার পিপাসাই জানিয়ে দেবে কখন কতটুকু পানি আপনার দরকার।
৩. বরফ ঠাণ্ডা পানি পান যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলুন। স্বাভাবিক তাপমাত্রার পানি পান করুন।
৪. অনেক সময় পানি পরিষ্কার, স্বচ্ছ রাখতে ক্লোরিন মেশানো হয়। ক্লোরিন কিডনি, লিভার, থাইরয়েড ও হার্টের জন্য ক্ষতিকর। শরীর থেকে ভিটামিন-ই শুষে নেয় ক্লোরিন। তাই ক্লোরিনযুক্ত পানি পান থেকে বিরত থাকুন।
৫. খাবার খেতে খেতে কখনও পানি পান করবেন না। অনেকেই পানি ছাড়া খাবার খেতে পারেন না। এ অভ্যাস থাকলে দ্রুত ত্যাগ করুন। এটি শরীরের জন্য ক্ষতিকারক।
৬. ভাত বা ভারি কিছু খাওয়ার ঠিক আগ মুহূর্তে পানি পান উচিত নয়। এ সময় পানি পান করলে হজমে সমস্যা হয়। খাবার অন্তত ৩০ মিনিট আগে পানি পান করা যেতে পারে।
প্রতি মুহুর্তের সর্বশেষ tips পেতে এখানে ক্লিক করে আমাদের ফেইসবুক পেইজে লাইক দিন
♥♥♥♥♥
●••• ভাল লাগলে শুধু একটা #thnx •••●
সংক্ষেপে কমেন্ট করুন..
T= (Tnks)
N= (Nice)
💢সবাইকে জানাতে শেয়ার করুন💢
অবশ্যই আমাদের এই পেইজটিতে লাইক দিয়ে যাবেন
https://www.facebook.com/radioclassicbd/
♥লেখাটি ভাল লাগলে কিংবা উপকারে আসলে সবাইকে জানাতে শেয়ার করুন♥
নাক দিয়ে রক্ত পড়া সমস্যা।কাজে আসবে,শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন।
নাক দিয়ে রক্ত পড়া সমস্যা।কাজে আসবে,শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন।
♥♥♥♥♥
সাধারণত বাচ্চাদের নাক দিয়ে রক্ত ঝরতে দেখা যায়। তাদের নাক শুকিয়ে গেলে এই অংশ স্পর্শকাতর হয়ে পড়ে। এ সময় তারা নাকে আঙুল দিলে নাকের চামড়া আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে রক্তপাত হয়।
নাক পরিষ্কার না থাকলে বা ঘন ঘন ইনফেকশন থেকেও নাক দিয়ে রক্ত ঝরতে পারে। এই রক্ত নাকের সামনের দিক দিয়ে হতে পারে বা নাকের পেছন দিক দিয়ে গড়িয়ে মুখ দিয়ে বের হয়ে আসতে পারে। এক নাক বা উভয় নাক দিয়ে রক্ত পড়তে পারে।
বড়দের রক্ত ঝরা-
অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচাপ এর বড় কারণ। হার্টের অসুখের জন্য রক্ত পাতলা করার ওষুধ যেমন এসপিরিন, ওয়ারফেরিন, ক্লোপিডোগ্রেল থেকেও এপিসট্যাক্সিস বা নাক দিয়ে রক্ত পড়তে পারে। নাকের হাড় বাঁকা বা নাকের মধ্যে বাইরের বস্তু ঢুকে গেলেও এ সমস্যা হয়।
করণীয়-
নাক খোঁচাবেন না, নাকের ভেতর কোনো কিছ ঢোকাবেন না। অতিরিক্ত ঠাণ্ডা বা গরম পরিবেশ এড়িয়ে চলুন। ধূমপান করবেন না। ঠাণ্ডা, সর্দি-কাঁশিতে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
রক্তক্ষরণ হলে আতংকিত না হয়ে সামনের দিকে মাথা ঝুঁকে থাকুন। বরফের টুকরা কাপড়ে জড়িয়ে নাক ও কপালে ঠাণ্ডা সেক দিন। নাকের সামনের নরম অংশ আঙুল দিয়ে শক্ত করে চেপে ধরুন এবং এভাবে ৫ মিনিট রাখুন। এরপরও রক্তক্ষরণ বন্ধ না হলে অতি শিগগির নাক কান গলা রোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
প্রতি মুহুর্তের সর্বশেষ tips পেতে এখানে ক্লিক করে আমাদের ফেইসবুক পেইজে লাইক দিন
♥♥♥♥♥
●••• ভাল লাগলে শুধু একটা #thnx •••●
সংক্ষেপে কমেন্ট করুন..
T= (Tnks)
N= (Nice)
💢সবাইকে জানাতে শেয়ার করুন💢
অবশ্যই আমাদের এই পেইজটিতে লাইক দিয়ে যাবেন
https://www.facebook.com/radioclassicbd/
♥লেখাটি ভাল লাগলে কিংবা উপকারে আসলে সবাইকে জানাতে শেয়ার করুন♥
যে ৮ টি খাবার কখনো গরম করে খাবেন না!কাজে আসবে,শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন।
যে ৮ টি খাবার কখনো গরম করে খাবেন না!কাজে আসবে,শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন।
আমরা সাধারনত বাসায় রান্না করার পরে সময় বাঁচানোর জন্য সেই খাবার আবার পরের দিনের জন্য রেখে দিই, আবার সেই খাবার পুনরায় গরম করেই খাই। কিন্তু সেই খাবার পুনরায় গরম করে খাওয়া অনেক ক্ষতিকর, এতে আমাদের স্বাস্থ্য ঝুঁকি অনেক গুন বেড়ে যায়।
আর আমরা এমন কিছু খাবার আছে যা প্রতিদিন পুনরায় গরম করে খাচ্ছি। এরকম ৮টি খাবারের সম্পর্কে আজ জেনে রাখুন যেগুলো ভুলেও পুনরায় গরম করবেননা
১। মাশরুম
সাধারনত মাশরুমের ফাইবার ও এনজাইম হজমে সহায়তা করে। এটি অন্ত্রে উপকারী ব্যাকটেরিয়ার কাজ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে এবং কোলন-এর পুষ্টি উপাদান শোষণকেও বাড়াতে সাহায্য করে। আর তাই মাশরুম একবার রান্নার পরে দ্বিতীয়বার গরম করে খেলে তা আমাদের পেটের জন্য অনেক ক্ষতিকর।
সাধারনত মাশরুমের ফাইবার ও এনজাইম হজমে সহায়তা করে। এটি অন্ত্রে উপকারী ব্যাকটেরিয়ার কাজ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে এবং কোলন-এর পুষ্টি উপাদান শোষণকেও বাড়াতে সাহায্য করে। আর তাই মাশরুম একবার রান্নার পরে দ্বিতীয়বার গরম করে খেলে তা আমাদের পেটের জন্য অনেক ক্ষতিকর।
২। মুরগির মাংস
অনেকেই সময় বাঁচানোর জন্য একবারেই অনেক মুরগির মাংস রান্না করে রাখি কিন্তু মুরগির মাংস বার বার গরম করে খাওয়া উচিত নয়। কারণ মুরগির মাংসে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে। রান্নার পরে ফের তা গরম করলে প্রোটিনের কম্পোজিশন বদলে গিয়ে তা থেকে বদহজম হতে পারে।
অনেকেই সময় বাঁচানোর জন্য একবারেই অনেক মুরগির মাংস রান্না করে রাখি কিন্তু মুরগির মাংস বার বার গরম করে খাওয়া উচিত নয়। কারণ মুরগির মাংসে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে। রান্নার পরে ফের তা গরম করলে প্রোটিনের কম্পোজিশন বদলে গিয়ে তা থেকে বদহজম হতে পারে।
৩। চা
এটা আমরা অনেকেরই জানা যে একবার চা বানানোর পর তা ঠান্ডা হয়ে গেলে পুনরায় গরম করা উচিত নয়। কারণ চায়ের মধ্যে ট্যানিক অ্যাসিড থাকে। তৈরি করা চা ফের গরম করে পান করলে লিভারের ক্ষতি হতে পারে।
এটা আমরা অনেকেরই জানা যে একবার চা বানানোর পর তা ঠান্ডা হয়ে গেলে পুনরায় গরম করা উচিত নয়। কারণ চায়ের মধ্যে ট্যানিক অ্যাসিড থাকে। তৈরি করা চা ফের গরম করে পান করলে লিভারের ক্ষতি হতে পারে।
৪। ভাত
ভাত রান্না করার সময় তাতে বেসিলস সিরিয়াস ব্যাক্টেরিয়া তৈরি হয়। রান্না করা ভাত ফের গরম করলে এই ব্যাক্টেরিয়া সংখ্যায় দ্বিগুণ হয়ে গিয়ে ডায়েরিয়া পর্যন্ত হতে পারে।
ভাত রান্না করার সময় তাতে বেসিলস সিরিয়াস ব্যাক্টেরিয়া তৈরি হয়। রান্না করা ভাত ফের গরম করলে এই ব্যাক্টেরিয়া সংখ্যায় দ্বিগুণ হয়ে গিয়ে ডায়েরিয়া পর্যন্ত হতে পারে।
৫। আলু
আলু রান্না বা সেদ্ধ করার পরে ঠাণ্ডা হওয়ার সময় তাতে বটুলিজম নামে একটি ব্যাক্টেরিয়া তৈরি হয়। ফের তা গরম করলে এই ব্যাক্টেরিয়ার সংখ্যাগুলি বেড়ে গিয়ে ফুড পয়জনিং পর্যন্ত হতে পারে।
আলু রান্না বা সেদ্ধ করার পরে ঠাণ্ডা হওয়ার সময় তাতে বটুলিজম নামে একটি ব্যাক্টেরিয়া তৈরি হয়। ফের তা গরম করলে এই ব্যাক্টেরিয়ার সংখ্যাগুলি বেড়ে গিয়ে ফুড পয়জনিং পর্যন্ত হতে পারে।
৬। ডিম
ডিমের মধ্যেও বেশি পরিমাণে প্রোটিন এবং অ্যান্টি অক্সিডেন্টস থাকে। রান্নার পরে আবার তা গরম করলে ডিম থেকে টক্সিন তৈরি হবে যা থেকে বদহজমের আশঙ্কা তৈরি হয়।
ডিমের মধ্যেও বেশি পরিমাণে প্রোটিন এবং অ্যান্টি অক্সিডেন্টস থাকে। রান্নার পরে আবার তা গরম করলে ডিম থেকে টক্সিন তৈরি হবে যা থেকে বদহজমের আশঙ্কা তৈরি হয়।
৭। পোড়া বা খাবার তেল
আমরা অনেকেই খাবার রান্নার পর অবশিষ্ট তেল রেখে দেই পরবর্তী কোন খাবার রান্নার জন্য কিন্তু একবার ও কি খেয়াল করেছি এটা আমাদের শরীরের জন্য কতটা ক্ষতিকর । পোড়া তেল ফের গরম করে রান্নায় ব্যবহার করলে ক্যানসার হওয়ার আশঙ্কা বাড়ে।
আমরা অনেকেই খাবার রান্নার পর অবশিষ্ট তেল রেখে দেই পরবর্তী কোন খাবার রান্নার জন্য কিন্তু একবার ও কি খেয়াল করেছি এটা আমাদের শরীরের জন্য কতটা ক্ষতিকর । পোড়া তেল ফের গরম করে রান্নায় ব্যবহার করলে ক্যানসার হওয়ার আশঙ্কা বাড়ে।
৮। পালং শাক
এছাড়াও পালং শাকও রান্নার পর পুনরায় গরম করা উচিত নয়। পালং শাকে অতিরিক্ত পরিমাণে নাইট্রেটস থাকে। রান্না করা পালং শাক ফের গরম করে খেলে শরীরের ক্ষতিকারক টক্সিন বেশি মাত্রায় ঢুকতে পারে।
এছাড়াও পালং শাকও রান্নার পর পুনরায় গরম করা উচিত নয়। পালং শাকে অতিরিক্ত পরিমাণে নাইট্রেটস থাকে। রান্না করা পালং শাক ফের গরম করে খেলে শরীরের ক্ষতিকারক টক্সিন বেশি মাত্রায় ঢুকতে পারে।
প্রতি মুহুর্তের সর্বশেষ tips পেতে এখানে ক্লিক করে আমাদের ফেইসবুক পেইজে লাইক দিন
♥♥♥♥♥
●••• ভাল লাগলে শুধু একটা #thnx •••●
সংক্ষেপে কমেন্ট করুন..
T= (Tnks)
N= (Nice)
💢সবাইকে জানাতে শেয়ার করুন💢
অবশ্যই আমাদের এই পেইজটিতে লাইক দিয়ে যাবেন
https://www.facebook.com/radioclassicbd/
♥লেখাটি ভাল লাগলে কিংবা উপকারে আসলে সবাইকে জানাতে শেয়ার করুন♥
Subscribe to:
Posts (Atom)