Tuesday, December 27, 2016

সুস্থ্য সুন্দর থাকতে রূপচর্চায় চাল ধোয়া পানি!শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন.

ত্বক থেকে স্বাস্থ্য —  সব কিছুরই খেয়াল রাখবে চাল ধোয়া পানি। চাল ধোয়া পানি কাচের বোতলে ভরে ফ্রিজে রেখে রোজ তা ব্যবহার করুন। এতে লাভ?
১. ভাল করে শ্যাম্পু করুন। এর পর কন্ডিশনারের মতো চুলে চাল ধোয়া পানি লাগান। কয়েক মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। চালের প্রোটিন চুল ভাল করবে।

২. ত্বকে সংক্রমণ থাকলে দিনে অন্তত দু’বার ১৫ মিনিট করে এই পানিতে স্নান করুন।
৩. এই জলে আট রকমের অ্যামিনো অ্যাসিড রয়েছে। যা মানুষের স্বাস্থ্য ভাল রাখে। তাই চাল ধোয়া পানি খেতেও পারেন।
৪. ব্রণের সমস্যা থাকলে চাল ধোয়া জল খুবই উপকারী। তুলোয় করে এই পানি দিয়ে ব্রণের উপরে লাগিয়ে রাখুন। ব্রণ তাড়াতাড়ি সেরে যাবে।
৫. ডায়রিয়ারও পথ্য চাল ধোয়া পানি। এক গ্লাস জলে সামান্য লবন মিশিয়ে তা খেয়ে নিন।
৬. বাইরে থেকে ফিরে ফ্রিজে রাখা ঠাণ্ডা চাল ধোয়া পানি মুখ ধুয়ে নিতে পারেন। তাতে ত্বক তরতাজা হবে।
⇒ ভালো লাগলে প্লিজ বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন.
কেমন লাগলো জানাবেন। ব্যবহার করে এর রেজাল্ট সেয়ার করতে ভুলবেন না।
( শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন )
[বিঃদ্রঃ- পরবর্তী #post পড়তে আমাদের পেইজে লাইক দিয়ে এক্টিব থাকুন#pLeAsE 
আমাদের #pageর লিংক https://www.facebook.com/radioclassicbd/
আমাদের #grupর লিংক https://www.facebook.com/groups/927546450644260/
@+[751933918225878:]

ভেতর থেকে গায়ের রং ফর্সা করার সহজ ১টি কার্যকরী উপায়!শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন

নিজেকে সুন্দর beauty দেখাতে কে না চায়! অনেকেরই আক্ষেপ থাকে গায়ের রং নিয়ে। রং ফর্সাকারী ক্রিমের কদর তাই কমে না কখনোই। কিন্তু আসলে সত্যিই কি স্থায়ীভাবে এসব ক্রিমে গায়ের রং ফর্সা হয়? মুখের রং হয়তো একটুখানি উজ্জ্বল হয়, কিন্তু পুরো শরীরের ত্বক?
প্রাচীন ভারতীয় চিকিত্‍সাশাস্ত্র আয়ুর্বেদে রয়েছে এমন অনেক পদ্ধতি যেগুলো সত্যিই গায়ের রং ফর্সা করতে সাহায্য করে। ঘরোয়া ভাবে গায়ের রং ফর্সা করার রয়েছে সহজ একটি উপায়। কী সেটা? জেনে নিন।

  • রূপচর্চায় দুধ ও কাঁচা হলুদের ব্যবহার যুগ যুগ ধরে হয়ে আসছে। প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস উষ্ণ গরম দুধে আধা চা চামচ কাঁচা হলুদ বাটা মিশিয়ে পান করুন। এভাবে পান করতে না পারলে এর সঙ্গে মধু মিশিয়ে নিন। নিয়মিত হলুদ মেশানো দুধ পান করলে আপনার গায়ের রং হয়ে উঠবে ভেতর থেকে উজ্জ্বল ও ফর্সা।
⇒ ভালো লাগলে প্লিজ বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন.
কেমন লাগলো জানাবেন। ব্যবহার করে এর রেজাল্ট সেয়ার করতে ভুলবেন না।
( শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন )
[বিঃদ্রঃ- পরবর্তী #post পড়তে আমাদের পেইজে লাইক দিয়ে এক্টিব থাকুন#pLeAsE 
আমাদের #pageর লিংক https://www.facebook.com/radioclassicbd/
আমাদের #grupর লিংক https://www.facebook.com/groups/927546450644260/
@+[751933918225878:]

মাত্র দুটি উপাদান মাথায় নতুন চুল গজাতে দারুন সহায়ক!শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন.

চুল পড়া সমস্যায় ছেলে মেয়ে উভয়ই ভুক্তভোগী। নতুন চুল গজানোর জন্য কত রকমের হেয়ার প্যাক, কত প্রোডাক্ট ব্যবহার করে থাকি আমরা। এইসব রাসায়নিক পণ্য ব্যবহারে নতুন চুল গজানোর চাইতে চুলের ক্ষতি করে থাকে বেশি।
অথচ আমাদের হাতের কাছে থাকা প্রাকৃতিক উপাদান দিয়েই নতুন চুল গজানো সম্ভব। এর জন্য প্রয়োজন হবে শুধু মাত্র দুটি উপাদানের!

যা যা লাগবে:
১/ নারকেল তেল ২/ লেবুর রস।

যেভাবে ব্যবহার করবেন:
১। ৫-৬ টেবিল চামচ নারকেল তেল।
২। ২-৩ ফোঁটা লেবুর রস।
৩। নারকেল তেল এবং লেবুর রস খুব ভাল করে মিশিয়ে নিন।
৪। আঙুল দিয়ে মাথার তালুতে আস্তে আস্তে ম্যাসাজ করুন।
৫। এভাবে ১০ থেকে ২০ মিনিট ম্যাসাজ করুন।
৬। এটি চুলে ২ ঘন্টা রাখুন, তারপর শ্যাম্পু করে ফেলুন।
৭। এটি সবসময় শ্যাম্পু করার আগে ব্যবহার করুন। সর্বোচ্চ ২ ঘন্টা এটি মাথায় রাখবেন এর বেশি নয়।
যেভাবে কাজ করে:
-নারকেল তেল মাথার তালুতে পুষ্টি যুগিয়ে হাইড্রেডেট করে থাকে। নিয়মিত ব্যবহারে যা নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে থাকে। এর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান চুল এবং মাথার তালুর জন্য অনেক উপকারী।
-লেবু সাইট্রাস জাতীয় ফল। এতে ভিটামিন সি আছে যা চুল থেকে খুশকি, অতিরিক্ত তেল দূর করে নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে।
অন্যভাবে ব্যবহার:
১। নারকেল তেল এবং বাদাম তেল মিশিয়ে হালকা গরম করে ১০-১৫ মিনিট মাথার তালুতে ম্যাসাজ করুন। ১ ঘন্টার পর শ্যাম্পু করে ফেলুন।
২। ১ টেবিল চামচ শুকনো আমলকির গুঁড়ো এবং ২ টেবিল চামচ নারকেল তেল চুলায় জ্বাল দিয়ে নিন। ঠান্ডা হয়ে গেলে মাথায় ম্যাসাজ করুন। সারা রাত এভাবে রাখুন। সকালে শ্যাম্পু করে ফেলুন। ভাল ফল পেতে সপ্তাহে ২ বার ব্যবহার করুন। এটিও নতুন চুল গজাতে সাহায্য করবে।
৩। লেবুর রস এবং টক দই মিশিয়ে চুলে ব্যবহার করতে পারেন। এটি চুলের খুশকি দূর করে মাথার তালু পরিষ্কার করে থাকে। যা নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে থাকে।
⇒ ভালো লাগলে প্লিজ বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন.
কেমন লাগলো জানাবেন। ব্যবহার করে এর রেজাল্ট সেয়ার করতে ভুলবেন না।
( শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন )
[বিঃদ্রঃ- পরবর্তী #post পড়তে আমাদের পেইজে লাইক দিয়ে এক্টিব থাকুন#pLeAsE 
আমাদের #pageর লিংক https://www.facebook.com/radioclassicbd/
আমাদের #grupর লিংক https://www.facebook.com/groups/927546450644260/
@+[751933918225878:]

বাজারের সেরা ৫টি ড্রাই শ্যাম্পুর নাম জেনে নিন!শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন.

বর্তমান সময়ে তরুণীদের কাছে ড্রাই শ্যাম্পু বেশ জনপ্রিয়। ড্রাই শ্যাম্পু মাথার তালু থেকে তেল দূর করে, চুল পরিষ্কার করে থাকে। সময়ের অভাবে যারা প্রতিদিন শ্যাম্পু করতে পারেন না, এটি তাদের জন্য আদর্শ।
বাজারে বেশ কিছু ব্র্যান্ডের ড্রাই শ্যাম্পু কিনতে পাওয়া যায়। এর মধ্যে বাছাইকৃত কিছু ড্রাই শ্যাম্পু নিয়ে আজকের এই ফিচার।

১। ট্রেসেমি ফ্রেশ স্টার্ট ড্রাই শ্যাম্পু( TRESemmé Fresh Start Dry Shampoo)
বিশ্বখ্যাত ব্র্যান্ড ট্রেসেমি ড্রাই শ্যাম্পু সবধরনের চুলের জন্য প্রযোজ্য। তিনটি ভিন্ন ভিন্ন ফর্মুলায় এই শ্যাম্পুটি বাজারে পাওয়া যায়।  এটি মাথার তালু থেকে তেল, ময়লা দূর করে চুল পরিষ্কার রাখে দীর্ঘ সময়।
২। ডাভ রিফ্রেশ + কেয়ার ড্রাই শ্যাম্পু( Dove Refresh + Care Dry Shampoo)
বিশেষ ফর্মুলায় তৈরি ডাভের এই শ্যাম্পুটি চুলকে বাইরের ধুলাবালি থেকে রক্ষা করে থাকে। এর পাশাপাশি মাথার তালুর অতিরিক্ত তেল দূর করে দেয়। এটি চুলকে রুক্ষ শুষ্ক না করে, চুল পরিষ্কার করে থাকে।
৩। লোরিয়াল প্রোফেশনাল টেকনি আর্ট ফ্রেশ ডাস্ট শ্যাম্পু (Loreal Professional Tecni Art Fresh Dust Shampoo)
লোরিয়াল মাথার তালুর ভিতর থেকে তেল, ময়লা, ধুলাবালি দূর করে দেয়। মাথার তালু পরিষ্কার করার পাশাপাশি এটি চুলে আলাদা ভলিউম নিয়ে আসে। দাম কিছুটা বেশি হলেও এই শ্যাম্পুটি সব ধরনের চুলের সাথে মানিয়ে যায়।
৪। প্যান্টিন প্রো ভি অরজিনাল ফ্রেশ ড্রাই শ্যাম্পু (Pantene Pro V Original Fresh Dry Shampoo)
যারা প্যান্টিনের পণ্য ব্যবহার করে থাকেন, তারা কোনো সন্দেহ ছাড়া এই শ্যাম্পুটি ব্যবহার করতে পারেন। এটি চুল থেকে তেল, ময়লা দূর করে চুল করে তোলে ঝলমলে স্বাস্থ্যজ্জ্বল।
৫। গার্নিয়ার ভলিউম এক্সটেন্ড ইন্সট্যান্ট বডিফাইড ড্রাই শ্যাম্পু ( Garnier Volume Extend Instant Bodified Dry Shampoo)
দ্রুত চুলের ভলিউম বৃদ্ধি করতে চাইলে এই শ্যাম্পুটি সেরা। প্রাকৃতিক নির্যাস দিয়ে তৈরি হওয়ার এটি চুলের ক্ষতি ছাড়াই ভলিউম বৃদ্ধি করে। এর সুবাস দীর্ঘ সময় আপনাকে মোহিত করে রাখবে।
⇒ ভালো লাগলে প্লিজ বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন.
কেমন লাগলো জানাবেন। ব্যবহার করে এর রেজাল্ট সেয়ার করতে ভুলবেন না।
( শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন )
[বিঃদ্রঃ- পরবর্তী #post পড়তে আমাদের পেইজে লাইক দিয়ে এক্টিব থাকুন#pLeAsE 
আমাদের #pageর লিংক https://www.facebook.com/radioclassicbd/
আমাদের #grupর লিংক https://www.facebook.com/groups/927546450644260/
@+[751933918225878:]

Monday, December 26, 2016

ঝরানো ওজন আর ফিরবে না এই ৫টি নিয়ম মেনে চললে.শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন.

আপনি যে ওজন কমিয়েছেন তা যেন পুনরায় ফিরে না আসে এজন্য ফিটনেস বিশেষজ্ঞের গ্যারান্টিযুক্ত ৫ টি টিপস জেনে নিন এই ফিচারে। তবে তার আগে ওজন কমানোর পর আবার ওজন বৃদ্ধি পাওয়ার প্রধান কারণগুলো জেনে নিই চলুন।
– ওজন কমানোর আগের খাদ্যাভ্যাসে ফিরে যাওয়া। আপনি ওজন কমানোর লক্ষ্য অর্জন করে অনেকটুকু ওজন কমিয়ে ফেলেছেন বলেই আগের মতোই খাওয়া শুরু করে দিতে পারবেন এমনটা ভাবা উচিৎ নয়। কারণ আপনার নতুন ওজনের সাথে মানিয়ে যাওয়ার জন্য আপনার কম জ্বালানী প্রয়োজন এবং এই সময় আপনার বিপাকের হার ও কমে যায় বলে ক্যালরি কম পুড়ে। এই অবস্থা প্রায় ১ বছর পর্যন্ত স্থায়ী হয়।

– বর্তমানের ব্যস্ত জীবনে স্ট্রেস মুক্ত থাকাটা খুবই কঠিন। আর গবেষণায় দেখা গেছে যে, মানুষ স্ট্রেসে ভুগলে তৈলাক্ত খাবার পছন্দ করে বেশি। ওজন কমানোর পড়ে স্ট্রেসের মাত্রা  নিয়ন্ত্রণে রাখতে না পারলে পুনরায় ওজন বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়।
– ওজন কমানোর জন্য ব্যায়াম করে ওজন কমে যাওয়ার পর আর ব্যায়াম না করা।
পুনরায় ওজন বৃদ্ধি ঠেকাতে ফিটনেস বিশেষজ্ঞের গ্যারান্টিযুক্ত ৫টি টিপস হচ্ছে –
১। বেশি প্রোটিন গ্রহণ করুন
আপনার ওজনের ৭৫ শতাংশ প্রোটিনের বিভিন্ন ধরণের উৎস যেমন- মাছ, চর্বিহীন মাংস, মটরশুঁটি, ডাল ইত্যাদি গ্রহণ করুন। কারণ এরা চর্বিহীন মাংসের ভর বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। স্ট্রেন্থ ট্রেইনিং প্রোগ্রাম এবং প্রোটিনের সমন্বয়ের ফলে বিপাকের হার বৃদ্ধি পায় এবং সঠিক ওজন বজায় রাখতে সাহায্য করে।
২। খাওয়ার পূর্বে দুইবার ভাবুন
আপনি কি খাচ্ছেন তার প্রতি খেয়াল করুন। অস্বাস্থ্যকর ও ক্যালরিপূর্ণ খাবার বাদ দিয়ে আপনাকে জ্বালানী সরবরাহ করবে এমন খাবার খান। এর ফলে আপনি নিজেই স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার বেছে নিতে পারবেন। তবে সপ্তাহে একবার আপনার পছন্দের খাবারটি খেতে পারেন।
৩। নতুন ফিটনেস টার্গেট নির্ধারণ করুন
নতুন করে ওয়ার্ক আউট রুটিন তৈরি করুন এবং সেটি মেনে চলুন। এই রুটিন এমনভাবে করুন যাতে আপনি দীর্ঘদিন যাবৎ এটি মেনে চলতে পারেন।
৪। সারাদিন অল্প অল্প করে খান
অল্প অল্প করে কিছুক্ষণ পর পর খেলে বিপাকের হার বৃদ্ধি পায়। একজন ব্যক্তির দিনে ৪-৬ বার অল্প পরিমাণে খাওয়া ভালো এবং প্রতিবার খাওয়ার পর ৩ ঘন্টা বিরতি দিয়ে পরবর্তী খাবার খেতে পারেন।
৫। যত বেশি পারেন তত হাঁটুন
সারাদিন সক্রিয় থাকার চেষ্টা করুন এবং ১০,০০০ পদক্ষেপের কোটা পূরণ করার চেষ্টা করুন।  অফিসে বা বাসায় লিফটের পরিবর্তে সিঁড়ি দিয়ে উঠানামা করুন। যদি আপনার অফিস বাসা থেকে কাছেই হয় তাহলে সাইকেল চালিয়ে যেতে পারেন অফিসে।
⇒ ভালো লাগলে প্লিজ বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন.
কেমন লাগলো জানাবেন। ব্যবহার করে এর রেজাল্ট সেয়ার করতে ভুলবেন না।
( শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন )
[বিঃদ্রঃ- পরবর্তী #post পড়তে আমাদের পেইজে লাইক দিয়ে এক্টিব থাকুন#pLeAsE 
আমাদের #pageর লিংক https://www.facebook.com/radioclassicbd/
আমাদের #grupর লিংক https://www.facebook.com/groups/927546450644260/
@+[751933918225878:]

বাজারের সেরা ৬টি ফেসওয়াশ এর নাম ও উপকারিতা জেনে নিন!শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন


ত্বক থেকে ধুলোবালি, ময়লা দূর করার জন্য সাবানের পরিবর্তে ফেসওয়াশ ব্যবহার করা হয়। ত্বকের ধরণ অনুযায়ী ফেসওয়াশ ব্যবহার করা উচিত। তৈলাক্ত ত্বকের জন্য জেল ফেসওয়াশ, শুষ্ক ত্বকের জন্য ক্রিম ফেসওয়াশ যা ত্বক হাইড্রেটেড এবং ময়েশ্চারাইজ করবে। বাজারে নানা ব্যান্ডের ফেসওয়াশ কিনতে পাওয়া যায়। এর মাঝে বাজারের কিছু কিছু সেরা ফেসওয়াসের নাম নিয়ে আজকের ফিচার।

১। Himalaya Herbals Purifying Neem Face Wash –
হিমালয়ের নিম ফেসওয়াশ বেশ জনপ্রিয় একটি ফেসওয়াস। এই জেল ফেসওয়াশটি তৈলাক্ত ত্বকের জন্য অনেক উপকারি। এটি ত্বকের বাড়তি তেল দূর করে দেয়। নিম এবং হলুদের নির্যাস ত্বক ভিতর থেকে পরিষ্কার করে থাকে।
২। Neutrogena Deep Clean Facial Cleanser –
নিউট্রেজিনার ডিপ ক্লিন ফেসওয়াশ মূলত তৈলাক্ত ত্বকের জন্য হলেও সব ধরণের ত্বকের অধিকারীরা এটি ব্যবহার করতে পারবে। ক্যেমিক্যাল ফেসওয়াশ হলেও এটি ত্বকের ধুলো বালি ময়লা ভিতর থেকে  পরিষ্কার করে থাকে।
৩। Garnier Pure Exfoliating Face Wash –
গার্নিয়ারের এই ফেসওয়াশটি তৈলাক্ত ত্বক থেকে শুরু করে মিশ্র ত্বক সবধরণের ত্বকের জন্য উপযোগী। এটি ত্বক ত্বক পরিষ্কার করার পাশাপাশি ত্বকে এক্সফলিয়েট করে থাকে। অ্যালকোহল ফ্রি হওয়া ত্বক শুষ্ক করে তোলে না এই ফেসওয়াশটি।
৪। Olay Natural White Foaming Cleanser –
শসার নির্যাস সমৃদ্ধি এই ফেসওয়াশটি ত্বক থেকে ময়লা, ধুলোবালি, সানবার্ন দূর করে দেয়। জেল ফেসওয়াশটি তৈলাক্ত ত্বকের জন্য বেশ উপকারি।
৫। Pond’s Pure White Deep Cleansing Facial Foam with Activated Carbon –
অ্যাক্টিভেটেড কার্বন সমৃদ্ধ পন্ডসের এই ফেসওয়াশটি ত্বকের সবধরণের ময়লা ধুলো বালি দূর করে দেয়। ধুলো বালি পরিষ্কার করার পাশাপাশি এটি ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে থাকে। তবে ত্বক কিছুটা রুক্ষ এবং শুষ্ক করে তোলে।
৬। Clean and Clear Morning Energy Foaming Face Wash –
তিনটি ভিন্ন ভিন্ন ফলের নির্যাস সমৃদ্ধ ক্লিন এন্ড ক্লিয়ার ফোমিং ফেসওয়াশ। এটি সব ধরণের ত্বকের জন্য উপযোগী। ফলের নির্যাস দিয়ে তৈরি হওয়ায় ত্বকে একটি সুবাস দেয়।
 ভালো লাগলে প্লিজ বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন

কেমন লাগলো জানাবেন। ব্যবহার করে এর রেজাল্ট সেয়ার করতে ভুলবেন না।
( শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন )
[বিঃদ্রঃ- পরবর্তী #post পড়তে আমাদের পেইজে লাইক দিয়ে এক্টিব থাকুন#pLeAsE 
আমাদের #pageর লিংক https://www.facebook.com/radioclassicbd/
আমাদের #grupর লিংক https://www.facebook.com/groups/927546450644260/
@+[751933918225878:]

ত্বকের ক্ষত দাগ মুছে ফেলার সেরা ৩টি ঘরোয়া টিপস.শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন

একসিডেন্ট কিংবা ইনজুরির কবলে পড়ে ত্বকে নানা দাগ হয়। সেই অ্যাকসিডেন্ট বা ইনজুরির ভয়াবহতার চিহ্ন বহন করে শরীরের কোনো স্থানের দাগ। অ্যাকসিডেন্টের ফলে হওয়া জখম হয়তো শুকিয়ে যায়, কিন্তু দাগ রয়ে যায়। এই দাগ বার বার মনে করিয়ে দেয় সেই অপ্রত্যাশিত ঘটনাটির কথা। জেনে নিন এই সব দাগ দূর করার সহজ কিছু উপায়।
লেবু ও শসার রস
একটি গোটা লেবু চিপে নিন। এতে একটি মাঝারি আকারের শসার চার ভাগের এক ভাগ অংশের রস বের করে মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণটি আক্রান্ত জায়গায় আলতো ঘষে লাগান। দিনে অন্তত ৩ বার লাগাবেন। লেবুর সাইট্রিক অ্যাসিড নতুন কোষ গঠনে সাহায্য করবে আর শসার রস দাগ হালকা করবে।
চন্দনগুঁড়ো ও গোলাপ জল
চন্দনগুঁড়ো অনেক প্রাচীনকাল থেকেই দাগ দূর করার কাজে ব্যাবহার হয়ে আসছে। এটা সবচাইতে কার্যকরী উপাদান। একটি বাটিতে ২ চা চামচ চন্দনগুঁড়ো নিয়ে এতে ঘন পেস্ট তৈরি করতে প্রয়োজন মত গোলাপ জল দিয়ে মিশিয়ে নিন। এই পেস্টটি আক্রান্ত স্থানে লাগিয়ে রাখুন সারারাত। সকালে উঠে ধুয়ে ফেলুন। প্রতিদিন পেস্টটি ব্যাবহার করুন। দাগ দূর হবে।
পেঁয়াজ কিংবা রসুনের রস
অনেক আগে থেকেই পেঁয়াজ অথবা রসুনের রসের অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি ও অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদানের জন্য বেশ জনপ্রিয়। যে কোন ধরনের দাগ দূর করতে এদের জুড়ি নেই। তবে নিয়মিত ব্যবহার না করলে কাজ হতে বেশ দেরি হয়। সুতরাং প্রতিদিন অন্তত ৩/৪ বার তাজা পেঁয়াজ বা রসুনের রস লাগাবেন আক্রান্ত স্থানে। দাগ দূর হবে ও নতুন কোষ হতে সাহায্য করবে।
দাগ দূর করার অন্যান্য কিছু টিপস
•একটি তুলোর বল গ্রিন টি তে ভিজিয়ে আক্রান্ত স্থানে ঘষে নিন। দাগ হালকা হবে।
•আক্রান্ত স্থান মধু দিয়ে ম্যাসাজ করুন দিনে ৬/৭ বার করে প্রতিদিন। মধুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট দাগ দূর করে।
•ভিটামিন ই তেল কিংবা ক্যাপস্যুল ভেঙে আক্রান্ত স্থানে লাগান। সারারাত রেখে সকালে ধুয়ে ফেলুন। চামড়ার উঁচুনিচু ভাব দূর করে মসৃণতা ফিরিয়ে আনবে
•একটি কলা পিষে আক্রান্ত স্থানে লাগিয়ে ১০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। দাগ দূর হতে সাহায্য করবে।

কেমন লাগলো জানাবেন। ব্যবহার করে এর রেজাল্ট সেয়ার করতে ভুলবেন না।
( শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন )
[বিঃদ্রঃ- পরবর্তী #post পড়তে আমাদের পেইজে লাইক দিয়ে এক্টিব থাকুন#pLeAsE 
আমাদের #pageর লিংক https://www.facebook.com/radioclassicbd/
আমাদের #grupর লিংক https://www.facebook.com/groups/927546450644260/
@+[751933918225878:]

মেয়ে হয়ে জন্মানোর ১৫টি চমৎকার সুবিধা!

অনেক মেয়েকে বলতে শুনা যায়, আমি যদি ছেলে হতাম! তাহলে এই এই কাজগুলো করতে পারতাম। কিন্তু মেয়ে হওয়ার কারণে তা আর করতে পারছি না। কারণ আমাদের সমাজে একটা ছেলের তুলনায় একটা মেয়েকে girl অনেক রকমের বাঁধা পেরিয়ে বড় হতে হয়। তাছাড়া একটা পরিবারে মেয়েদের তুলনায় ছেলেদেরকেই বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকে। তবে যাই হোক না কেন, মেয়েদেরও এমন কিছু বিষয় রয়েছে যেগুলো দেখলে অনেক ছেলেরও হিংসা হতে পারে। আর তখন মনে মনে বলতেও পারেন, হায়রে আমি যদি মেয়ে হতাম তাহলে তো এই কাজগুলো আমিও করতে পারতাম। তাহলে জেনে নেয়া যাক মেয়ে হওয়ার এমন ১৫টি সুবিধার কথা।
১। মেয়েদের মত এমন সাজুগুজু করার অধিকার কোনো ছেলেরই নেই।
২। ভ্রু প্লাক করা ছেলে দেখেছেন কখনো? এমন কথা ভাবাই যায় না।
৩। যখন তখন ‘ভ্যাঁ’ না করেও কেঁদে ফেলা যায়। এক কথায় চোখ টিপলেই পানি বেরহয়।
৪। বাসে বা ট্রেনে আলাদা সিটের ব্যবস্থা তো রয়েছেই, আবার এখন মহিলাদের জন্য গোটা একটা লেডিস লোকাল বাসের ব্যবস্থাও করা হয়েছে সরকারের পক্ষ থেকে।
৫। বড় চুল, আর তাতে ফুল ঝোলাতে পুরুষদের কি কখনো দেখতে পাওয়া যায়? এমন কথা চিন্তাও করা যায় না।
৬। মেয়েরা শর্ট প্যান্ট পরলে লোকে দেখলে বলে ও মেয়েটাকে দেখতে কি ‘হট’ লাগে। আর ছেলেরা যদি শর্ট প্যান্ট পরে তাহলে ‘ছিঃ’ ছেলেটা অনেক খারাপ হেয়ে গিয়েছে।
৭। গয়না মানেই তো মেয়েদের। ছেলেদের জন্য গয়না চিন্তাও করা যায় না।
৮। কোনো ছেলের দিকে কোনো মেয়ে তাকিয়ে হাসলে নিশ্চিত মেয়েটিকে ‘অসভ্য’ কথাটি শুনতে হবে না। কিন্ত কোনো মেয়ের দিকে তাকিয়ে কোনো ছেলে যদি এমন কাজ করে তাহলে তাকে জেলে পর্যন্ত যেতে হতে পারে।
৯। ভ্যালেনটাইস ডে থেকে মাদার্স ডে সব জাগায় মেয়েদের উপহার পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি পরিমান। আর ছেলে তো দিয়েই যাবে পাওয়ার চিন্তাও করতে পারেন না।
১০। ছেলেদের তুলনায় একটা মেয়ে অনেক অনেক বেশি সহানুভূতি পেয়ে থাকে।
১১। ছেলেদের তুলনায় আবার মেয়েদের গড় আয়ুও বেশি হয়ে থাকে।
১২। দু’টি মেয়ের গভীর বন্ধুত্ব খুব স্বাভাবিক ঘটনা। কেউ খারাপ কিছু ভাবতেই পারবে না। কিন্তু দু’টি ছেলের এমন বন্ধুত্ব বর্তমানে অনেকের দৃষ্টিতেই খারাপ মনে হতে পারে।
১৩। মেয়েদের কেউ ‘মেয়েলি’ বলে নিন্দা করে না। কিন্তু ছেলেদের ক্ষেত্রে এটা হরহামেশায় শুনতে পাওয়া যায়।
১৪। সাধারণত মেয়েদের উপরে সাফল্য পাওয়ার চাপ কম থাকে।
১৫। চাইলে ঘর-সংসার সামলেই জীবন কাটিয়ে দেয়া যায়। কিন্তু ছেলেদের ক্ষেত্রে সেটা কখনোই সম্ভব নয়। কারণ তাকে সংসার চালানোর জন্য অর্থ উপার্জন করতে হবে।
কেমন লাগলো জানাবেন। ব্যবহার করে এর রেজাল্ট সেয়ার করতে ভুলবেন না।
( শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন )
[বিঃদ্রঃ- পরবর্তী #post পড়তে আমাদের পেইজে লাইক দিয়ে এক্টিব থাকুন#pLeAsE 
আমাদের #pageর লিংক https://www.facebook.com/radioclassicbd/
আমাদের #grupর লিংক https://www.facebook.com/groups/927546450644260/
@+[751933918225878:]



স্তনের আকৃতি নষ্ট হয়ে যাওয়া বা স্তন ঝুলে যাওয়া নারীদের জন্য অত্যন্ত বিব্রতকর একটি সমস্যা। বয়স, ওজন, অসুখ, যত্নের অভাব, বাজে লাইফ স্টাইল ইত্যাদি নানান কারণেই স্তনের আকৃতি সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে যায়।

যার কারণে দাম্পত্য জীবনেও দেখা দেয় নানা সমস্যা। স্তনের সৌন্দর্য ও শেপ নষ্ট হয়ে গেছে? ৫টি কৌশল আপনাকে ফিরিয়ে দেবে আপনার হারিয়ে ফেলা সৌন্দর্য। আবার নিয়ম করে মেনে চললে স্তনের শেপ নষ্ট হওয়াও প্রতিরোধ করবে।

১/ জাদুকরী ফল দেবে অ্যালোভেরা :
এই জাদুকরী উপাদানটি ত্বক টান টান করে স্তনকে আবার উন্নত করে তুলতে খুবই কার্যকর। এর অ্যান্টি অক্সিডেনট উপাদান ভেতর থেকে আপনার স্তনকে সুন্দর করে তোলে। অ্যালোভেরা থেকে ভেতরের জেল জাতীয় উপাদান বের করে নিন। এই জেল স্তনে ম্যাসাজ করে করে মাখুন ১০ মিনিট। এরপর আরও ১০ মিনিট স্তনে এই জেল রাখুন। তারপর সাধারণ পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে ৪ থেকে ৫ বার করুন কাঙ্ক্ষিত ফল পেতে।
২/ ওজনের খুব বেশী ওঠা নামা হতে দেবেন না :
যাদের ওজন খুব বেশী ওঠা নামা করে, তাঁদের স্তন খুবই দ্রুত শেপ হারিয়ে ঝুলে যায়। ওজনের খুব বেশী ওঠানামা হতে দেবেন না একেবারেই। ওজন কমিয়ে একদম স্লিম হয়ে গেলেন, তারপর আবার ওজন বেড়ে গেলে আগের মত, এমন ঘটতে থাকলে বয়সের অনেক আগেই স্তন ঝুলে যাবে। আপনি মোটা বা চিকন সেটার চাইতে জরুরী নিজের একটা নির্দিষ্ট ওজন ধরে রাখা। তাতেই বক্ষযুগল থাকবে উন্নত।
৩/ প্রচুর পানি ভীষণ জরুরী :
শুধু স্তনের নয়, আপনার মুখেও বয়সের ছাপ প্রতিরোধ করতে পানি পান অত্যন্ত জরুরী। আমাদের দেহের কোষের বেশিরভাগটাই পানি। তাই শরীরে যখন পানির অভাব দেখা দেয়, খুব স্বাভাবিকভাবে তখন ত্বকে বয়সের ছাপ পড়ে যায়। চামড়া ঝুলে যেতে থাকে, ত্বকে টোল পড়ে, সম্পূর্ণ ত্বকই মলিন-বিবর্ণ আর কুঁচকানো দেখায়। আর সবচাইতে বেশী এটা ভোগ করে আপনার মুখ ও স্তন।
৪/ কিছু বিশেষ খাবার :
দ্রুত ওজন কমিয়ে ফেললে যেমন স্তনের শেপ নষ্ট হয়ে স্তন ঝুলে যায়, তেমনই কিছু বিশেষ খাবার অর্থাৎ পর্যাপ্ত পুষ্টির অভাবে স্তন ঝুলে যেতে পারে। প্রতিদিন অল্প কিছু ব্যায়াম করার পাশাপাশি অবশ্যই একটি ব্যালান্সড ডায়েট মেনে চলবেন। নিজের খাদ্য তালিকায় প্রতিদিন রাখবেন ভালো পরিমাণে চর্বিহীন প্রোটিন, ভিটামিন ও মিনারেলস সমৃদ্ধ শাকসবজি, অল্প কার্বোহাইড্রেট ইত্যাদি। এবং কিছু খাবার আছে, যেগুলো প্রতিদিন খাবেন। যেমন- টমেটো, পেঁয়াজ, গাজর, ব্রকলি, ফুলকপি, বাঁধাকপি, রসুন ইত্যাদি।
৫/ আনার ও বেদানা :
আনার বা দেদানা জাতীয় ফল স্তন থেকে বয়সের ছাপ দূর করতে দারুণ কার্যকর। প্রতিদিন খাবেন আনার বা বেদানার রস। এদের বীজ থেকে যে তেল তৈরি হয়, সেটাও স্তনের আকৃতি আবারও সুন্দর করে তুলতে খুবই কার্যকর। নিয়মিত স্তনে মালিশ করতে পারেন।
কেমন লাগলো জানাবেন। ব্যবহার করে এর রেজাল্ট সেয়ার করতে ভুলবেন না।
( শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন )
[বিঃদ্রঃ- পরবর্তী #post পড়তে আমাদের পেইজে লাইক দিয়ে এক্টিব থাকুন#pLeAsE 
আমাদের #pageর লিংক https://www.facebook.com/radioclassicbd/
আমাদের #grupর লিংক https://www.facebook.com/groups/927546450644260/
@+[751933918225878:]

জীবনসঙ্গী বাঁছতে আপনার প্রেমিক বা প্রেমিকার মধ্যে এই দুটো জিনিস আছে কিনা দেখে নিন.শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন

আপনি যদি বিবাহিত না হন, তাহলে অবশ্যই নিজের জীবনসঙ্গী বেঁছে নেওয়ার আগে দুটো জিনিস দেখে নেবেন। ওই দুটো জিনিস ঠিকঠাক না থাকলে, আপনার জীবন দুর্বিষহ হতে দু’দিনও লাগবে না। প্রশ্ন হল, কী দুটো জিনিস।


১) আপনার সঙ্গীকে বা প্রেমিক অথবা প্রেমিকাকে আগে দেখে নিন যে, সে তর্ক করতে অভ্যস্থ কিনা! তর্ক বড় খারাপ জিনিস। এতে কখনও কোনও জিনিসের মিমাংসা হয় না। উল্টে রাগ বা বিদ্বেষ জন্মায় মনে। আপনার সঙ্গী যদি কথায় কথায় তর্ক করতে অভ্যস্থ হন, তাহলে তাঁকে যত তাড়াতাড়ি ছাড়তে পারেন, ততই আপনার জন্য মঙ্গল। না হলে দেখবেন, বিয়ের পরেও সে আপনার সঙ্গে কথায় কথায় তর্ক করে আপনার মন, মানসিকতাকে নষ্ট করে আপনার মধ্যে রাগ উত্পন্ন করে যাচ্ছে। পরে আর এই পস্তানোর থেকে বেরোতে পারবেন না। তাই যদি একবার আঁচ পান, তর্ক আপনার প্রেমিক কিংবা প্রেমিকার অভ্যাস, তাহলে অবশ্যই সেরকম প্রেমিক কিংবা প্রেমিকাকে বিয়ে না করে এড়িয়ে যাওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।
২) অবশ্যই দেখে নেবেন আপনার প্রেমিক কিংবা প্রেমিকার রাগ ভাঙানোর মতো যোগ্যতা বা কায়দা জানা আছে কিনা। আমাদের ছ’টা রিপুর মধ্যে একটি হল রাগ। এই রাগটুকু বাদ দিলে তো আপনি বড় ভালো মানুষ। তাই আপনি কখনও চাইবেন না রাগতে। কিন্তু আপনার প্রেমিক বা প্রেমিকা আপনার সঙ্গে এঁড়ে তর্ক জুড়ে তো আপনাকে রাগিয়ে দিল। এবার সে আর রাগ মানাতে জানে না। তাহলে ফল যা হওয়ার, তাই হবে। আপনি আরও রাগবেন। আপনার সংসার ভাঙতে দু’দিনও লাগবে না। তাই বিয়ের আগে অবশ্যই দেখে নেবেন আপনার সঙ্গী রাগ মানাতে পারে কিনা। আপনি না রাগলে, আপনার থেকে ভালো মানুষ আর কে আছে। পাশের মানুষটা যদি আপনার সেই খারাপ দিকটাকেই সামলাতে না পারে, তাহলে তাঁকে আপনার পাশে রেখে জীবনটাকে নষ্ট করার মানে কী?

কেমন লাগলো জানাবেন। ব্যবহার করে এর রেজাল্ট সেয়ার করতে ভুলবেন না।
( শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন )
[বিঃদ্রঃ- পরবর্তী #post পড়তে আমাদের পেইজে লাইক দিয়ে এক্টিব থাকুন#pLeAsE 
আমাদের #pageর লিংক https://www.facebook.com/radioclassicbd/
আমাদের #grupর লিংক https://www.facebook.com/groups/927546450644260/
@+[751933918225878:]