Thursday, August 24, 2017

নবজাতককে দেখতে যাওয়ার আগে…শেয়ার করে বন্দুদেরকে জানান

নবজাতককে দেখতে যাওয়ার আগে…


ফেসবুকে একটা খবর দেখে মন খারাপ হয়ে যাচ্ছে। ১৮ দিনের ছোট একটি শিশু মারা গেছে ভাইরাসের আক্রমণে! পরিবারের কাছের কেউ শিশুটিকে চুমু দেওয়ার সময় মাথায় রাখেননি যে তিনি ঠান্ডায় আক্রান্ত। ঠান্ডার জীবাণু থেকেই ভাইরাসটি আক্রমণ করে ১৮ দিনের মারিয়ানাকে। তাকে নিয়ে যায় না-ফেরার দেশে। নবাগত শিশুর প্রতি ভালোবাসা দেখানো খুবই স্বাভাবিক। কিন্তু আদর দেখাতে গিয়ে অপর পক্ষের (মা-বাবা) কাছে বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছি না তো? নবাগত শিশুকে দেখতে যাওয়ার আগে ও পরের কিছু নিয়মনীতি আছে। জেনে নেওয়া যাক এক ঝলকে।
আমন্ত্রিত হয়ে যান
নতুন শিশু বাসায় আসার পর মা-বাবার ওপর দিয়ে বেশ বড় একটা ধকল যায়। রাত-দিনের কোনো হিসাব থাকে না তখন। ধাতস্থ হতে কিছুটা সময় লাগে। এর মধ্যে হুট করে না জানিয়ে অতিথি হয়ে উপস্থিত না হওয়াই ভালো। ফোন করে কোন সময়টিতে গেলে তাঁদের জন্য ভালো হয়, জিজ্ঞেস করে নিন। চেষ্টা করুন সে সময়েই যাওয়ার। কারণ, নবাগত মা-বাবার সুবিধামতো সময়ে গেলে আপনাকে ঠিকমতো খাতির করতে পারবে।
দূরে থাকুন
নতুন শিশু দেখতে গিয়েই ঝাঁপিয়ে পড়বেন না। মা অথবা বাবার অনুমতি নিয়েই বাচ্চাকে কোলে নিন। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হলো, আপনি অসুস্থ থাকলে শিশুকে দেখতে না যাওয়াই ভালো। অনেকে ঠান্ডা নিয়ে বাচ্চাকে কোলে নেন। আপনার ঠান্ডা থেকেই শিশুর ঠান্ডা লেগে যেতে পারে।
হাত ধুয়ে নিন
শিশুকে কোলে নেওয়ার আগে অবশ্যই হাত ধুয়ে নেবেন। অনেক সময় মা-বাবা লজ্জার কারণে বলতে পারেন না। ভাবেন, অতিথি মন খারাপ করবেন। এটা আপনার দায়িত্বের মধ্যে পড়ে, হাত-মুখ পরিষ্কার করে নিয়ে বাচ্চা কোলে নেবেন। হ্যান্ড স্যানিটাইজারও ব্যবহার করতে পারেন।
নেতিবাচক কথা বলবেন না
ছেলে হলে ভালো হতো না মেয়ে হলে ভালো হতো, গায়ের রং কালো না ফরসা, চুল কম না বেশি—এসব বিষয় নিয়ে কোনো রকম নেতিবাচক আলোচনা করবেন না। নাম পছন্দ না হলেও বলুন, নামটা সুন্দর। অনেক মা আছেন, যাঁরা সন্তান হওয়ার সময় বেশ মোটা হয়ে যান। অতিথি যতই কাছের লোক হোন না কেন, এ বিষয়টি মাকে মনে করিয়ে না দিলেও হবে। ভালো কথা বলুন, মা-বাবার মন খারাপ হয়ে যাবে, এমন কোনো কথা না বলাই ভালো।
খাবার নিয়ে যান
বেড়াতে যাওয়ার সময় প্রয়োজনীয় খাবার নিয়ে যেতে পারেন। বাড়িতে সাহায্যকারী না থাকলে নতুন মায়ের জন্য এটাই বোধ হয় সবচেয়ে বড় উপহার। বাড়িতে প্রথম কয়েক সপ্তাহ বাড়িতে খাবার থাকলে মাকে রান্নাবান্না নিয়ে চিন্তা করতে হবে না।
কোলে রাখা
নবাগত শিশুকে কোলে নেওয়ার পরে কান্নাকাটি শুরু করলে মায়ের কোলে ফেরত দিয়ে দিন। জোর করে নিজের কোলে না রাখাই তখন বুদ্ধিমানের কাজ হবে।
উপদেশ নয়
আপনার সন্তান হওয়ার যে অভিজ্ঞতা, আরেকজনের বেলায় তেমনটা না-ও হতে পারে। নতুন মা-বাবা জানতে না চাইলে কোনো ধরনের উপদেশ দেবেন না। এতে অনেক সময় বিরক্ত হয়ে যান তাঁরা।
আরাম করতে দিন
নবাগত শিশুকে দেখতে গিয়ে বেশিক্ষণ না থাকাই ভালো। মা ও সন্তানকে বিশ্রাম করতে দিন। আপনি যত নিকটাত্মীয়ই হোন না কেন, মা যখন সন্তানকে বুকের দুধ খাওয়াবেন, সেখান থেকে সরে আসুন। মা অনুমতি দিলে থাকতে পারেন। তবে বুকের দুধ কীভাবে খাওয়াবেন, বাচ্চা পাচ্ছে কি না—এ নিয়ে বেশি কথা না বলাই ভালো।
সূত্র: বেলিবেলি, প্যারেন্টিং, এভরিডে ফ্যামিলি এবং বাজল

প্রতি মুহুর্তের সর্বশেষ tips পেতে এখানে ক্লিক করে আমাদের ফেইসবুক পেইজে লাইক দিন

কেউ আমারে মাইরালা। 
●••• ভাল লাগলে শুধু একটা #thnx •••●
আমাদের পেইজে লাইক দিন :- https://www.facebook.com/radioclassicbd/
 লেখাটি ভাল লাগলে কিংবা উপকারে আসলে সবাইকে জানাতে শেয়ার করুন৷ 
নিয়মিত স্বাস্থ্য ও শিক্ষা মুলক টিপস পেতে অামাদের পেইজে লাইক দিন৷
আরো উপকারি পোস্ট, বিনোদন ও শিক্ষা মুলক পোস্ট , রুপচর্ছা বিষয়ক পোস্ট, 
রান্না বিষয়ক পোস্ট ও #রেসিপি পেতে জয়েন করুন আমাদের #Group এ।

প্রতি মুহুর্তের সর্বশেষ tips পেতে এখানে ক্লিক করে আমাদের ফেইসবুক group a join দিন

কেন বেশি বয়সি নারীর প্রেমে পড়ে পুরুষ

কেন বেশি বয়সি নারীর প্রেমে পড়ে পুরুষ


গোঁফের হালকা রেখা যখন ভেসে ওঠে, সেই বয়ঃসন্ধিতে অনেক সময় ঘটে যায় দুর্ঘটনা। নারী-পুরুষ সমীকরণ মাথাচাড়া দিতে শুরু করে। বয়স একটু বাড়তে না-বাড়তেই নজর পড়ে নারীদেহের উপর। তফাৎটা ফুটে উঠতে থাকে চোখের সামনে। শরীরের মধ্যে বাঁধ না-মানা উত্তেজনা। এসবই প্রাকৃতিক কারণে। ঊনিশ-বিশে সবার জীবনেই ঊনিশ-বিশ ঘটে। শুধু বহিঃপ্রকাশ একেক জনের একেক রকম। সেই প্রকাশ কখনও বশে, কখনও লাগামছাড়া। আর নারীর প্রশ্রয় পেলে তো কথাই নেই। রাতের ঘুম যায়। অনেক কিছুই যায়।
লোকে বলে বয়সের দোষ। ওই বয়সে ভালোমন্দ বিচারের ক্ষমতা থাকে না। ন্যায়-অন্যায়, উচিত-অনুচিতে ধার ধারে না মন, শরীর। শুরু হয় অঘটনের পালা। দুর্ঘটনাবশত কিছু কিছু ক্ষেত্রে শুরু হয় বেসামাল সম্পর্ক।
বয়সে বড় নারীর প্রতি আকর্ষণ একেবারে নতুন কিছু নয়। সেই আকর্ষণ আসলে যে কী, তা ব্যাখ্যা করাও কঠিন। শুধুই ভালোলাগা ? ভালোবাসা ? প্রেম ? না কি শারীরিক উত্তেজনাটাই আসল ?
রবির যে কাদম্বরী বৌঠানের প্রতি একটা বাড়তি অ্যাটাচমেন্ট ছিল, সেটা ভেবে দেখুন। অনেকটা তাই। সেটা যে সবসময় খারাপ, তা কিন্তু নয়। রবির সাথে সম্পর্কটা সত্যিই ভালো ছিল বৌঠানের। রবির বিয়ের পর, রবির অন্যত্র ব্যস্ত থাকা, একাকিত্ব – হয়তো এগুলিই কারণ ছিল বৌঠানের চলে যাওয়ার পিছনে। তবু নিউজ়প্রিন্টের প্রচুর কালী খরচ হয়েছে এঁদের নিয়ে। কী ছিল তাঁদের সম্পর্ক ? বৌঠান যখন মারা যান, তখন তাঁর বয়স ২৪। রবির বয়স ২২। তখনকার সমাজ বিষয়টিকে কীভাবে নিয়েছিল আজ উপলব্ধি করা কঠিন। তবে এটা নিঃসন্দেহে বলা যায়, যদি কিছু থেকেও থাকে, তা অসম্ভব, অপার্থিব কিছু ছিল না।
আজকের চারপাশে পাড়াতুতো দিদি, বৌদির ছড়াছড়ি। আড়চোখে একবার চোখ বুলিয়ে নেওয়া, যাকে পাতি বাংলায় ‘ঝাড়ি করা’ বলে, হয় না ? হয় হয়। আলবাত হয়। হৈ হৈ করে হয়। সেই তালিকায় দিদি, বৌদিরাই শুধু নয় অল্প-বয়সি আন্টিরাও সামিল। কিন্তু কেন ?
এই কেন প্রশ্নটির উত্তর খুঁজছিলাম আমরা। কেন বেশি বয়সি নারীর প্রতি আকৃষ্ট হয় পুরুষ ? বা আরও মসৃণ করে প্রশ্ন করা হলে, কেন বেশি বয়সি নারীর প্রেমে পড়ে পুরুষ। (সব পুরুষের জীবনে এমনটা নাও হতে পারে।) বিষয়টি অনেক জটিল। একটা প্রতিবেদনে লেখা সম্ভব নয়। রীতিমত গবেষণার বিষয়। তবে চট-জলদি কয়েকটি বিষয় নিশ্চয় নজরে আসে।
প্রাথমিক আকর্ষণ –
১ নারীরূপের এক সম্মোহনী শক্তি আছে। নেশার মতো। বয়ঃসন্ধিতে সমবয়সি মেয়েদের মধ্যে সেই রূপ কম। নারীর পূর্ণ রূপ তার ভরা যৌবনে। হয়তো সেই সম্মোহনীরূপেই নেশাগ্রস্ত হয়ে পড়ে নতুন যৌবন।
২ ভীত-সন্ত্রস্ত সমবয়সি বা সহপাঠিনীদের কাছে যৌবন উন্মোচনের পথ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কারণ সেখানে ভয় কাজ করে দু-দিকেই। বয়ঃসন্ধির নারীর তখন জড়তা কাটতে অনেক দূর। তুলনায় বরং অনেকটাই সহজ, সাবলীল, উন্মুক্তমনা রমণী।
৩ চলতি কথা – নিষিদ্ধতার মধ্যেই নাকি চরম সুখ। নিষিদ্ধ বিষয় শরীরে অ্যাড্রেনালিনের ঘোরদৌড় করায়। যতো বেশি নিষিদ্ধ, ততো বেশি অ্যাড্রেনালিন, ততো বেশি সুখ।
সম্পর্কের গভীরতা –
১. এরপর যদি কোনও কারণে সম্পর্ক একটা দাঁড়িয়ে যায়, তাহলে পুরুষ পড়ে প্রেমে। এবং সেটা গভীর প্রেমে। সেই প্রেম আবার চট করে যাওয়ার নয়। কারণ পৃথিবীর সবরূপ, লাবণ্য ঢলে পড়ে তাঁর সামনে। জীবনের প্রথম সেই উপলব্ধি পুরুষকে পাগল করতে বাধ্য। তার পক্ষে সেখান থেকে বেরিয়ে আসা কঠিন।
আগুনে যেভাবে পঙ্গপাল পোড়ে, সদ্য যৌবন পোড়ে পূর্ণ-প্রজ্জ্বলিত বহ্নিশিখায়। সেখানে পুড়েই তার শান্তি। নিষ্কৃতি তার কাম্য নয়। একটু সহজ করে বললে, নারীরূপের সেই প্রথম দর্শন থেকে বেরিয়ে আসা পুরুষের পক্ষে প্রায় অসম্ভব বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। বয়স সেখানে ধার ধারে না।
২ চলতি কথায় – বয়সের বিচারে পুরুষের চেয়ে নারীর ম্যাচিওরিটি বেশি।
প্রেম যখন মধ্যগগনে তখন পুরুষের আসে ভরসা নারীর প্রতি। ম্যাচিওয়র্ড নারীর প্রতি সেই ভরসা তাকে অনেকটা পথ আরও এগিয়ে নিয়ে যায়। (বয়সের ফারাক থাকা সত্ত্বেও, যে প্রেমগুলো আখেরে টিকে যায়, তাদের ক্ষেত্রে।) শারীরিক সম্পর্ক তখন বেশ কিছুটা গভীর। পিছন পিছন মনও গিয়ে হাজির।
৩. যৌনতা – ষোড়শীর নারী অনভিজ্ঞ। তার অভিজ্ঞ হতে সময় লাগে। কিন্তু তুলনায় বেশিবয়সি নারী অভিজ্ঞ। পুরুষকে তৃপ্ত করার হারেক মন্ত্র তার জানা।
এই আকর্ষণ থেকেও, অনেক সময় বেশি বয়সি মহিলার প্রেমে পড়ে পুরুষ।
৪. বিশেষ জায়গা – বেশি বয়সি প্রেমিকার কাছ থেকে একটু বেশিই প্যাম্পার্ড হয় পুরুষ। তাকে আলাদা গুরুত্ব দেওয়া হয়। ছোটো বলে অনেক কিছুতেই ছাড় দেওয়া হয়। সমবয়সি মেয়েদের কাছে আহ্লাদ, আবদার চলবে না। বরং উলটে তাদের আবদার সহ্য করতে হবে। এক্ষেত্রে কেসটা ঠিক উলটো। প্রেমিকাই আতুপুতু করে রাখে অল্পবয়সি প্রেমিককে।

প্রতি মুহুর্তের সর্বশেষ tips পেতে এখানে ক্লিক করে আমাদের ফেইসবুক পেইজে লাইক দিন

কেউ আমারে মাইরালা। 
●••• ভাল লাগলে শুধু একটা #thnx •••●
আমাদের পেইজে লাইক দিন :- https://www.facebook.com/radioclassicbd/
 লেখাটি ভাল লাগলে কিংবা উপকারে আসলে সবাইকে জানাতে শেয়ার করুন৷ 
নিয়মিত স্বাস্থ্য ও শিক্ষা মুলক টিপস পেতে অামাদের পেইজে লাইক দিন৷
আরো উপকারি পোস্ট, বিনোদন ও শিক্ষা মুলক পোস্ট , রুপচর্ছা বিষয়ক পোস্ট, 
রান্না বিষয়ক পোস্ট ও #রেসিপি পেতে জয়েন করুন আমাদের #Group এ।

যে ৫টি ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে না দেওয়াই ভালো.শেয়ার করে বন্দুদেরকে জানান

যে ৫টি ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে না দেওয়াই ভালো.



সামাজিক মাধ্যম হয়তো অনেকের জন্য বিপজ্জনক জায়গা বিশেষ করে রক্ষণশীল সমাজের নারীদের জন্য। পশ্চিমা সমাজের একজন নারী হয়তো অনেক ছবি সহজেই ফেসবুক, টুইটারের মতো সামাজিক মাধ্যমে তুলে দেবেন। কিন্তু সেই ছবি উত্তর আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য বা দক্ষিণ এশিয়ার একজন নারীর জন্য অনেক সমস্যা তৈরি করতে পারে। খবর বিসিসি বাংলার।
১. জড়িয়ে ধরা
পরস্পরকে জড়িয়ে ধরা ছবি পশ্চিমা দেশগুলো বা অনেক দেশেই হয়তো খুবই স্বাভাবিক একটি ছবি। কিন্তু বিয়ে হয়নি, রক্ষণশীল সমাজের এমন কোনও নারী ছবিটি তার ফেসবুক বা টুইটারে কখনও পোস্ট করবেন না। সম্পর্কটি যদি শেষ পর্যন্ত না টেকে, তাহলে এই ছবিটিই হয়তো তার জন্য লজ্জা এবং হয়রানির কারণ হবে। আবার তার বন্ধু তালিকায় থাকা পরিবারের সদস্য, প্রতিবেশী বা স্বজনদের কাছে ছবিটি গ্রহণযোগ্য নাও হতে পারে।
২. বিয়েতে নাচ
পাকিস্তানের একটি বিয়েতে ছেলে-মেয়েদের একত্রে নাচের ছবি ছড়িয়ে পড়ার পর সামাজিকভাবে তাদের বিচার করে শাস্তি দেওয়া হয়। অনেক দেশেই এরকম নাচ হয়ে থাকে। কিন্তু নাচের ছবি বা ভিডিও যখন সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে যায় তখন তাদের জন্য বিশেষ করে নারীদের জন্য বিব্রতকর হয়ে দাঁড়ায়। বিশেষ করে পর্দা প্রথার চল আছে এমন দেশগুলোতে এরকম কোনও নাচের ঘটনা অনেক সময় শাস্তির কারণ হয়ে যায়।
৩. সম্পর্কে আছি
সামাজিক মাধ্যম ব্যবহার করেন রক্ষণশীল দেশগুলোতে এমন অনেকেই কোনও সম্পর্কে জড়িয়ে পড়লেও তারা প্রকাশ্যে তাদের স্ট্যাটাস পরিবর্তন করেন না। এমনকি ইরানের মতো অনেক দেশে এখন বিয়ের আগে একত্রে থাকার চল বাড়লেও প্রকাশ্যে তারা তা ঘোষণা দিতে চান না। এমনকি মধ্যপ্রাচ্য বা দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে অনেকেই এ বিষয়টি পরিবর্তন করেন না, কারণ তারা পরিবারের সদস্যদের জানতে দিতে চান না যে, তারা কোনও সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছেন।
৪. সূচালো মুখের ছবি
অনেক দেশেই এমন ছবি স্বাভাবিকভাবে গ্রহণ করা হয় না। যারা এমন ছবি পোস্ট করেন তাদের খুব সম্মানের চোখে দেখা হয় না।
৫. যৌন আবেদনময়ী ছবি
রক্ষণশীল সমাজের দেশগুলোতে এমন ছবি সামাজিক মাধ্যমে দেওয়ার ঘটনা খুবই বিরল। আফগানিস্তান বা পাকিস্তানের মতো অনেক এলাকায় এমন ছবির কারণে শাস্তিও পেতে হতে পারে। এমনকি মধুচন্দ্রিমা, দেশে বা বিদেশে সমুদ্রের তীরে বেড়াতে গিয়ে স্বল্প কাপড় পরলেও সেসব ছবি সামাজিক মাধ্যমে তোলা হয় না। কোনও নারী এসব ছবি সামাজিক মাধ্যমে দিলে তিনি সবার আলোচনার বিষয় হয়ে ওঠেন।
এমনকি অনেক রক্ষণশীল দেশে সামাজিক মাধ্যম ব্যবহারকারী নারীরা তাদের প্রোফাইল পিক হিসেবে নিজের ছবিও ব্যবহার করেন না। অনেকে পর্দা প্রথার কথা চিন্তা করে নিজের ছবি দেন না। আবার অনেকে নিজের ছবি দেওয়া থেকে বিরত থাকেন। কারণ অনেক সময় এসব ছবিও বিকৃত করা হয় বা তার জন্য নানা সমস্যার কারণ হয়ে ওঠে।

প্রতি মুহুর্তের সর্বশেষ tips পেতে এখানে ক্লিক করে আমাদের ফেইসবুক পেইজে লাইক দিন

কেউ আমারে মাইরালা। 
●••• ভাল লাগলে শুধু একটা #thnx •••●
আমাদের পেইজে লাইক দিন :- https://www.facebook.com/radioclassicbd/
 লেখাটি ভাল লাগলে কিংবা উপকারে আসলে সবাইকে জানাতে শেয়ার করুন৷ 
নিয়মিত স্বাস্থ্য ও শিক্ষা মুলক টিপস পেতে অামাদের পেইজে লাইক দিন৷
আরো উপকারি পোস্ট, বিনোদন ও শিক্ষা মুলক পোস্ট , রুপচর্ছা বিষয়ক পোস্ট, 
রান্না বিষয়ক পোস্ট ও #রেসিপি পেতে জয়েন করুন আমাদের #Group এ।

শিশুকে আদর করবেন, সাবধান…এই পোষ্টটি শেয়ার করে বন্দুদেরকে জানান

শিশুকে আদর করবেন, সাবধান…

বাড়িতে নতুন শিশু অতিথিটি হয়ে ওঠে সবার মধ্যমণি। আদরের ধনটিকে কোলে নিয়ে আদরে আদরে ভরিয়ে দেন বাবা-মা, আত্মীয়েরা। সবাই চান মায়া-ভালোবাসায় শিশুটিকে জড়িয়ে রাখতে। তবে আত্মীয়স্বজন, এমনকি বাবা-মায়ের উষ্ণ ভালোবাসা শিশুর জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে উঠতে পারে।

জন্মের প্রথম কয়েক দিন সাধারণত বাড়িতে বা হাসপাতালে আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধবসহ অনেক লোক শিশুকে দেখতে আসেন, অনেকে অপরিচ্ছন্ন অবস্থাতেই শিশুকে কোলে নিয়ে আদর করে বা চুমু খায়, যা নবজাতকের স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক হুমকি সৃষ্টি করতে পারে।
অনেক বাবা-মা অভিযোগ করেন, শিশুকে আত্মীয়স্বজনের কোলে দিতে না চাইলে রাগ হন। দেখা যায়, বাসায় কোনো আত্মীয় এসেই শিশুটিকে কোলে নিতে চান। অনেকে ঘুম থেকে উঠিয়েও আদর করতে শুরু করেন বাচ্চাকে। টেনে ধরেন গাল। তবে এই আদর প্রদর্শন কখনো কখনো ক্ষতিই বয়ে আনে।
চিকিৎসকেরা বলেন, শিশুরা খুবই নাজুক হয়, বিশেষ করে নবজাতক। ভূমিষ্ঠ হওয়ার পর যখন নবজাতককে বাসায় আনা হয়, তখন তার পরিচর্যার ক্ষেত্রে পরিবারের সবাইকে সচেতন থাকতে হবে। শিশুকে পরিচর্যার ক্ষেত্রে বেশি মানুষের হাত না লাগালেই ভালো।
জানতে চাইলে বাংলাদেশ পেডিয়াট্রিক অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিএ) মহাসচিব চিকিৎসক রুহুল আমিন বলেন, নবজাতকের ক্ষেত্রে ইনফেকশন বা সংক্রমণ বেশি হয় অপরিষ্কার হাত থেকে। বাইরে থেকে এসে পরিষ্কার না হয়ে শিশুকে ধরলে সংক্রমণের আশঙ্কা থাকে। কারও হাঁচি-কাশি থাকলে তা শিশুর শরীরে ছড়িয়ে যায়। তাই এই বিষয়গুলোতে বাবা-মায়ের একটু কড়া হওয়াই উচিত।
শিশুর জন্য মায়ের কোল বা মায়ের স্পর্শ সবচেয়ে নিরাপদ বলে মনে করেন চিকিৎসক রুহুল আমিন। তিনি বলেন, নবজাতককে যত কম নাড়াচাড়া করা যায়, তত ভালো। মায়ের কোলই শিশুর জন্য সেরা। মা ও বাবাকেই সন্তানের পরিচর্যায় লক্ষ রাখতে হবে।
সম্প্রতি এমনই এক ঘটনা ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রে। বার্তা সংস্থা সিএনএনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, আত্মীয়স্বজন কারও মাধ্যমে ভাইরাস সংক্রমণের কারণে মৃত্যু হয়েছে ১৮ দিনের শিশু মারিয়ানার। মারিয়ানার মা নিকোল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মেয়ের মৃত্যু সংবাদ জানান। তিনি লেখেন, এইচএসভি-১ নামের একটি ভাইরাসের দ্বারা সংক্রমিত হয়েছিল মারিয়ানা। কারও চুমু থেকেই ভাইরাসটি বাসা বেঁধেছিল ছোট্ট শরীরে। দ্রুতই তা ছড়িয়ে পড়ে। জন্মের কয়েক দিন পরই মারাত্মক সর্দি হয় মারিয়ানার। সেখান থেকে ভাইরাস আক্রমণ করে মস্তিষ্কের কোষে। এরপর মেরুদণ্ড হয়ে ছড়িয়ে পড়ে সমস্ত দেহে। মাত্র ১৮ দিন বয়সে মৃত্যু হয় মারিয়ানার।
ক্যালিফোর্নিয়ার শিশু বিশেষজ্ঞ তানিয়া অল্টম্যান জানালেন, কারও শরীরে এই ভাইরাস থাকলে শিশুর সংস্পর্শে এলে তা ছড়ানো খুবই স্বাভাবিক ব্যাপার। বিশেষত, প্রথম দুই মাস বাচ্চাদের মধ্যে সংক্রমণ ছড়িয়ে যাওয়ার প্রবণতাও বেশি থাকে। মারিয়ানার ক্ষেত্রেও তেমনটাই হয়েছিল।
তবে মারিয়ার মা-বাবা নিকোল ও শেনের শরীরে এই ভাইরাস ছিল না বলে জানা গিয়েছে। কীভাবে বা কার কাছ থেকে ওই ভয়ংকর ভাইরাস মারিয়ানার দেহে ঢুকেছিল, তা অবশ্য এখনো জানা যায়নি।

প্রতি মুহুর্তের সর্বশেষ tips পেতে এখানে ক্লিক করে আমাদের ফেইসবুক পেইজে লাইক দিন

●••• ভাল লাগলে শুধু একটা #thnx •••●

আমাদের পেইজে লাইক দিন :- https://www.facebook.com/radioclassicbd/

 লেখাটি ভাল লাগলে কিংবা উপকারে আসলে সবাইকে জানাতে শেয়ার করুন৷ 
নিয়মিত স্বাস্থ্য ও শিক্ষা মুলক টিপস পেতে অামাদের পেইজে লাইক দিন৷
আরো উপকারি পোস্ট, বিনোদন ও শিক্ষা মুলক পোস্ট , রুপচর্ছা বিষয়ক পোস্ট, 
রান্না বিষয়ক পোস্ট ও #রেসিপি পেতে জয়েন করুন আমাদের #Group এ।

মানসিক চাপ থেকে নিজেকে রক্ষা করার উপায়

মানসিক চাপ থেকে নিজেকে রক্ষা করার উপায়



আমরা সাধারণত সবসময়ই কোন না কোন মানসিক চাপে থাকি। মানসিক চাপ থেকে নিজেকে উত্তরণের জন্যে কিন্তু আমরা নিজেরাই উদ্যোগী হলে এই সব নিত্যদিনের সমস্যা থেকে নিজেদেরকে মুক্ত রাখতে পারি। আর তার জন্যে আত্ননিয়ন্ত্রণ, আন্তরিকতাই যথেষ্ট।খুব বেশি ভুমিকায় না গিয়ে সরাসরি আমাদের প্রাত্যহিক জীবন থেকে তৈরী হওয়া কিছু মানসিক সমস্যা নিয়ে নিজের মতো করে লিখার চেষ্টা করলাম।
অবাস্তব প্রত্যাশাঃ
আমাদের প্রত্যাশা অনেক সময়ই আমাদের সামর্থের চেয়ে বেশিই হয়ে যায়। যদিও মানুষ তার আশার সমান বড়। কিন্তু ধরুণ আপনি একজন গৃহ ব্যবস্থাপক। এক বা দুই বা ততোধিক সন্তানের জননী (জনক বলছি না বিশেষ কারণে) । আপনার পক্ষে এমতাবস্থায় নতুন করে ঘরের বাইরে বা ঘর থেকে দুরে কোথাও ৯ টা ৫টা চাকুরী নিতে গেলে আপনার কাছের অনভ্যস্থ মানুষগুলো কোনভাবেই আপনাকে সহযোগিতা করবে না। সেক্ষেত্রে আপনাকে বিকল্প উপায় খুজেঁ নিতে হবে। কেননা বিকল্প উপায় খুজেঁ না নিলে হয় আপনি জেদ করে চাকুরীতে গেলেন আপনার সন্তানদের সমস্ত দায়ভার কাজের মানুষটির উপর দিয়ে অথবা সন্তানদের নিরাপত্তা বিঘ্নিত করে। অথবা চাকুরীতে না গিয়ে নিজে হতাশায় নিমজ্জিত হলেন। তাই নিজেকে হতাশা থেকে বাঁচানোর জন্যে আপনাকে বিকল্প পথ খুজেঁ বের করতেই হবে। এই বিকল্প উপায় কোন সৃজনশীল কাজও হতে পারে। তা লেখালেখি থেকে শুরু করে অন্য যে কোন ধরনের কাজ হতে পারে।
অহেতুক সময় সীমাঃ
অনেকেই রুটিন অনুসরণ করে কাজ করতে পছন্দ করেন। কিন্তু সংসার জীবনটা পুরোপুরি রুটিন মেনে চলা সম্ভব নয়। তাই সময়গুলোকে নিজের মতো করে ব্যবহার করুন। তবে তা যেন যথেচ্ছা না হয়। সারারাত কাজ করে দিনের অনেকটা সময় ঘুমানো বা সারাদিন ঝিমানো কোন কাজের কথা না। অনেককেই দেখা যায় রাত জেগে কাজ করে দিনের অনেকটা সময় ঘুমায়…যদিও এই কাজটা অনেকেই নির্জনতায় কাজ করার জন্যেই করে থাকেন। তবে আমাদেরকে সচেতন থাকতে হবে যেন শরীর তার প্রয়োজনীয় বিশ্রাম পায়। এবং এই বিশ্রাম নেয়াটা যেন এমন সময়ে না হয় যখন আপনার অন্য কোন প্রয়োজনীয় কাজ করার সময়।
সমস্যাকে মোকাবেলা করতে শেখাঃ
অনেক সময়ই কাজের চাপ বেড়ে গেলে আমরা তা দুরে সরিয়ে রাখি পরে করবো ভেবে। এতে প্রকৃতপক্ষে নিজেরই ক্ষতি করা হয়। কেননা সেই কাজটা কিন্তু নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে করে শেষ করতে না পারলে তা আমাদের মাঝে বোঝা হয়ে হতাশার সৃষ্টি করে। কাজেই প্রয়োজনীয় কাজটি যতোই তিক্ত হোক তা কষ্ট করে হলেও করে ফেলতে হবে সময় মতোই। উদাহরণ স্বরূপ অনেক কথাই বলা যায়, কিন্তু ধরুন আপনি যাদের সাথে কথা বলতে পছন্দ করুন, গল্প করে মজা পান শুধু তাদেরকেই ফোন করে আলাপ চারিতা চালান। কিন্তু অনেকদিন ফোন করা হয় না এমন কাউকে হঠাৎ করেই আপনার খুব দরকার পরে গেল, তখন তাকে শুধু নিজের দরকারে ফোন করাটা খুবই অশভোনীয় এবং যাকে ফোন করলেন তিনিও যে সবসময় এই অভ্রাসটিকে সাদরে গ্রহণ করবেন তা কিন্তু নয়। আবার ধরুন, আপনার পরিচিত কেউ হাসপাতালে বা রোগাক্রান্ত। তাকে সশরীরে দেখতে যেতে না পারলেও অন্তত ফোন করে খোঁজ নেয়াটাও আপনার একটা সামাজিক সমস্যাকে কমিয়ে দিচ্ছে।
স্বনির্ভরতাঃ
এটা খুবই জরূরী। আমরা স্বনির্ভরতা বলতে সাধারণ অর্থনৈতিক নির্ভরতাকেই বুঝে থাকি। কিন্তু নিজের চারপাশের কাজগুলোকে অন্যের উপর নির্ভর করে না করে নিজে নিজে করাটাও স্বনির্ভরতা। অনেককেই দেখা যায় শপিংয়ে যাবে, তার সাথে যাওয়ার জন্যে অন্য কাউকে জোর করেই নিয়ে যাচ্ছে, হয়তো যে সাথে যাচ্ছে সে অনুরোধে ঢেকি গিলেই যাচ্ছে।
কাজের গতিঃ
যে কাজটি যে সময়ে শেষ করতে হবে তা ঠিক সময়ে শেষ করতে আমরা সাধারণতই গরিমসি করে থাকি এতে আমরা সাধারণতই পিছিয়ে পরি। কেউ কেউ বলতে পারেন, এভাবেই তো জীবনটা কেটে গেল…ঠিক সময়ে কাজ করলে তো আজ আমি অমুক থাকতাম, তমুক থাকতাম। কিন্তু যদি বুঝতেই পাচ্ছেন তবে এখন থেকেই চেষ্টা করুন না কেন…আর হতাশা নয় অমুক তমুক হওয়ার…যা আছেন সেই অবস্থাটাকেই নিজের মন মতো করে নিন।
পারিবারিক জীবন উপভোগঃ
কাজের চাপে অস্থির হয়ে আমরা নিজেদের কাছের মানুষগুলোর প্রতিও অনেক সময় উদাসীন থাকি। কিন্তু কাছের মানুষগুলোর সাথে সময়গুলো ভালো না কাটানোর চেষ্টাকে বলবো আত্নহত্যার সামিল। কেননা কাছের মানুষগুলোই আপনার সুখ, সমৃদ্ধির প্রধান নিয়ামক। কাজেই তাদের প্রতি মনোযোগ দেয়াটা, সুন্দর সময় কাটানোর চেষ্টা করা এবং তা বাস্তবে কাজে লাগানো নিজের সুখি জীবনের জন্যেই জরূরী।
শ্রোতা এবং দর্শকের ভুমিকা নিনঃ 
অনেকেই অনেক কথা বলছে। কিন্তু শ্রোতা বা দর্শক কমই … যদি সময়গুলো খারাপ যায় তবে অন্যের কথা শুনুন। দেখুন অন্যে কি করছে। তা উপলব্ধি করার চেষ্টা করুন। তাতে বরং কখনো কখনো আপনার মঙ্গলই হবে। আর সময় যখন নিজের অনুকুলে না থাকে তখন বলার চেয়ে শোনার অভ্যেসটাই কাজে লাগে।
চাহিদার অযৌক্তিকতাঃ
আপনার হয়তো কোন কিছু কিনতে ইচ্ছে করছে বা একটা নতুন ডিগ্রী অর্জন করতে ইচ্ছে করছে বা কোন একটা দেশ ভ্রমণ করতে ইচ্ছে করছে। কিন্তু তা কতোটা সময়োপযোগী বা তা কতোটুকু আপনার জন্যে এই মুহুর্তে যৌক্তিক তা নিজের কাছেই জিজ্ঞেস করুন । এতে সেই ডিগ্রী নিতে না পারার বা সেই দেশটাতে ভ্রমণ করতে না পারার বা সেই মূল্যবাদ দ্রব্যটি কিনতে না পারার হতাশা , কষ্টটা দূর হয়ে যাবে।

প্রতি মুহুর্তের সর্বশেষ tips পেতে এখানে ক্লিক করে আমাদের ফেইসবুক পেইজে লাইক দিন

কেউ আমারে মাইরালা। 
●••• ভাল লাগলে শুধু একটা #thnx •••●
আমাদের পেইজে লাইক দিন :- https://www.facebook.com/radioclassicbd/
 লেখাটি ভাল লাগলে কিংবা উপকারে আসলে সবাইকে জানাতে শেয়ার করুন৷ 
নিয়মিত স্বাস্থ্য ও শিক্ষা মুলক টিপস পেতে অামাদের পেইজে লাইক দিন৷
আরো উপকারি পোস্ট, বিনোদন ও শিক্ষা মুলক পোস্ট , রুপচর্ছা বিষয়ক পোস্ট, 
রান্না বিষয়ক পোস্ট ও #রেসিপি পেতে জয়েন করুন আমাদের #Group এ।

৯ লক্ষণে বুঝবেন তিনি আপনাকে বিয়ে করবেন না

৯ লক্ষণে বুঝবেন তিনি আপনাকে বিয়ে করবেন না



১. ভবিষ্যত নিয়ে কথা বলতে চাইলে তিনি অগ্রাহ্য করেন
আপনি যখনই ভবিষ্যত নিয়ে তার সঙ্গে কথা বলতে চান তিনি কি অস্বস্তি বোধ করেন বা আপনাকে এড়িয়ে চলেন? বা আপনি যখনই বিষয়টি তোলেন তিনি বিষয়টি দূরে সরিয়ে দেন? তাহলে এখনই সতর্ক হন, হে ভদ্রমহিলাগণ! তার মাথায় হয়তো ভিন্ন কিছু ঘুরঘুর করছে। এটি হতে পারে একটি লক্ষণ যে তিনি আপনাকে বিয়ে করতে চান না।
২. তিনি কখনোই আপনাকে তার পরিবারের নিয়ে যায় না
আপনার রক্ত সম্পর্কের সকলেই হয়তো তার সম্পর্কে জানেন কিন্তু আপনি শুধু তার বন্ধু মহলেই পরিচিত। এটিও একটি বাজে লক্ষণ যে তিনি আপনাকে তার বাবা-মা বা পরিবারের কোনো সদস্যের কাছে নিয়ে যান না।
৩. আমি এখনো প্রস্তুত নই
আপনারা হয়তো দীর্ঘদিন ধরে ডেটিং করছেন। কিন্তু এরপরও তিনি শুধু বলছেন আমি এখনো অনেক ছোট। এবং এতো তাড়াতাড়ি এই দায়িত্ব গ্রহণে প্রস্তুত নই। এমনটা হলে বুঝবেন তিনি হয়তো আর কখনোই প্রস্তুত হতে পারবেন না।
৪. তাকে বিয়েবিরোধী বলে মনে হয়
বিয়ে সম্পর্কে তার চিন্তা ভাবনা সুন্দর নয় বলে মনে হয়? তার তালিকায় কি বিয়ে বন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার বিষয়টি একেবারে শেষের দিকে রয়েছে? বা তিনি কি বিয়েকে একটি আত্মহত্যার মিশন মনে করেন? তাহলে আপনার উদ্বিগ্ন হওয়ার যথেষ্ট যৌক্তিক কারণ রয়েছে। এই ধরনের ঠাণ্ডা চিন্তা-ভাবনা আপনার ভবিষ্যতকে অন্ধকারাচ্ছন্ন করে তুলবে।
৫. আপনার ভবিষ্যত পরিকল্পনায় তিনি আগ্রহী নন
আপনি হয়তো চাইলে তার নিজের এবং তিনি ভবিষ্যতে কী করতে চান সে সম্পর্কে পুরো একটি বই লিখে ফেলতে পারবেন। কিন্তু আপনার নিজের জন্য স্টোরে কী জমা রয়েছে সে সম্পর্কে কি তিনি কিছু জানেন? তিনি কি আদৌ এ ব্যাপারে আগ্রহী? বিষয়টি নিয়ে ভাবুন।
৬. আপনাদের ডেটিংগুলো শুধু বিছানাতেই সীমাবদ্ধ থাকে
আপনি হয়তো শহরের সবচেয়ে রোমান্টিক রেস্টুরেন্টে মোমবাতির আলোতে ডিনারের আয়োজন করলেন কিন্তু তিনি সেটি ভেস্তে দিলেন। ফলে শুধু বিছানায় এবং পপকর্ন খাওয়া ও নেটফ্লিক্সেই আপনাদের ডেটিং সীমাবদ্ধ রইল। এটা ঠিক যে, এ ধরনের ডেটিংই সবচেয়ে আরামদায়ক। কিন্তু সবসময় এটা ঠিক না।
৭. তিনি কখনোই ওই যাদুকরী শব্দগুলো উচ্চারণ করেন না
আপনি কি প্রায়ই তার প্রতি আপনার ভালোবাসা মৌখিকভাবে বারবার প্রকাশ করেন। কিন্তু তিনি যতটা সম্ভব ঠিক ততটা উন্নসিকভাবে তা অগ্রাহ্য করেন। তিনি আপনাকে ওই যাদুকরী শব্দগুলো আপনাকে বলার ক্ষেত্রে নিজের ‍ওপর সীমা আরোপ করে রেখেছেন। এমনটা হলে এখনই সতর্ক হন।
৮. তিনি সবার আগে লিভ-ইন করতে চান
তিনি আপনাকে বিয়ে ছাড়াই একসঙ্গে থাকতে জোরাজুরি করেন তাহলে বুঝবেন তিনি হয়তো ফাইনালের আগে একটু রিহার্সেল করতে চাইছেন। কিন্তু মনে রাখবেন বিয়ে কোনো শো বা খেলা নয় যে চুড়ান্তভাবে দাম্পত্য জীবন শুরু করার আগে অনুশীলন করতে হবে। যদি বনিবনা না হলো তাহলে কী হবে?
৯. আপনি তার দুঃখের নয় শুধু সুখের ভাগিদার
আপনি কি শুধু তার সুখের ভাগিদার, কিন্তু তার দুঃখের মুহূর্তগুলোতে তিনি আপনাকে তার পাশে চান না? অথচ কথিত আছে, “সুখের মুহূর্তগুলো চাইলে যে কারো সঙ্গেই ভাগাভাগি করা যায়, কিন্তু দুঃখের মুহূর্তগুলোতে বিশেষভাবে ঘনিষ্ঠ কাউকেই দরকার হয়। এখন আপনি যদি তার সেই বিশেষভাবে ঘনিষ্ঠ কেউ না হন তাহলে আপনার উদ্বিগ্ন হওয়ার যথেষ্ট কারণ আছে।

প্রতি মুহুর্তের সর্বশেষ tips পেতে এখানে ক্লিক করে আমাদের ফেইসবুক পেইজে লাইক দিন

কেউ আমারে মাইরালা। 
●••• ভাল লাগলে শুধু একটা #thnx •••●
আমাদের পেইজে লাইক দিন :- https://www.facebook.com/radioclassicbd/
 লেখাটি ভাল লাগলে কিংবা উপকারে আসলে সবাইকে জানাতে শেয়ার করুন৷ 
নিয়মিত স্বাস্থ্য ও শিক্ষা মুলক টিপস পেতে অামাদের পেইজে লাইক দিন৷
আরো উপকারি পোস্ট, বিনোদন ও শিক্ষা মুলক পোস্ট , রুপচর্ছা বিষয়ক পোস্ট, 
রান্না বিষয়ক পোস্ট ও #রেসিপি পেতে জয়েন করুন আমাদের #Group এ।

এভাবেই শুরু হয়, পৃথিবীর নিকৃষ্টতম সম্পর্ক-পরকীয়া

এভাবেই শুরু হয়, পৃথিবীর নিকৃষ্টতম সম্পর্ক-পরকীয়া


কারো হালকা প্রশংসায় গলে যাবেন না,বরং এদের এড়িয়ে চলুন!
১. বৌদি/ভাবী , আপনি দুই বাচ্চার মা! আপনাকে দেখলে কেউ বিশ্বাসই করবে না। দেখে মনে হয়, মাত্র মাধ্যমিক পাশ করছেন! সিরিয়াসলি!
২. ম্যাডাম, একটা কথা বলবো অনেকদিন থেকে ভাবছি! কিন্তু বলবো বলবো করে বলা হচ্ছে না। আপনি এমনিতেই সুন্দর। কিন্তু নাকের পাশের তিলটা আপনাকে একদম পরী বানিয়ে দিয়েছে। এত্ত সুন্দর। জাস্ট অসাধারণ লাগে!
৩. মন খারাপ কেন বৌদি/ভাবী, ভাই/দাদা ঝগড়া টগড়া করলো নাকি? আপনার মতো এ রকম একটা মানুষের সাথেও ঝগড়া করা যায়? বিশ্বাসই হচ্ছে না!
৪. একটা কথা বলি, কিছু মনে করবেন না তো? আপনার কণ্ঠটা এত্ত সুন্দর! কোনো প্রিয় গান বারবার শুনলেও যেমন বিরক্তি লাগে না, আপনার কথাবার্তাও স্টাইলও এরকম। টানা ২৪ ঘন্টা শুনলেও বোরিং লাগবে না!
৫. আপনি যা ইচ্ছা মনে করতে পারেন, আজ থেকে আপনাকে আর আন্টি ডাকবো না, বলে দিচ্ছি। হুঁ! দেখলে মনে হয় আবার বিয়ে দেওয়া যাবে, আর আপনাকে ডাকবো আন্টি? না, আর না!
৬. একটা কথা বলবো? নীল শাড়ীতে আপনাকে দারুণ মানিয়েছে! না না, তেল দিচ্ছি না, সত্যি বলছি! সত্যি অনেকটা কোয়েল মল্লিকের মতো লাগে আপনাকে!
৭ জন্মদিনে কি কি করলেন আপনারা? কি? ভাই/দাদার অফিস? কি যে বলেন! আমি এরকম একটা বউ পেলে জন্মদিন উপলক্ষ্যে এক সপ্তাহের ছুটি নিতাম! হাসবেন না, সিরিয়াসলি!
বিঃ দ্রঃ – অবিশ্বাস্য হলেও কিছু কিছু মানুষ আছে, নিজের অফিসের কলিগ, পাশের বাসার বৌদি/ভাবী কিংবা বন্ধুর বউদের সাথে এভাবেই কথা বলে। আপাতদৃষ্টিতে এগুলো “জাস্ট প্রশংসাবাক্য”।
এর গভীরে যে কত বড় লাম্পট্য, আর অসৎ কামনা লুকিয়ে আছে, খেয়াল না করলে বুঝার উপায় নেই। মুলত এখান থেকেই শুরু হতে নষ্টামির পথে অনন্ত যাত্রা! আর যারা এগুলো করে, এরা কিন্তু ফাঁদে ফেলবার জন্যেই করে! এদের স্বভাবই হলো ফ্লার্ট করে নিজের বশে আনা!
বিপরীত টাও হয় কিন্তুু, খুব স্মার্ট সুদর্শন পুরুষ দেখলে কিছু কিছু ক্ষেত্রে মহিলারাও এরকম ফ্লার্ট করে। তবে সে সংখ্যাটাও কম না!!
যে মহিলা জীবনে কোনোদিন স্বামীর বিকল্প স্বপ্নেও কল্পনাও করেন নি। মাঝে মাঝে ঝগড়া হয়, কিন্তুু স্বামীকে অনেক ভালোবাসেন।
পর পুরুষের মুখে নিজের এত্ত সুন্দর প্রশংসা শুনে, “আমি হলে পায়ের কাছে পড়ে থাকতাম” কথাটা শুনে সেই মহিলাও ভাবেন, এই স্বামী আমাকে বঞ্চিত করছে, নিশ্চয়ই আমি আরও ভালো কিছু আশা করি!
যে মহিলা একটা সুখের সংসারে আছেন, বাচ্চা নিয়ে স্বামী স্ত্রী ব্যাস্ততার মাঝে কোনো কিছুর অভাবই বোধ করেন না, সে মহিলাও যখন বাইরের কারো কাছে নিজের কপোলের তিলের এত্ত প্রশংসা শুনেন তখন তার মনে হতে পারে, “ওর সাথে এত্তদিন সংসার করলাম, ও তো একটা দিনের জন্যেও এভাবে আমার সৌন্দর্যের প্রশংসা করলো না!”
নিজের বয়সের ব্যাপারে বাইরের পুরুষের প্রশংসা শুনে মহিলা, বারবার আয়নার সামনে নিজের চেহারা দেখেন। ভাবতে থাকেন, হ্যাঁ, আমি তো সুন্দরই। আর ওই পুরুষটাই আমার এ সৌন্দর্যের মূল্যায়ন করলো!
এভাবেই শুরু হয়, পৃথিবীর নিকৃষ্টতম সম্পর্ক।
তথা কথিত একটা “ইনোসেন্ট প্রশংসা”ই ধ্বংস করে দিতে পারে একটা মানুষকে, একটা পরিবারকে!
এটা ভাবার কোনো কারণ নাই যে, যারা “বৌদি/ভাবী” টার প্রশংসা করছে, এরা “ফ্রি মাইন্ড” এ ইনোসেন্ট মন নিয়ে করছে! নাহ, এরা অবশ্যই অবশ্যই অবশ্যই কুমতলব নিয়েই প্রশংসা করে!!
যদি জীবনে সুখী হতে চান, কারো হালকা প্রশংসায় গলে যাবেন না। বরং এদের এড়িয়ে চলুন। প্রশংসা শুনতে সবারই ভাললাগে। এরিয়ে নাথাকলে ধীরে ধীরে এদের ফাঁদে একদিন পড়বেনই।

প্রতি মুহুর্তের সর্বশেষ tips পেতে এখানে ক্লিক করে আমাদের ফেইসবুক পেইজে লাইক দিন

কেউ আমারে মাইরালা। 
●••• ভাল লাগলে শুধু একটা #thnx •••●
আমাদের পেইজে লাইক দিন :- https://www.facebook.com/radioclassicbd/
 লেখাটি ভাল লাগলে কিংবা উপকারে আসলে সবাইকে জানাতে শেয়ার করুন৷ 
নিয়মিত স্বাস্থ্য ও শিক্ষা মুলক টিপস পেতে অামাদের পেইজে লাইক দিন৷
আরো উপকারি পোস্ট, বিনোদন ও শিক্ষা মুলক পোস্ট , রুপচর্ছা বিষয়ক পোস্ট, 
রান্না বিষয়ক পোস্ট ও #রেসিপি পেতে জয়েন করুন আমাদের #Group এ।

কত বছর বয়সে বিয়ে করা উচিৎ?কাজে আসবে, শেয়ার করে প্রোপাইলে রেখে দিন।

কত বছর বয়সে বিয়ে করা উচিৎ?


সারাজীবন একসাথে বাস করার জন্য একজন জীবনসঙ্গী খুঁজে বের করা অনেক কষ্টসাধ্য। কিন্তু আজকাল আরেক প্রশ্নে জীবন জর্জরিত। বিয়ে তো করবেন জীবন সঙ্গী খোঁজ করার পর। কিন্তু বিয়ের আদর্শ বয়স কত, তা কি আমরা চিন্তা করেছি কখনও?
তবে এ বিষয়ে বিজ্ঞানীরা গবেষণা করে, ফলাফলও বের করে ফেলেছেন। তারা দীর্ঘ সময় ধরে এই বিষয় নিয়ে গবেষণা করেছেন। বিয়ের আদর্শ বয়স বের করার পাশাপাশি তারা বিয়ে ভেঙ্গে যাবার সময় সম্পর্কেও ধারণা দিয়েছেন।
উতাহ বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপক নিকোলাস এইচ অলফিনগার উপদেশ দিয়েছেন, যে সকল দম্পতি ২৮ থেকে ৩২ বছর বয়সের মাঝে বিয়ে করেন, তাদের ডিভোর্স হবার সম্ভাবনা সবচেয়ে কম।
গবেষণায় আরও জানা যায়, যাদের কিশোর বয়সে বিয়ে হয় তাদের বিয়ে ভাঙ্গার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। আবার ৩৩ বছর পাড় হয়ে গেলেও বিয়ে ভাঙার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। যারা ৪০ বছর পাড় করে বিয়ে করেন, তাদের বিয়ে বেশিদিন টিকে না।
নিকোলাস জানান, ৩২ বছর বয়স পাড় হয়ে যাবার পর প্রতি বছর বৃদ্ধি পাবার সাথে সাথে বিয়ে ভাঙার প্রবণতা আরও ৫ শতাংশ বৃদ্ধি পায়। যারা এরপরও আরও দেড়ি করে বিয়ে করার চেষ্টা করে, তাদের বিয়ে দীর্ঘজীবী করার মানসিকতা নেই।
ইনস্টিটিউট অফ ফ্যামিলি স্টাডিজে এই গবেষণার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। সেখানে গবেষকরা জানান, ৩০ পাড় হবার পর মানুষের মাঝে সম্পূর্ণ পরিপক্কতা চলে আসে। তাই তারা একে অপরকে খুব ভাল করে বুঝতে পারে। তাদের মাঝে সে সময় অর্থনৈতিক ভিত্তিও গড়ে উঠে।-সূত্রঃ টাইম্‌স অফ ইন্ডিয়া।

প্রতি মুহুর্তের সর্বশেষ tips পেতে এখানে ক্লিক করে আমাদের ফেইসবুক পেইজে লাইক দিন

কেউ আমারে মাইরালা। 
●••• ভাল লাগলে শুধু একটা #thnx •••●
আমাদের পেইজে লাইক দিন :- https://www.facebook.com/radioclassicbd/
 লেখাটি ভাল লাগলে কিংবা উপকারে আসলে সবাইকে জানাতে শেয়ার করুন৷ 
নিয়মিত স্বাস্থ্য ও শিক্ষা মুলক টিপস পেতে অামাদের পেইজে লাইক দিন৷
আরো উপকারি পোস্ট, বিনোদন ও শিক্ষা মুলক পোস্ট , রুপচর্ছা বিষয়ক পোস্ট, 
রান্না বিষয়ক পোস্ট ও #রেসিপি পেতে জয়েন করুন আমাদের #Group এ।

পুরুষের ৫টি গুণ মেয়েদের প্রেমে ফেলবেই।কাজে আসবে, শেয়ার করে প্রোপাইলে রেখে দিন।

পুরুষের ৫টি গুণ মেয়েদের প্রেমে ফেলবেই
নারীর মন বোঝা নাকি বেজায় কঠিন। তবে এই নারীর মন জয় করা সহজ ব্যাপার হবে যদি আপনার সাধারণ কিছু কৌশল জানা থাকে।
জেনে নেওয়া যাক কি সেই পাঁচটি গুন—
৫. যে কোনও পরিস্থিতিতে যার হাসানোর ক্ষমতা থাকে
মেয়েরা চায় সেন্স অফ হিউমার বা কৌতূকবোধ থাকা ছেলেদের সঙ্গে বেশি সময় কাটাতে। গুরুগম্ভীর নয় মুখে সবসময় হাসি থাকা মানুষই মেয়েদের কাছের লোক হয়। কোনও মেয়ে কোনও ছেলেকে ভালোবাসলে তার প্রাথমিক শর্ত ছেলেটার মুখের হাসিটা। আর তার হাসানোর ক্ষমতাটা। বুদ্ধিদীপ্ত কিছু হাসির কথা, কিংবা সঠিক সময়ে মজার কিছু কথা বলে ফেলা পুরুষদের মেয়েরা নিজের অজান্তেই পছন্দ করে ফলে। তারপর সেই পছন্দটা ভালোলাগায় পরিণত হতে পারে।
৪. ভাল শ্রোতা, স্পষ্ট বক্তা
মেয়েরা বলতে খুব ভালোবাসে। সমীক্ষা বলছে, ছেলেদের থেকে মেয়েরা সাধারণত ভালো বক্তা হয়। মেয়েরা চায় একজন ভালো শ্রোতা। তবে সবসময় হ্যাঁ-তে হ্যাঁ, না তে না বলা নয়, মেয়েরা চায় তার পুরুষ সঙ্গীটি যেন ভালো শ্রোতা হয়ে কথার রসদ জোগান। ভালো শ্রোতার পাশাপাশি স্পষ্ট বক্তা ছেলেদের, মেয়েরা বেশি পছন্দ করে। পেটে এক আর মুখে আরেক সে রকম পুরুষ মেয়েদের পছন্দ নয়।
৩. নিজের মত করে থাকতে দেওয়া
একজন মেয়ে চায় সে তার মত থাকবে। অবশ্য নিয়মশৃঙ্খলা মানবে, কিন্তু কোনও কিছু চাপিয়ে দেওয়া নয়। যার সঙ্গে কথা বলতে ভালোলাগে, তার সঙ্গে কথা বলবে, মিশবে। যা খেতে-পরতে ভালোলাগে তাই করবে। তুমি এটা করো না, ওটা করো না, এর সঙ্গে কথা বলো না। এসব কথা শুনতে মেয়েরা ভালোবাসে না।
২. লেখক, কবি, চিত্রকর অথবা শিল্পী
মেয়েরা সৃজনশীল বা ক্রিয়েটিভ মানুষদের বেশি পছন্দ করে। যে কারণে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ারদের চেয়ে লেখক, কবি, চিত্রকর বা পরিচালক-অভিনেতাদের প্রেমিকার সংখ্যা সাধারণত বেশি হয়। আসলে মেয়েদের একটা আলাদা জগত থাকে, সেই জগত্‍টা সৃজনশীলতার, নতুন কিছু করার। তাই সৃষ্টিশীল মানুষদের সঙ্গে মিশলে মেয়েরা বাড়তি অক্সিজেন পায়, প্রেমেও পড়ে।
১. যারা মনের জোর বাড়াতে পারে–মেয়েরা চায় এমন কোনও পুরুষকে যারা পাশে থেকে মনের জোর বাড়াতে পারে। মেয়েদের মনের জোর অনেক। কিন্তু সেই মনের জোর আরও বাড়ানোর জন্য পাশে কাউকে পেলে সে অনেক বড় কিছু করতে পারে। মেয়েরা চায় সব পরিস্থিতিতে এমন কোনও পুরুষ থাকুক যারা তাদের মনের জোর বাড়াবে।

প্রতি মুহুর্তের সর্বশেষ tips পেতে এখানে ক্লিক করে আমাদের ফেইসবুক পেইজে লাইক দিন

কেউ আমারে মাইরালা। 
●••• ভাল লাগলে শুধু একটা #thnx •••●
আমাদের পেইজে লাইক দিন :- https://www.facebook.com/radioclassicbd/
 লেখাটি ভাল লাগলে কিংবা উপকারে আসলে সবাইকে জানাতে শেয়ার করুন৷ 
নিয়মিত স্বাস্থ্য ও শিক্ষা মুলক টিপস পেতে অামাদের পেইজে লাইক দিন৷
আরো উপকারি পোস্ট, বিনোদন ও শিক্ষা মুলক পোস্ট , রুপচর্ছা বিষয়ক পোস্ট, 
রান্না বিষয়ক পোস্ট ও #রেসিপি পেতে জয়েন করুন আমাদের #Group এ।

Wednesday, August 23, 2017

কাপড়ে যত দাগই লাগুক না কেন মুছে ফেলার সব টিপস।কাজে আসবে, শেয়ার করে প্রোপাইলে রেখে দিন।

কাপড়ে যত দাগই লাগুক না কেন মুছে ফেলার সব টিপস

কাপড়ে দাগ লাগলে কি করবেন? 
সাবধানের মাইর নাই তবু কি কাপড়ে দাগ না লেগে পারে? বাসে উঠছেন- গাড়ির কালো তেল কাপড়ে লেগে গেছে টের পেলেন না! পকেটে বলপেন রেখেছেন- বেচারা দিল হাগু করে! কিছুই করার নেই। এগুলো জীবনের অংশ বলা চলে।
তাই বলে তো আর কাপড় না পরে থাকা যাবে না, চলা ফেরাও বন্ধ করা যাবে না। দাগ লেগে গেলে কিভাবে তুলবেন জানা থাকলে জীবন অনেকটা সহজ হয়ে যাবে। আগে দেখতে হবে কোন উৎস থেকে দাগ লেগেছে। পরনের পোশাকটি কোন তন্তুর কোন রঙের! কিছু টিপস দিচ্ছি হয়ত কিছুটা সমাধান হবে।
– কাপড়ে যে কোনো দাগ লাগলেই সঙ্গে সঙ্গে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এরপর সাবান, ডিটারজেন্ট ব্যবহার করুন।
– কাপড়ে চা ও কফির টাটকা দাগ লাগলে কুসুম কুসুম গরম পানি ও বোরিক পাউডারের মিশ্রনে ডুবিয়ে রাখুন। এবার পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। কাপড়ে চা কিংবা কফির দাগ লাগলে পানি দিয়ে দাগের অংশটুকু ধুয়ে নিতে হবে। যদি এতেও দাগ না ওঠে তবে যে অংশে দাগ লেগেছে তা সারারাত ঠাণ্ডা দুধে ভিজিয়ে রেখে পরদিন মৃদু ডিটারজেন্ট দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। এরপর ভিনেগার ও অল্প ঠাণ্ডা পানি মিশিয়ে দাগে স্প্রে করে ১ চামচ বেকিং সোডা লাগিয়ে ভালো করে ঘষলে দাগ ওঠে যাবে।
– খাবার খেতে গিয়ে কাপড়ে সসের দাগ লাগলে প্রথমেই ঠাণ্ডা পানি দিয়ে জায়গাটা ধুয়ে নিতে হবে। এরপর সোডা বা এক ফালি লেবু দিয়ে জায়গাটা ভালো করে ঘষে পানি দিয়ে ভালো করে ধুয়ে শুকাতে হবে। এতেও যদি দাগ না যায় তবে হালকা গরম পানিতে আধা চা চামচ ডিটারজেন্ট পাউডার, ১ টেবিল চামচ সাদা ভিনেগার মিশিয়ে মিশ্রণে কাপড়টি ১৫ মিনিট ভিজিয়ে ধুয়ে ফেললে দাগ ওঠে যাবে।
– রঙিন কাপড় কাঁচার আগে পানিতে লবণ মিশিয়ে কাপড় ভেজাবেন। এতে করে রং উঠার ভয় থাকবে না।
– অনেক সময় এক কাপড়ের রং আরেক কাপড়ে লেগে যায়। প্রথমে শুধু পানিতে চার- পাঁচ ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখুন। দাগটা হালকা হয়ে এলে সাবান, ডিটারজেন্ট ব্যবহার করে দেখুন।
সুতি কাপড়ের দাগ তুলতে কাপড় কাচার সোডা, ক্লোরিন ব্যবহার করতে পারেন।
– কাপড়ে রক্তের দাগ যদি পুরনো হয় তাহলে ঠাণ্ডা পানিতে এক চিমটি বেকিং সোডা মিশিয়ে কাপড় কমপক্ষে ৩০ মিনিট ভিজিয়ে রাখার পর ধুয়ে নিতে হবে। এরপর অল্প সাবান
দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে।
– রক্তের দাগওয়ালা কাপড় কখনও গরম পানিতে ভিজিয়ে রাখা যাবে না। আর কাপড়ে দাগ লাগলে সঙ্গে সঙ্গে ধুয়ে ফেলতে হবে।
– রক্তের দাগ লাগলে আমরা অনেক সময় গরম পানি ব্যবহার করি। এতে দাগ স্থায়ী হয়। স্বাভাবিক তাপমাত্রার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
– সাদা কাপড় ব্যবহার করতে করতে হলদেটে হয়ে গেলে গরম পানিতে সাবান গুলিয়ে ফুটিয়ে নিবেন। এরপর নীল দিয়ে রৌদ্রে শুকাতে দিন। সাদা কাপড়ে দাগ লাগলে লিক্যুইড ব্লিচ দিয়ে ধুতে হবে। আর যদি রঙিন কাপড় হয় তবে কালার সেফ ব্লিচ ব্যবহার করতে হবে।
– কাপড়ে নেলপলিশের দাগ লাগলে তাতে রিমুভার লাগিয়ে জায়গাটা ভিজিয়ে রাখতে হবে। এরপর ১ চা চামচ ডিটারজেন্ট গরম পানিতে মিশিয়ে কাপড় ভিজিয়ে রেখে ধুয়ে ফেলতে হবে।
– কাপড়ে বলপেনের কালির দাগ লাগলে সে জায়গাটা গ্লাসের ওপর টেনে মেলে দিয়ে ওপর থেকে অ্যালকোহল খুব আস্তে আস্তে ঢেলে দিতে হবে। এরপর পেট্রোলিয়াম জেলি দিয়ে ঘষে তুলতে হবে। এছাড়া ঠাণ্ডা পানিতে লেবুর রস ও ডিটারজেন্টের মিশ্রণে ৫ মিনিট রেখে ধুয়ে নিতে হবে। তাহলে চলে যাবে কালির দাগ।
– কাপড়ে তেল লাগলে প্রথমে কাপড় থেকে অতিরিক্ত তেল পেপার টাওয়াল বা টিস্যু পেপার দিয়ে চেপে চেপে শুষে নিতে হবে। এরপর কাপড়ে বাসন ধোয়ার ডিটারজেন্ট অল্প করে মাখিয়ে নিতে হবে দাগের ওপর। ২ মিনিট পরে আরও ডিটারজেন্ট মাখিয়ে রেখে তারপর হালকা পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে।
– যদি কাপড়ে ফলের রসের দাগ লাগে তাহলে দাগযুক্ত কাপড়ের উপড় লবণ ছড়িয়ে দিয়ে ঠাণ্ডা পানিতে কাপড় ভিজিয়ে রেখে হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে।
– কাপড়ে ডিম বা মাংসের দাগ লাগলে ঠান্ডা পানি ও লবণের মিশ্রণে ভিজিয়ে রাখুন। তারপর সাবান দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
– সিল্ক অথবা শিফন শাড়িতে যদি মাংস, মাছ বা তরকারির ঝোল লাগে তবে ঐ দাগ লাগা অংশের নীচে একটা ব্লটিং পেপার ধরুন ও দাগের ওপরে ট্যালকম পাউডার ছড়িয়ে
পরিষ্কার রুমাল দিয়ে ঘষতে থাকুন। হলুদ দাগ তোলার জন্য কাপড়টা সাবান পানিতে ধুয়ে রোদে শুকিয়ে নিন।
– রঙিন জামা কাপড় থেকে ফলের রসের দাগ তুলতে প্রথমে কাপড়টা অ্যামোনিয়া এবং পরে পেট্রোল ভিজিয়ে রাখুন। এতে কাপড়ের রঙের কোনও ক্ষতি হবে না।
– পানের দাগ লাগলে সেই অংশে লেবু অথবা দই লাগিয়ে দিলে দাগটা ধীরে ধীরে ফিকে হয়ে আসবে।
– বল পয়েন্টের দাগ লাগলে জামার যেখানে দাগ লেগেছে সেখানে তুলোয় করে মিথিলেটেড স্পিরিট নিয়ে ঘষে নিয়ে ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলুন। এরপর যেভাবে প্রতিদিন জামা-কাপড় কাচেন সেভাবে কেচে নিন।
– জামায় কাদা লাগলে তখনই না ধুয়ে শুকোতে দিন। এরপর পানিতে ডিটারজেন্ট মিশিয়ে জামা ভিজিয়ে রাখুন বেশ কিছুক্ষণ। এরপর ধুয়ে নিন।
– গরমের সময় ঘামের দাগ নিত্যদিনের সমস্যা। খুব ঘাম যাদের হয় তাদের পোশাক কাচার আগে পানিতে ভিজিয়ে নিবেন। তারপরে ডিটারজেন্টে ভেজাবেন। বিশেষ করে ঘাম শুকিয়ে সাদা দাগ হয়ে যায়। এক্ষেত্রে ঠাণ্ডা পানিতে কাপড়টি ভিজিয়ে রেখে সাদা ভিনেগার দিয়ে ঘষে কিছুক্ষণ পরে ডিটারজেন্ট দিয়ে হালকা ব্রাশ করে ধুয়ে ফেলতে হবে। আর জামা থেকে ঘামের গন্ধ দূর করার জন্য রঙবিহীন মাউথ ওয়াশ দিয়ে ঘামের জায়গাটা ধুয়ে দিতে হবে।
– কাপড়ে তেল জাতীয় দাগ লাগলে সেখানে গুড়া পাউডার দিয়ে রাখুন। পরে ধুয়ে ফেলুন। বর্ষায় প্রায়ই কাপড়ে দাগ লেগে যায়। সঙ্গে সঙ্গে পরিষ্কার করা হয় না। খুব স্থায়ী হওয়ার আগে পানি দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন। এরপর সাবান দিয়ে ঘষে নিন। এতেও না উঠলে লেবু বা ভিনেগার দিয়ে ঘষে রোদে মেলে দিন। দেখবেন দাগ উঠে গেছে।
– কাপড়ে চায়ের দাগ বা অন্য কোনো দাগ লাগলে তরল দুধ দিয়ে ধুয়ে ফেললেও দাগ উঠে যাবে।
– সুতি কাপড়ে কলমের কালির দাগ তুলতে লঘু অক্সালিক এসিড দিয়ে অ্যামোনিয়া দ্রবণে ধুয়ে নিতে হবে। অ্যামোনিয়ার পরিবর্তে দুধও ব্যবহার করতে পারেন। রেশম, পশম, সিল্ক কাপড়ে কালির দাগ লাগলে অ্যাসিটিক এসিডের দিয়ে অক্সালিক এসিডে ধুয়ে নিতে হবে। তবে মনে রাখবেন যদি সাবান পানি দিয়ে দাগ না ওঠে, তবেই এটি ব্যবহার করবেন।
– এ ছাড়া মেথিলেটেড স্পিরিট তুলায় নিয়ে দাগের জায়গায় ঘষলে দাগ উঠে যাবে। দাগ কখনোই এলোমেলোভাবে ঘষে তোলা উচিত নয়। তুলা বা স্পঞ্জে দাগ তোলার উপাদান নিয়ে বৃত্তাকারে ঘষবেন। তাহলে দাগ চারপাশে ছড়িয়ে পড়বে না।
– বাড়িতে বিপত্তি মনে হলে ভালো কোনো লন্ড্রির শরণাপন্ন হতে পারেন।
ভালো লাগলে লাইক দিন এবং শেয়ার করে বন্ধুদের সুযোগ করে দিন।

প্রতি মুহুর্তের সর্বশেষ tips পেতে এখানে ক্লিক করে আমাদের ফেইসবুক পেইজে লাইক দিন

কেউ আমারে মাইরালা। 
●••• ভাল লাগলে শুধু একটা #thnx •••●
আমাদের পেইজে লাইক দিন :- https://www.facebook.com/radioclassicbd/
 লেখাটি ভাল লাগলে কিংবা উপকারে আসলে সবাইকে জানাতে শেয়ার করুন৷ 
নিয়মিত স্বাস্থ্য ও শিক্ষা মুলক টিপস পেতে অামাদের পেইজে লাইক দিন৷
আরো উপকারি পোস্ট, বিনোদন ও শিক্ষা মুলক পোস্ট , রুপচর্ছা বিষয়ক পোস্ট, 
রান্না বিষয়ক পোস্ট ও #রেসিপি পেতে জয়েন করুন আমাদের #Group এ।