Sunday, January 29, 2017

পা ফাটা দূর করতে ৩ উপায়.শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন.

শীতকালে অন্যতম সমস্যা পা ফাটা। রুক্ষ আবহাওয়া এবং পায়ের পাতার যে অংশে চাপ বেশি পড়ে সেই অংশ ফেটে যায়। এই পা ফাটার ব্যথাও ভয়ানক।
পা ফাটা নিরাময়ে গ্লিসারিন ও গোলাপ জলের ফুট মাস্ক তৈরি করে পায়ে লাগান। প্রাথমিক পর্যায়ের পা ফাটা দূর করতে এই মাস্কের জুরি নেই। মাস্ক তৈরি করবেন লবন, লেবুর রস, গ্লিসারিন, গোলাপ জল ও কুসুম গরম পানি মিশিয়ে। তাতে পা ডুবিয়ে রেখে মাজুনি নিয়ে শক্ত করে ঘসে নিন। সপ্তাহে ২/৩ বার ব্যাবহারে ১০-১৫ দিনের মধ্যেই পা ফাটা গায়েব হয়ে যাবে।
নারকেল ও কলার ফুট মাস্ক দিয়েও চেষ্টা করতে পারেন। যদি আপনার পা একটু বেশি ফেটে গিয়ে থাকে। একটি কলা ও ৩/৪ টুকরা নারকেল একসঙ্গে ব্লেন্ড করে নিয়ে ফাটা স্থানে ভালো করে মেখে রাখুন। ১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন গরম পানি দিয়ে।
চাল ও মধুর স্ক্রাব দিয়েও প্রতিরোধ করতে পারেন পা ফাটা। স্ক্রাবটি তৈরি করতে আপনার লাগবে ২/৩ চা চামচ চাল, সাদা ভিনেগার ও মধু। প্রথমে চাল একটু ভিজিয়ে রেখে পিষে নিন। ব্লেন্ডারে দিয়ে অথবা শিল পাটায় বেটে নিতে পারেন। একটু দানা দানা করে চাল পিষে নেবেন। এরপর এতে পরিমাণ মত ভিনেগার ও মধু দিয়ে ঘন পেস্ট তৈরি করুন। এরপর ভেজা পায়ে এই স্ক্রাবটি লাগান। ২০ মিনিট পরে পা ধুয়ে তাতে তেল লোশন লাগিয়ে নিন।
এই তিন মাস্কের নিয়মিত ব্যবহার বদলে দেবে আপনার পায়ের রূপ।
⇒ ভালো লাগলে প্লিজ বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন.
কেমন লাগলো জানাবেন। ব্যবহার করে এর রেজাল্ট সেয়ার করতে ভুলবেন না।
( শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন )
[বিঃদ্রঃ- পরবর্তী #post পড়তে আমাদের পেইজে লাইক দিয়ে এক্টিব থাকুন#pLeAsE 
আমাদের #pageর লিংক https://www.facebook.com/radioclassicbd/
আমাদের #grupর লিংক https://www.facebook.com/groups/927546450644260/
@+[751933918225878:]

৭টি মুসলিম দেশকে যুক্তরাষ্ট্রে নিষেধাজ্ঞা জারি করতে না করতেই পুড়িয়ে দেয়া হল মসজিদ

যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসে একটি মসজিদে আগুন দেয়ার ঘটনা ঘটেছে। এতে মসজিদটি সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গেছে। শনিবার ভোরে ‘দ্য ইসলামিক সেন্টার অব ভিক্টোরিয়া’ নামের মসজিদটিতে আগুন দেয়া হয়। খবর এপির।
শুক্রবার সিরিয়াসহ সাতটি মুসলিম দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারির নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তার এই আদেশ জারির কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই টেক্সাসের মসজিদটিতে আগুন দেয়ার ঘটনা ঘটল।
পুলিশ জানিয়েছে, খবর পেয়ে চার ঘণ্টার প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে দমকল বাহিনীর সদস্যরা। তবে তারা আগুন লাগার কারণ জানাতে পারেনি।
মসজিদটির প্রেসিডেন্ট শাহিদ হাশমি বলেছেন, ‘দাঁড়িয়ে মসজিদটি ধ্বংস হতে দেখা খুব কষ্টের। আগুনের লেলিহান শিখা এতটাই ছিল যে, মসজিদটি পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে।’
তিনি আরও জানান, কর্তৃপক্ষ আমাকে জানিয়েছে, আগুন লাগার কারণ স্পষ্ট নয়। তবে খুব দ্রুত তারা কারণ উদঘাটন করতে সক্ষম হবেন।
২০০০ সালে এই মসিজদটি নির্মাণ করা হয়। বেশ কয়েক বছর আগে একবার এটি ধর্মীয় অসহিষ্ণুতার শিকার হয়েছিল। আর কয়েক দিন আগে এখানে চুরির ঘটনা ঘটে।
⇒ ভালো লাগলে প্লিজ বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন.
কেমন লাগলো জানাবেন। ব্যবহার করে এর রেজাল্ট সেয়ার করতে ভুলবেন না।
( শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন )
[বিঃদ্রঃ- পরবর্তী #post পড়তে আমাদের পেইজে লাইক দিয়ে এক্টিব থাকুন#pLeAsE 
আমাদের #pageর লিংক https://www.facebook.com/radioclassicbd/
আমাদের #grupর লিংক https://www.facebook.com/groups/927546450644260/
@+[751933918225878:]

বিশ্ব ক্রিকেটে এখন পর্যন্ত কোনো ক্রিকেটারই গড়তে পারেননি এই রেকর্ড!

ক্রিকেট বিশ্বে এখন পর্যন্ত এই রেকর্ড কেউ গড়তে পারেননি। তবে, এমন একজন এই রেকর্ডের মালিক হলেন যার নাম বিশ্ব ক্রিকেটে আগে কেউ শোনেইনি! এমনটা যে ঘটতে যাচ্ছে নিজেও কল্পনা করেননি সেই রেকর্ড অধিকারী।
এক ওভারে ৬ ছক্কার ঘটনা মানুষ অনেক শুনেছে। কিন্তু এক ওভারে ৬ উইকেট নেয়ার ঘটনা প্রথমবারের মতো ঘটেছে অস্ট্রেলিয়ায়। আর বিশ্বরেকর্ড গড়েছেন ২৯ বছর বয়সী অ্যালেড ক্যারে।
অ্যালেড অস্ট্রেলিয়ার গোল্ডেন পয়েন্ট ক্রিকেট ক্লাবের সদস্য। তাদের খেলা ছিল ভিক্টোরিয়ায় ব্যাল্লারাট ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের ফোর্থ টিম ফিক্সচারে, ইস্ট ব্যাল্লারাট ক্লাবের সঙ্গে।
প্রথম স্পেলে ৮ ওভার বল করে উইকেট শূন্য ছিলেন অ্যালেড। দ্বিতীয় স্পেলে বল হাতে নিয়েই প্রতিপক্ষের ৬ উইকেট তুলে নেন।
ইস্ট ব্যাল্লাট তখন ৪০ রানে ২ উইকেট হারিয়ে ব্যাট করছে। অ্যালেডের নবম ওভারের ৬ বলে ৬ উইকেট হারিয়ে তাদের স্কোর দাঁড়ায় ৮ উইকেটে ৪০ রান।
একই ওভারে ডাবল হ্যাট্রিকের এমন কৃতিত্ব অ্যালেডের আগে কোনো ক্রিকেটারেরই ছিল না। এমনকি বিশ্ব ক্রিকেটে কেউ আজ পর্যন্ত পরপর ৬ বলে ৬ উইকেট নিতে পারেননি। একই ওভারে সর্বোচ্চ ৪টি উইকেট নেয়ার নজির আছে।
⇒ ভালো লাগলে প্লিজ বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন.
কেমন লাগলো জানাবেন। ব্যবহার করে এর রেজাল্ট সেয়ার করতে ভুলবেন না।
( শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন )
[বিঃদ্রঃ- পরবর্তী #post পড়তে আমাদের পেইজে লাইক দিয়ে এক্টিব থাকুন#pLeAsE 
আমাদের #pageর লিংক https://www.facebook.com/radioclassicbd/
আমাদের #grupর লিংক https://www.facebook.com/groups/927546450644260/
@+[751933918225878:]

ত্বকের সৌন্দর্যে আখের রস.শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন.

আখের রস অনেকেরই পছন্দের পানীয়। তবে শুধু খাবার হিসেবে নয়, পাশাপাশি রূপচর্চায় ব্যবহার করতে পারেন আখের রস। ত্বকের সমস্যা দূর করে সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে কার্যকরী আখের রস। জেনে নিন ত্বকে আখের রস ব্যবহারের ঘরোয়া কিছু ফেসপ্যাক।
আখের রস এবং মধু: শুষ্ক ত্বকের সমস্যা যাদের, তারা এই দুই উপাদান মিলিয়ে একটি ফেসপ্যাক বানিয়ে ফেলুন। সপ্তাহে একদিন ব্যবহার করতে পারেন এই ফেসপ্যাক।
আখের রস এবং পেঁপে: রোদে পুড়ে যাওয়া ত্বকে আগের মতো উজ্জ্বলতা পেতে আখের রসের সঙ্গে পরিমাণ মতো পেঁপে মিশিয়ে মুখে লাগান। এই ফেসপ্যাকটি মুখের অবাঞ্চিত চুলের সমস্যাও কমায়।
আখের রস এবং কফি: এই দুই উপাদানের সঙ্গে পরিমাণ মতো মাল্টার রস মিশিয়ে বানিয়ে ফেলুন ফেসস্ক্রাব। এই ফেসস্ক্র্যাব ধীরে ধীরে মুখে ম্যাসাজ করুন। মাল্টার মধ্যে থাকা ভিটামিন-সি ত্বককে পরিষ্কার ও সুন্দর করতে কাজ করে।
আখের রস এবং লেবুর রস: আখের রসের সঙ্গে লেবুর রস, নারকেলের দুধ, আপেলের রস এবং আঙুরের রস মিলিয়ে একটি প্যাক বানান। এই ফেসপ্যাকটি ত্বককে প্রাণবন্ত করার পাশাপাশি ত্বকের ক্ষত দূর করে।
আখের রস এবং মুলতানি মাটি: তৈলাক্ত ত্বক যাদের, তারা এটি ব্যবহার করতে পারেন। কারণ মুলতানি মাটি ত্বকের অতিরিক্ত তেল শুষে নেয়, আর আখ ত্বকের মধ্যে পানির মাত্রা ঠিক রাখে। এছাড়া ব্রণ নিরাময়েও বেশ কার্যকরী আখের রস ও মুলতানি মাটির ফেসপ্যাক।
⇒ ভালো লাগলে প্লিজ বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন.
কেমন লাগলো জানাবেন। ব্যবহার করে এর রেজাল্ট সেয়ার করতে ভুলবেন না।
( শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন )
[বিঃদ্রঃ- পরবর্তী #post পড়তে আমাদের পেইজে লাইক দিয়ে এক্টিব থাকুন#pLeAsE 
আমাদের #pageর লিংক https://www.facebook.com/radioclassicbd/
আমাদের #grupর লিংক https://www.facebook.com/groups/927546450644260/
@+[751933918225878:]

যে ৭টি লক্ষণ দেখলে বুঝবেন আপনি ডায়বেটিসে আক্রান্ত.শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন.

ডায়বেটিস থেকে জন্ম নিতে পারে অন্য নানা ধরনের রোগ। কাজেই এই রোগ সম্পর্কে সচেতনতা অত্যন্ত জরুরি। কোন কোন লক্ষণ দেখে বুঝতে পারবেন যে আপনি ডায়বেটিসে আক্রান্ত?
পৃথিবীতে ডায়েবেটিস রোগীর সংখ্যা দিনে দিনে বাড়ছে। ডায়বেটিস টাইপ টু-ই বিভিন্ন ধরনের ডায়বেটিসের মধ্যে সবথেকে বেশি ছড়িয়ে পড়ছে। ডায়বেটিস থেকে জন্ম নিতে পারে অন্য নানা ধরনের রোগ। কাজেই এই রোগ সম্পর্কে সচেতনতা অত্যন্ত জরুরি। কোন কোন লক্ষণ দেখে বুঝতে পারবেন যে আপনি ডায়বেটিসে আক্রান্ত? জার্নাল অফ ডায়বেটিসে প্রকাশিত এক গবেষণাপত্রে ডাক্তার জাখারি ব্লুমগার্ডেন আর গুয়াং নিংগ এই প্রশ্নের উত্তরে জানাচ্ছেন ডায়বেটিসের উপসর্গগুলির কথা। আসুন, আমরাও জেনে নিইঃ
১. অতিরিক্ত খিদে বোধঃ
যখন রক্তে চিনির মাত্রা বৃদ্ধি পায়, তখন শরীরকে সচল রাখার জন্য অতিরিক্তি খাদ্যের প্রয়োজন প্রয়োজন হয়। ফলে খিদেও পায় বেশি পরিমাণে।
২. ক্লান্তি বোধঃ
ব্লাড সুগার বেড়ে গেলে শরীর ক্লান্ত হয় তা়ড়াতাড়ি।
৩. ঘন ঘন টয়লেটে যাওয়া কিংবা গলা শুকিয়ে যাওয়াঃ
শরীরকে অতিরিক্ত গ্লুকোজ থেকে মুক্তি দেওয়ার জন্য কিডনিকে বেশি খাটতে হয়। ফলে স্বাভাবিকের তুলনায় ঘন ঘন মূত্রত্যাগ করার প্রয়োজন বোধ হয়। একই সঙ্গে এই ক্ষতিপূরণ করার জন্য জলও বেশি খাওয়ার প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়।
৪. চামড়া শুকিয়ে যাওয়া এবং চুলকানি দেখা দেওয়াঃ
রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিকভাবে না হওয়ার কারণে ত্বক শুকিয়ে যায় দ্রুত এবং শুষ্কতার কারণেই ত্বকে চুলকানির অনুভূতি হয়।
৫. দৃষ্টি অস্পষ্ট হয়ে আসাঃ
দীর্ঘদিন হাই ব্লাড সুগার থাকলে চোখের দৃষ্টি অস্পষ্ট হয়ে আসে।
৬. কোনও ঘা বা ক্ষত সারতে সময় নেওয়াঃ
ব্লাড সুগার বৃদ্ধি পেলে রক্তসঞ্চালনের স্বাভাবিকতা ব্যাহত হয়। তার ফলে শরীরে কোনও ঘা বা ক্ষত দেখা দিলে তা চট করে সারতে চায় না।
৭. ফাংগাল ইনফেকশনঃ
ব্লাড সুগার বৃদ্ধি পেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস পায়। পরিণামে শরীরে বাসা ফাংগাস বা ইস্ট ঘটিত ইনফেকশন বাসা বাঁধার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়।
⇒ ভালো লাগলে প্লিজ বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন.
কেমন লাগলো জানাবেন। ব্যবহার করে এর রেজাল্ট সেয়ার করতে ভুলবেন না।
( শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন )
[বিঃদ্রঃ- পরবর্তী #post পড়তে আমাদের পেইজে লাইক দিয়ে এক্টিব থাকুন#pLeAsE 
আমাদের #pageর লিংক https://www.facebook.com/radioclassicbd/
আমাদের #grupর লিংক https://www.facebook.com/groups/927546450644260/
@+[751933918225878:]

আপেল খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে.শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন.

আপেলের অনেক গুণ। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। আসলে নিয়মিত আপেল খেলে চিকিৎসকের প্রয়োজন হয় না। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন এ নিয়ে একটি গবেষণা চালিয়ে এমন তথ্য প্রকাশ করেছে। ভারতীয় ওয়েবসাইট এনডিটিভিতে প্রকাশিত হয়েছে প্রতিবেদনটি।আপেলে রয়েছে ভিটামিন সি, ভিটামিন এ এবং ভিটামিন ই। এর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইটোনিউট্রিএন্টস। এটি হৃদরোগ এবং ডায়াবেটিস প্রতিরোধে কাজ করে। সম্প্রতি একটি গবেষণায় বলা হয়, যে ফলগুলো ক্রিসপি জাতীয় হয় সেগুলো খাওয়া দাঁতের জন্য ভালো; এগুলো দাঁত পরিষ্কার করে এবং ব্যাকটেরিয়া রোধে কাজ করে।
আপেল সব রোগ ভালো করে দেয় না বা চিকিৎসকের কাছে যাওয়াও বন্ধ করে না। তবে যুক্তরাষ্ট্র মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের পরীক্ষার ফলাফলে দেখা যায়, আপেলে রোগ প্রতিরোধক্ষমতা রয়েছে। এর ফলে রোগ হলেও ওষুধ কম ব্যবহার করতে হয়। মানে, সব রোগের চিকিৎসা আপেলে সম্ভব না হলেও এটি কম ওষুধ সেবনে সাহায্য করে।
ন্যাশনাল হেলথ অ্যান্ড নিউট্রিশন এক্সামিনেশনের চালানো (২০০৭ থেকে ২০০৮ এবং ২০০৯ থেকে ২০১০) জরিপগুলো পর্যালোচনা করেছেন গবেষকরা। সেখানে আট হাজার ৩৯৯ জরিপে অংশগ্রহণকারীর মধ্যে কিছু প্রশ্ন করা হয়। এদের মধ্যে ৭৫৩ জন (৯ শতাংশ) প্রতিদিন আপেল খেত এবং সাত হাজার ৬৪৬ জন আপেল খায়নি।
সেই জরিপ থেকে গবেষকরা জানতে পারেন, যারা নিয়মিত আপেল খায় এবং যারা নিয়মিত আপেল খায় না তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কোনো পরিবর্তন লক্ষ করা যায়নি। তবে যারা নিয়মিত আপেল খায় তারা একেবারেই রোগে ভোগে না বলা না গেলেও তারা রোগে কম ভোগে এবং ওষুধ কম লাগে।
গবেষকদের মতে, প্রবাদটি তাই এমন হতে পারে, প্রতিদিন একটি আপেল খাওয়া চিকিৎসকদের কাছ থেকে নয় বরং ওষুধ থেকে দূরে রাখে।
⇒ ভালো লাগলে প্লিজ বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন.
কেমন লাগলো জানাবেন। ব্যবহার করে এর রেজাল্ট সেয়ার করতে ভুলবেন না।
( শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন )
[বিঃদ্রঃ- পরবর্তী #post পড়তে আমাদের পেইজে লাইক দিয়ে এক্টিব থাকুন#pLeAsE 
আমাদের #pageর লিংক https://www.facebook.com/radioclassicbd/
আমাদের #grupর লিংক https://www.facebook.com/groups/927546450644260/
@+[751933918225878:]

মাশরুম খাওয়ার উপকারিতা.শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন.



খাবার হিসেবে মাশরুম বাংলাদেশে ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হচ্ছে। এটি স্নায়বিক রোগ প্রতিরোধে মাশরুম খুবই উপকারী।
মালয়েশিয়ার ইউনিভার্সিটি অব মালয়ের বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, মাশরুমের মধ্যে রয়েছে বায়োঅ্যাকটিভ যৌগ যা মস্তিষ্কে স্নায়ুর বৃদ্ধি বাড়ায় ও নিউরোটক্সিক স্টিমিউলি কমাতে সাহায্য করে। ফলে ডিমেনশিয়া বা অ্যালঝেইমার্সের মতো নিউরোডিজেনেরেটিভ রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমে।
চলনু জেনে নেয়া যাক মাশরুম খাওয়ার উপকারি দিকগুলো-
* মাশরুমের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস ও ভিটামিন-ডি আছে। শিশুদের দাঁত ও হাড় গঠনে এই উপাদানগুলো অত্যন্ত কার্যকরী।
* ক্যান্সার ও টিউমার প্রতিরোধে মাশরুম বেশ উপকারী।
* হেপাটাইটিস বি ও জন্ডিস প্রতিরোধ করে। অ্যানিমিয়া বা রক্তস্বল্পতা থেকে রেহাই পাওয়া যায়।
* খাদ্য হজম করতে সাহায্য করতে মাশরুম সাহায্য করে।
* আমাশয় নিরাময় করতে মাশরুমের উপকারিতা রয়েছে।
* মাশরুমে নিউক্লিক এসিড ও এন্টি এলার্জেন থাকায় এবং সোডিয়ামের পরিমাণ কম থাকায় কিডনি রোগ ও এলার্জি রোগের প্রতিরোধক।
* মাশরুমে স্ফিংগলিপিড এবং ভিটামিন-১২ বেশি থাকায় স্নায়ুতন্ত্র ও স্পাইনাল কর্ড সুস্থ্য রাখে। তাই মাশরুম খেলে হাইপার টেনশন দূর হয় এবং মেরুদণ্ড দৃঢ় থাকে।
* মাশরুমের খনিজ লবণ দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়ক।

* মাশরুমে কোলেস্টরেল কমানোর অন্যতম উপাদান ইরিটাডেনিন, লোভাষ্টটিন, এনটাডেনিন, কিটিন এবং ভিটামিন বি, সি ও ডি থাকায় নিয়মিত মাশরুম খেলে উচ্চ রক্তচাপ (হাই ব্লাড প্রেসার) ও হৃদরোগ নিরাময় হয়।
⇒ ভালো লাগলে প্লিজ বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন.
কেমন লাগলো জানাবেন। ব্যবহার করে এর রেজাল্ট সেয়ার করতে ভুলবেন না।
( শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন )
[বিঃদ্রঃ- পরবর্তী #post পড়তে আমাদের পেইজে লাইক দিয়ে এক্টিব থাকুন#pLeAsE 
আমাদের #pageর লিংক https://www.facebook.com/radioclassicbd/
আমাদের #grupর লিংক https://www.facebook.com/groups/927546450644260/
@+[751933918225878:]

পালং শাক কী অতিরিক্ত ওজন কমাতে পারে..?শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন.

ওজন কমাতে চান? তাহলে পালং শাক খান। পুষ্টিতে ভরপুর পালংয়ের অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও ক্যানসার প্রতিরোধী গুণের কারণে এটি ‘সুপারফুড’ হিসেবে পরিচিত। সবুজ পাতার এই শাক দ্রুত পেটের চর্বি কমাতে পারে।
পালংয়ে ভিটামিন ও মিনারেল আছে, এতে ক্যালরি থাকে কম। তাই ওজন কমাতে খাবারে বেশি করে পালং রাখতে পারেন। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, যাদের ওজন বেশি তারা নিয়মিত পালং খেলে বাড়তি ওজন কমে যায়।
কিন্তু কীভাবে খাবেন? চার উপায়ে পালং শাক খেলে ওজন কমানো যায় বলে জানা গিয়েছে৷ জেনে নিন সেই উপায়গুলি।
জুস হিসেবেঃ
পালং কিন্তু জুসের সঙ্গে খাওয়া যেতে পারে। সকালের খাবারের সঙ্গে জুস হিসেবে পালং শাক খেলে উপকার পাওয়া যেতে পারে। কলা, জাম, আম ও কমলার জুসের সঙ্গে পালং মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যেতে পারে।
স্যালাড হিসেবেঃ
কচি পালংয়ের কিছু পাতা সবুজ স্যালাডের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে পারে। বাদাম কিংবা ফলের স্যালাডের সঙ্গেও পালং শাক মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে।
সেদ্ধ করেঃ
আলুর সঙ্গে পালং সেদ্ধ করে খাওয়া যেতে পারে। রান্না করার পর দুই-তিন মিনিট ধরে নাড়িয়ে রসুন ও আদা বাটা যুক্ত করে পালংয়ের স্বাদ বাড়ানো যেতে পারে।
তরকারি হিসেবেঃ

ডালের সঙ্গে পালং খুব ভালো মিশে যায়। রান্না করা কিংবা ঘন ডালের সঙ্গে পালং কুচি যুক্ত করা যেতে। ডাল-পালং রান্না করা শুধু সহজ নয়, এটি স্বাস্থ্যের জন্যও ভালো।
⇒ ভালো লাগলে প্লিজ বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন.
কেমন লাগলো জানাবেন। ব্যবহার করে এর রেজাল্ট সেয়ার করতে ভুলবেন না।
( শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন )
[বিঃদ্রঃ- পরবর্তী #post পড়তে আমাদের পেইজে লাইক দিয়ে এক্টিব থাকুন#pLeAsE 
আমাদের #pageর লিংক https://www.facebook.com/radioclassicbd/
আমাদের #grupর লিংক https://www.facebook.com/groups/927546450644260/
@+[751933918225878:]

ঘুম থেকে উঠেই কাচা ছোলা খাওয়ার ১৫ স্বাস্থ্য উপকারিতা…শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন.

কাঁচা ছোলার গুণ সম্পর্কে আমরা সবাই কমবেশি জানি। প্রতি ১০০ গ্রাম ছোলায় আমিষ প্রায় ১৮ গ্রাম, কার্বোহাইড্রেট প্রায় ৬৫ গ্রাম, ফ্যাট মাত্র ৫ গ্রাম, ২০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ‘এ’ প্রায় ১৯২ মাইক্রোগ্রাম এবং প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি-১ ও বি-২ আছে।
ছোলায় বিভিন্ন প্রকার ভিটামিন, খনিজ লবণ, ম্যাগনেশিয়াম ও ফসফরাস রয়েছে।
উচ্চমাত্রার প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার ছোলা। কাঁচা, সেদ্ধ বা তরকারি রান্না করেও খাওয়া যায়। কাঁচা ছোলা ভিজিয়ে, খোসা ছাড়িয়ে, কাঁচা আদার সঙ্গে খেলে শরীরে একই সঙ্গে আমিষ ও অ্যান্টিবায়োটিক যাবে। আমিষ মানুষকে শক্তিশালী ও স্বাস্থ্যবান বানায়। আর অ্যান্টিবায়োটিক যেকোনো অসুখের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে। জেনে নিন ছোলার কিছু স্বাস্থ্যগুণের কথা
১. ডাল হিসেবে: ছোলা পুষ্টিকর একটি ডাল। এটি মলিবেডনাম এবং ম্যাঙ্গানিজ এর চমৎকার উৎস। ছোলাতে প্রচুর পরিমাণে ফলেট এবং খাদ্য আঁশ আছে সেই সাথে আছে আমিষ, ট্রিপট্যোফান, কপার, ফসফরাস এবং আয়রণ।
২. হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে: অস্ট্রেলিয়ান গবেষকরা দেখিয়েছেন যে খাবারে ছোলা যুক্ত করলে টোটাল কোলেস্টেরল এবং খারাপ কোলেস্টেরল এর পরিমাণ কমে যায়। ছোলাতে দ্রবণীয় এবং অদ্রবণীয় উভয় ধরনের খাদ্য আঁশ আছে যা হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমিয়ে দেয়। আঁশ, পটাসিয়াম, ভিটামিন ‘সি’ এবং ভিটামিন বি-৬ হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে। ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে যায়। এর ডাল আঁশসমৃদ্ধ যা রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমাতে সাহায্য করে। এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, যারা প্রতিদিন ৪০৬৯ মিলিগ্রাম ছোলা খায় হৃদরোগ থেকে তাদের মৃত্যুর ঝুঁকি ৪৯% কমে যায়।
৩. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে: আমেরিকান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন জার্নালে প্রকাশিত একটি গবেষণায় দেখানো হয় যে যে সকল অল্পবয়সী নারীরা বেশি পরিমাণে ফলিক এসিডযুক্ত খাবার খান তাদের হাইপারটেনশন এর প্রবণতা কমে যায়। যেহেতু ছোলায় বেশ ভাল পরিমাণ ফলিক এসিড থাকে সেহেতু ছোলা খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ হয়। এছাড়া ছোলা বয়সসন্ধি পরবর্তীকালে মেয়েদের হার্ট ভাল রাখতেও সাহায্য করে।
৪. রক্ত চলাচল: অপর এক গবেষণায় দেখা গেছে যে যারা প্রতিদিন ১/২ কাপ ছোলা, শিম এবং মটর খায় তাদের পায়ের আর্টারিতে রক্ত চলাচল বেড়ে যায়। তাছাড়া ছোলায় অবস্থিত আইসোফ্লাভন ইস্কেমিক স্ট্রোকে আক্রান্ত ব্যক্তিদের আর্টারির কার্যক্ষমতাকে বাড়িয়ে দেয় ।
৫. ক্যান্সার রোধে: কোরিয়ান গবেষকরা তাদের গবেষণায় প্রমাণ করেছেন যে বেশি পরিমাণ ফলিক এসিড খাবারের সাথে গ্রহণের মাধ্যমে নারীরা কোলন ক্যান্সার এবং রেক্টাল ক্যান্সার এর ঝুঁকি থেকে নিজিদেরকে মুক্ত রাখতে পারেন। এছাড়া ফলিক এসিড রক্তের অ্যালার্জির পরিমাণ কমিয়ে এ্যজমার প্রকোপও কমিয়ে দেয়।আর তা্ই নিয়মিত ছোলা খান এবং সুস্হ থাকুন।
৬. রমজানে: রমজান মাসে ইফতারের সময় জনপ্রিয় খাবার হলো ছোলা। আমাদের দেশে ছোলার ডাল নানাভাবে খাওয়া হয়। দেহকে করে দৃঢ়, শক্তিশালী, হাড়কে করে মজবুত, রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য এর ভূমিকা অপরিহার্য। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম।
৭. কোলেস্টেরল: ছোলা শরীরের অপ্রয়োজনীয় কোলেস্টেরল কমিয়ে দেয়। ছোলার ফ্যাট বা তেলের বেশির ভাগ পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট, যা শরীরের জন্য ক্ষতিকর নয়। প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট ও ফ্যাট ছাড়া ছোলায় আরও আছে বিভিন্ন ভিটামিন ও খনিজ লবণ।
৮. কোষ্ঠকাঠিন্যে দূর করে: ছোলায় খাদ্য-আঁশও আছে বেশ। এ আঁশ কোষ্ঠকাঠিন্য সারায়। খাবারের আঁশ হজম হয় না। এভাবেই খাদ্যনালী অতিক্রম করতে থাকে। তাই পায়খানার পরিমাণ বাড়ে এবং পায়খানা নরম থাকে।
৯. ডায়াবেটিসে উপকারী: ১০০ গ্রাম ছোলায় আছে: প্রায় ১৭ গ্রাম আমিষ বা প্রোটিন, ৬৪ গ্রাম শর্করা বা কার্বোহাইড্রেট এবং ৫ গ্রাম ফ্যাট বা তেল। ছোলার শর্করা বা কার্বোহাইডেটের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম। তাই ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য ছোলার শর্করা ভাল। প্রতি ১০০ গ্রাম ছোলায় ক্যালসিয়াম আছে প্রায় ২০০ মিলিগ্রাম, লৌহ ১০ মিলিগ্রাম, ও ভিটামিন এ ১৯০ মাইক্রোগ্রাম। এছাড়া আছে ভিটামিন বি-১, বি-২, ফসফরাস ও ম্যাগনেসিয়াম। এর সবই শরীরের উপকারে আসে।
১০. যৌনশক্তি বৃদ্ধিতে: যৌনশক্তি বৃদ্ধিতে এর ভূমিকা যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। শ্বাসনালিতে জমে থাকা পুরোনো কাশি বা কফ ভালো হওয়ার জন্য কাজ করে শুকনা ছোলা ভাজা। ছোলা বা বুটের শাকও শরীরের জন্য ভীষণ উপকারী। প্রচুর পরিমাণে ডায়াটারি ফাইবার বা আঁশ রয়েছে এই ছোলায় ও ছোলার শাকে। ডায়াটারি ফাইবার খাবারে অবস্থিত পাতলা আঁশ, যা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। তাই শুধু রমজান মাস নয়, ১২ মাসেই ছোলা হোক আপনার সঙ্গী।
১১. রক্তের চর্বি কমায়ঃ ছোলার ফ্যাটের বেশিরভাগই পলি আনস্যাচুয়েটেড। এই ফ্যাট শরীরের জন্য মোটেই ক্ষতিকর নয়, বরং রক্তের চর্বি কমায়।
১২. অস্থির ভাব দূর করেঃ ছোলায় শর্করার গ্লাইসেমিক ইনডেক্সের পরিমাণ কম থাকায় শরীরে প্রবেশ করার পর অস্থির ভাব দূর হয়।
১৩. রোগ প্রতিরোধ করেঃ কাঁচা ছোলা ভিজিয়ে কাঁচা আদার সঙ্গে খেলে শরীরে আমিষ ও অ্যান্টিবায়োটিকের চাহিদা পূরণ হয়। আমিষ মানুষকে শক্তিশালী ও স্বাস্থ্যবান বানায় এবং অ্যান্টিবায়োটিক যে কোনো অসুখের জন্য প্রতিরোধ গড়ে তোলে।
১৪. জ্বালাপোড়া দূর করেঃ সালফার নামক খাদ্য উপাদান থাকে এই ছোলাতে। সালফার মাথা গরম হয়ে যাওয়া, হাত-পায়ের তলায় জ্বালাপোড়া কমায়।
১৫. মেরুদণ্ডের ব্যথা দূর করেঃ এছাড়াও এতে ভিটামিন ‘বি’ও আছে পর্যাপ্ত পরিমাণে। ভিটামিন ‘বি’ কমায় মেরুদণ্ডের ব্যথা, স্নায়ুর দুর্বলতা।

ছোলা অত্যন্ত পুষ্টিকর। এটি আমিষের একটি উল্লেখযোগ্য উৎস। এতে আমিষ মাংস বা মাছের পরিমাণের প্রায় সমান। তাই খাদ্যতালিকায় ছোলা থাকলে মাছ মাংসের প্রয়োজন পরে না। ত্বকে আনে মসৃণতা। কাঁচা ছোলা ভীষণ উপকারী। তবে ছোলার ডালের তৈরি ভাজা-পোড়া খাবার যত কম খাওয়া যায় ততই ভালো। তাই হজমশক্তি বুঝে ছোলা হোক পরিবারের শক্তি।
⇒ ভালো লাগলে প্লিজ বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন.
কেমন লাগলো জানাবেন। ব্যবহার করে এর রেজাল্ট সেয়ার করতে ভুলবেন না।
( শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন )
[বিঃদ্রঃ- পরবর্তী #post পড়তে আমাদের পেইজে লাইক দিয়ে এক্টিব থাকুন#pLeAsE 
আমাদের #pageর লিংক https://www.facebook.com/radioclassicbd/
আমাদের #grupর লিংক https://www.facebook.com/groups/927546450644260/
@+[751933918225878:]

আপনার যে ভুলে সন্তান ক্লাসে অমনোযোগী!

সন্তানের লেখাপড়া নিয়ে সব বাবা মা অনেক ভাবে। বাচ্চাকে লেখাপড়া শিখিয়ে মানুষের মতো মানুষ করবে। সেই ভেবে তাদের পরিশ্রমের অন্ত নেই। কিন্তু এতো পরিশ্রমের মাঝেও নিজেদের সামান্য কিছু ভুলে সব ভাবনা সব স্বপ্ন শেষ হয়ে যায়। নিজেদের ভুলগুলো হয়তো নিজেরা বুঝতে পরেন না কিন্তু সেই ভুলে ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে সন্তানের। ভুলগুলো বুঝতে শিখুন, সুধরে নিন সময় থাকতে।
১।টিফিন: বাচ্চারা সাধারণত টিফিনের প্রতি খুব আগ্রহী হয়। টিফিন খাক আর না খাক, টিফিনে কি আছে সেটা জানার জন্য মন উতলা হয়ে থাকে। বিস্কিট,চকোলেট জাতীয় বা ভাজা জাতীয় খাবার হলে তারা খুব পছন্দ করে। আর সেগুলো খাওয়ার জন্য তারা ক্লাসের মধ্যে লুকিয়ে লুকিয়ে বক্স খুলে নেয়।ফলে শিক্ষকের গুরুত্বপূর্ণ কোন কথা এড়িয়ে যায়। আবার ক্লাসের মধ্যে লুকিয়ে খেতে না পারলেও মন পড়ে থাকে টিফিন বক্সে। ফলে ক্লাসের পড়ায় মন বসে না। তাই ক্লাসের মধ্যে খেতে পারবে না কিন্তু বাচ্চার প্রিয় এমন কোন খাবার দিন টিফিনে। তাহলে সে টিফিন পিরিয়ডে ছাড়া খেতে পারবে না।
২।বিশ্রামের অভাব: অনেক অভিবাবক আছে বাসায় বাচ্চাকে পড়ার জন্য অনেক চাপ দেয়। স্কুলের পর গোসল খাওয়া বাদে অন্য সময়টা তাকে বই আর শিক্ষক দিয়ে বসিয়ে রাখে। হয়তো বিকেলে খেলার সময় কিন্তু বিশ্রামের অভাব থেকে যায়। এতে বাচ্চা ক্লাসে ক্লান্তি অনুভব করে। অনেক সময় অনেক বাচ্চা ক্লাসে ঘুমিয়েও পড়ে।
৩।বিশেষ কোন বিষয়ে গুরুত্ব: অধীকাংশ অভিবাবক তাদের বাচ্চাকে অংক বা ইংরেজিতে বেশি করে গুরুত্ব দিয়ে পড়ায়। বাচ্চারাও ওই বিষয়গুলোকে বেশি গুরুত্ব দেয়। ফলে বাকি ক্লাসগুলোতে তারা অমনোযোগী থাকে। গল্প করে বা আঁকিবুঁকি করে। কেউ তো অন্য ক্লাসেও ইংরেজি অংক বই খুলে বসে থাকে। কারণ তারা ভাবে এই বিষয়গুলোর কোন গুরুত্ব নেই।
৪।প্রতিশ্রুতি: স্কুলের পরে এই করবো ওই করবো এমন কোন প্রতিশ্রুতি বাচ্চাকে দিবেন না। অনেক মা বাবা আছে সন্তানকে শান্ত মনে স্কুলে পাঠানোর জন্য বলে স্কুল থেকে ফিরলে আইসক্রিম দেবো বা চকোলেট দেবো। অথবা বলে ঘুরতে যাবে,পার্কে যাবো। এতে সন্তানের মন শান্ত হয় ঠিকই কিন্তু মন স্কুলে যায় না। বাচ্চা ক্লাসে বসে সারাক্ষণ এটা ভাবতে থাকে কখন স্কুল ছুটি হবে। কখন বাসায় ফিরে বাবার সাথে আইস্ক্রিম খেতে যাবো। মায়ের হাত ধরে পার্কে যাবো। এসব ভাবতে ভাবতে স্কুল ছুটি হয়ে যায় কিন্তু আপনার সন্তান স্কুল থেকে কিছুই শিখতে পারে না।
এসব ব্যাপারে তাই প্রত্যেক অভিভাবকের সচেতন হওয়া উচিত।
⇒ ভালো লাগলে প্লিজ বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন.
কেমন লাগলো জানাবেন। ব্যবহার করে এর রেজাল্ট সেয়ার করতে ভুলবেন না।
( শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন )
[বিঃদ্রঃ- পরবর্তী #post পড়তে আমাদের পেইজে লাইক দিয়ে এক্টিব থাকুন#pLeAsE 
আমাদের #pageর লিংক https://www.facebook.com/radioclassicbd/
আমাদের #grupর লিংক https://www.facebook.com/groups/927546450644260/
@+[751933918225878:]