Wednesday, August 17, 2016

রোদে পোড়া দাগ দূর করতে ঘরোয়া যত ফেইসপ্যাক.শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন.

আপনি জানেন কি আপনার ত্বকের জন্য এই গরমে সবচেয়ে মারাত্মক হুমকি কি? তা হলো রাস্তার ধুলাবালি আর ক্ষতিকর সূর্যরশ্মি । সকাল দশটা থেকে বিকাল চারটা পর্যন্ত সূর্যরশ্মিতে আলট্রা ভায়লেট রশ্মি  সবচেয়ে বেশী থাকে। তাই এই গরমে ক্ষতিকর সূর্যরশ্মির কবল থেকে নিজের ত্বককে রক্ষা করতে আপনাকে অনেক বেশী সচেতন হতে হবে। একটু সচেতন থাকলেই আপনি আপনার ত্বককে রোঁদে পোড়ার মতো ক্ষতিকর বিষয়গুলো থেকে রক্ষা করতে পারবেন।
বাইরে বের হওয়ার আগে কোন ক্রমেই সানস্ক্রিন ছাড়া বের হবেন না। এমনকি বাচ্চাদেরকেও সানস্ক্রিন লাগাতে ভুলবেন না। শুধুমাত্র মুখে নয়, গলায়, ঘাড়ে , হাত -অর্থাৎ শরীরের যে যে অংশ খালি থাকে সব জায়গায় সানস্ক্রিন লোশান লাগাবেন। এটা আপনার ত্বকেকে অবশ্যই রোদে পোড়া থেকে রক্ষা করবে।
  • তারপরেও যারা প্রতিদিন বাইরে বের হন দেখবেন গরমকালে ত্বকে রোদে পোড়া দাগ পড়ে। আপনি আলুকে ভাল করে ধুয়ে নিয়ে কুঁচি করুন। এটিকে ব্লেন্ডারে দিয়ে ব্লেন্ড করুন। ব্লেন্ড করার পরে যদি বেশি শুকনা লাগে তাহলে একটু পানি মিশিয়ে তরল করে নিতে পারেন। আপনার সারা মুখে এই পেস্টটি নিয়মিত লাগাবেন ২০ থেকে ৩০ মিনিট। পেস্টটি মুখে শুকিয়ে গেলে পরিষ্কার পানি দিয়ে মুখ  ধুয়ে ফেলুন এবং আপনার ত্বকের ধরণ অনুযায়ী ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন। দেখবেন ত্বক মসৃণ  কোমল থাকবে এবং রোদে পোড়া দাগ দূর করে উজ্জ্বল হবে।
  • শসা , লেবুর রস আর গোলাপ জলের মিশ্রণ রোদের পোড়া দাগ দূর করে কার্যকরীভাবে। লেবুর রসের ভিটামিন সি আপনার ত্বকের সূর্যের আলোতে ট্যান হয়ে গেলে বা বয়সের ছাপ বা অন্য যেকোনো কালো দাগ দূর করে। তাই আপনি এই মিস্রনটি ব্যবহার করলে উপকার পাবনে। তবে এটি ব্যবহারের সাথে সাথে রুপ বিশেষজ্ঞরা  সানস্ক্রিনকে অবশ্যই ব্যবহার করার পরামর্শ দেন ।
  • আধা কাপ পাকা পেপের সাথে ১ চা চামচ মধু মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন। এটি মুখে লাগিয়ে  শুকানোর পরঠাণ্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। যেসব জায়গায় রোদে পুড়ে যায় সেসব জায়গায় লাগান দেখবেন রোদে পোঁড়া দাগ দূর হয়ে ত্বক উজ্জল হয়ে উঠছে ।
  • ত্বকের নানা সমস্যায় অ্যালোভেরা বহুভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এক টেবিল চামচ মসুর দাল ২০ মিনিট পানিতে ভিজিয়ে রেখে পেস্ট করে নিন। এটির সাথে অ্যালোভেরা জেল ও এক টেবিল চামচ টমেটো কুচি কচলে পুনরায় পেস্ট তৈরি করুন। নিয়মিত মুখে লাগান আর ২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। ত্বকের রোদে পোঁড়া দাগ দূর হয়ে যাবে। ত্বক আগের চেয়ে অবশ্যই উজ্জ্বল ও সজীব থাকবে।  তবে অনেকেরই মসুর ডালে ত্বকে অ্যালার্জি হয়। আপনার যদি অ্যালার্জির সমস্যা থাকে তাহলে ব্যবহার করবেন না।
  • দুই টেবিল চামচ আনারস কুচির সাথে এক টেবিল চামচ মধু নিয়ে চটকে নিয়ে পেস্ট বানান এবং এই পেস্ট মুখে তিন থেকে পাঁচ মিনিট রেখে ডাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।  দেখবেন রোঁদের পোড়া আস্তে আস্তে দূর হয়ে যাচ্ছে।
  • এই গরমে ত্বক উজ্জ্বল আর সজীব রাখতে উপরের সহজ পন্থাগুলো অবলম্বন করুন। দেখবেন রোদে পোড়া দাগ দূর হয়ে আপনি পেয়েছেন উজ্জ্বল প্রাণবন্ত ত্বক।
    আরো পোষ্ট পড়তে আমাদের page লাইক দিয়ে এক্টিভ থাকুন radioclassicbd
    ***********************************************

Monday, August 15, 2016

প্রশ্ন: নারীদের যোনি টাইট বা সঙ্কোচনের উপায় আছে কি?শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন.

প্রশ্ন: নারীদের যোনি টাইট বা সঙ্কোচনের উপায় আছে কি? অনেকেই এই পোস্টটিকে খারাপ দৃষ্টিতে দেখবেন আমি জানি। কিন্তু আপনাদের উপকারের কথা চিন্তা করেই আজকে এই পোস্টটি আপনাদের মাঝে শেয়ার করছি।
সময় যদি নারী পুরুষ উভয়ই আনন্দ না পান তাহলে সেক্স করার সকল মজাই বিফলে চলে যেতে পারে। নারীর কাছে যেমন পুরুষের শক্ত লম্বা এবং মোটা যৌনাঙ্গ সমাদৃত তেমনি পুরুষও চায় বড় দুধের টাইট যোনির মেয়ের সাথে সেক্স করতে।কিন্তু বাচ্চা জন্মের পর অনেক মেয়েরই যোনিপথ বড় হয়ে যেতে পারে যা অনেক সময় সম্পর্ক বিচ্ছেদের কারন হয়ে দাড়ায়। কারন মেয়েরা যখন গর্ভবতী হয় সেসময় প্রায় ৭-৮ মাস পুরুষ সেক্স করতে…
পারেনা। যেকারনে সে অপেক্ষা করতে থাকে বাচ্চা হওয়া পর্যন্ত আর তারপর যদি স্ত্রীর যোনিপথ বড় বা ঢিলা হয়ে যায় তাহলে সে পুরুষ মোটা লম্বা যৌনাঙ্গ ঢুকিয়ে মজা পায় না। আমাদের দেশে অনেক মেয়েই এই সমস্যায় ভুগছেন কিন্তু লোক লজ্জার কারনে মুখ ফুটে বলতে পারছেন না আবার এই সমস্যায় পড়ে স্বামী সংসার হারানোর উপক্রম হয়েছেন।
কিভাবে ঘরে বসেই টাইট করবেন নিজের যোনি পথঃ
*গোপনাঙ্গ টাইট করতে আমলকীর সিরাপঃ আমাদের দেশের খুবই পরিচিত একটি ফল আমলকী। দামে কম সহজলভ্য এই ফলটি যোনিপথ টাইট করার জন্য বাইরের দেশগুলোতে মেয়েদের যোনিপথে ব্যাপক পরিমানে ব্যবহার করা হয়। আমলকী ফল কিনে এনে অথবা সংগ্রহ করে পানিতে সিদ্ধ করুন। যখন আমলকী পানিতে গলে পানিটি পুরু হয়ে আসবে তখন মিশ্রণটি বোতলে সংগ্রহ করুন। এরপর যখনই মেয়েরা গোসল করতে যাবেন সিরাপটি যোনিপথের ভেতরে এবং বাইরে ম্যাসেজ করুন। প্রায় এক মাস এই নিয়ম অনুসরন করলে যোনিপথ টাইট হয়ে আসবে।
*কেগেল ব্যায়ামঃ এই ব্যায়াম অনুসরন করে অনেক মেয়েই জীবনে সুখ ফিরে পেয়েছে। বলা হয়ে থাকে যে বাচ্চা হওয়ার পর নিয়মিত এই ব্যায়াম করলে যোনিপথ ঠিক কুমারী মেয়ের মত টাইট হয়ে যায়। এই ব্যায়ামটিতে কুঁচকির মাংসপেশি বারবার সংকোচিত এবং প্রসারিত করা হয়। কুঁচকি ১০ সেকেন্ডের জন্য সংকোচিত করে ছেড়ে দিতে হয় আবার ১০ সেকেন্ডের জন্য সংকোচিত করতে হয় এভাবে প্রায় ১৫ বার পদ্ধতিটি রিপিট করুন। দিনে বিরতি দিয়ে দিয়ে ১০০-২০০ বার কেগেল ব্যায়াম করতে পারেন। প্রসাব (urine) করার সময়ও এই ব্যায়ামটি করতে পারেন। প্রসাব করার সময় পেশি সংকোচিত করে ৫ সেকেন্ডের জন্য প্রসাব আটকে রাখুন তারপর ছেড়ে দিন।
* যোনি টাইট (vagina tight) করতে সুস্থ খাদ্যাভ্যাসঃ কেগেল ব্যায়ামের সাথে সাথে খাবারে বেশি পরিমানে ফল এবং শাকসবজি (vegetable) থাকাটাও খুবই জরুরী। এর ফলে ঢিলে হয়ে যাওয়া যোনিপথ খুব তারাতারি পুরনো রুপ ফিরে পায় আর সেক্স হয় পরিপূর্ণ।*
বিঃদ্রঃ অনেকে আছেন যেনির ভিতরে আঙ্গুল ডুকিয়ে পরিষ্কার করেন যার কারণে যোনি অনেকটা প্রশস্ত হয়ে যায়। তাই এমনভাবে কোন কিছু করবেন না , যাতে করে যোনির স্বাভাবিক অবস্থা বজায় থাকে না। আপনার যৌন জীবনের সুস্থ্যতা কামনায় আজ কিছু প্রয়োজনীয় তথ্য পেইজের পোস্ট এখানেই শেষ। ধন্যবাদ কিছু প্রয়োজনীয় তথ্য পেইজের সাথে থাকার জন্য।
আরো পোষ্ট পড়তে আমাদের page লাইক দিয়ে এক্টিভ থাকুন radioclassicbd
***********************************************
বিবাহিতরা আমাদের গোপন  পোষ্ট পড়তে পারেন। 

যে সকল ভুলে বিবাহিতা নারীকে বেশি বয়স্ক দেখায়.শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন.

ব্যাপারটি কিন্তু শতভাগ সত্য। একটু খেয়াল করলেই দেখবেন যে অনেক বাঙালি নারীকেই তাই বয়সের তুলনায় অধিক বয়স্ক দেখায়। উন্নত দেশগুলোতে যেখানে ৪০-এও একজন নারী থাকতে পারে আকর্ষণীয়া, সেখানে ৪০ মানে আমাদের দেশে মধ্যবয়স্কা। শুধু তাই নয়, অনেক কমবয়সী বিবাহিতা মেয়েদেরকেও তাঁদের বয়সের তুলনায় অনেক বেশী বয়স্ক দেখায়। কেন? কারণ লুকিয়ে আছে আমাদেরই কিছু ভুলের মাঝে। চলুন, জেনে নিই সেই ভুলগুলো।
১) অল্প বয়সে অধিক সন্তানের মা হয়ে যাওয়া: আমাদের দেশে খুব অল্প বয়সে বিয়ে এবং বিয়ের পর পড়ি একাধিক সন্তানের মা হয়ে যাওয়ার ব্যাপারটি এখনো প্রচলিত। প্রথমত, খুব অল্প বয়সে বিয়েটাই নারীর জীবনে হওয়া উচিত নয়। আর বিয়ের পর দ্রুত সন্তানের মা হয়ে যাওয়া বা ঘনঘন সন্তান প্রসব নারীর স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য দুটোই নষ্ট করে ফেলে। সন্তান ধারণ অনেক ধকলের একটি কাজ। অধিক সন্তান হলে তার বিরূপ প্রভাব নারীর দেখে প্রকট হয়ে দেখা দেয়।
২) সন্তান হবার পর নিজের যত্ন না নেয়া: আমাদের দেশের মেয়েদের মাঝে এটি আরও বড় একটি সমস্যা। সন্তান হবার পর খুব সংখ্যক নারীই নিজের স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য মেইনটেইন করেন। সন্তান হবার সময় যে বাড়তি ওজন হয়, সেটা ঝরিয়ে ফেলা খুবই জরুরী। নাহলে বাড়তে থাকে আর বাড়তেই থাকে। অন্যদিকে সন্তান হবার সময় ত্বক ও চুলের ক্ষতি হয় অনেকেরই। সন্তানের যত্ন তো করতেই হবে। কিন্তু নিজের সৌন্দর্যের জন্যও সময় বের করতে হবে বৈকি। সুষম আহার, ব্যায়াম ও নিয়মিত সৌন্দর্যচর্চাই এর সমাধান।
৩) ভুল নাকফুল নির্বাচন: বিবাহিত নারীদের একটি বড় অংশ আমাদের সমাজে নাকফুল পরিধান করে থাকেন। কিন্তু ভুল নাকফুল নির্বাচনের কারণে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই নাকফুল বাড়িয়ে তোলে আপনার বয়স। যেমন, যাদের নাক বোঁচা বা একটু মোটা, তারা কখনোই বড় নাকফুল বা নোলক পরিধান করবেন না। নাকফুল যত ছোট হয়, ততই সুন্দর। যাদের নাক খব বেশী চিকন, তাঁরাও বড় নাকফুল পরিহার করুন। যত সিম্পল ডিজাইনের নাকফুল, বয়স দেখাবে ততই কম। যত বড় পরবেন, আপনাকে ততটাই বয়স্ক দেখাবে। নাকে একটু ফুটো আসলেই বাড়তি কয়েক বছর যোগ করে দেয় চেহারায়।
৪) ব্যায়ামের অভ্যাস না থাকা: আমাদের দেশের নারীদের মাঝে ব্যায়ামের অভ্যাস খুব কম। কিন্তু আসলে অল্প বয়স হতেই এই অভ্যাস গড়ে তোলা অত্যন্ত জরুরী। ব্যায়াম কেবল দেহের ওজনই ঠিক রাখে না, পাশাপাশি ত্বককে রাখে টানটান ও যৌবনদীপ্ত। শারীরিক ক্ষমতাও রাখে উচ্ছল।
৫) অতিরিক্ত গহনা পরা: গহনা প্রীতি বাঙালি নারীর আছেই। বিয়ের পর এই প্রবণতা আরও বাড়ে। কিন্ত অতিরিক্ত গহনা পরার আগে মনে রাখবেন, যত জবড়জং গহনা পরবেন, আপনাকে ততই বয়স্ক দেখাবে।
৬) ভুল পোশাক নির্বাচন: বিয়ে এবং কয়েকটি সন্তান হয়ে যাওয়ার পর অনেক নারীই আর নিজের পোশাকের দিকে খেয়াল রাখেন না। এটি খুব বড় একটি ভুল। আপনার বয়স যতই হোক না কেন, ওজন যেমনই হোক না কেন, সুন্দরভাবে পোশাক পরলে সবই দৃষ্টিনন্দন মনে হবে। নিজের দেহের সাথে মানানসই কাট ছাঁট ও রঙের পোশাক নির্বাচন করুন। সুন্দর রঙের পোশাক পরিধান করুন। দেখেবন নিজের কাছেও নিজেকে দেখতে ভালো লাগছে।
৭) বাজে হেয়ার স্টাইল: চুলের কাট একজন মানুষের বয়সে বিরাট ভূমিকা রাখে। আপনার সন্তান হয়েছে বলেই নিজের চুলগুলো কোনরকম বেণী বা খোঁপা করে ফেলে রাখবেন, এমন ধারণা থেকে বের হয়ে আসুন। ভালো পার্লারে গিয়ে সুন্দর একটি মানানসই হেয়ারকাট মেইনটেইন করবেন। চলে খুব বেশী রঙ না করিয়ে ন্যাচারাল রঙের কাছাকাছি শেড ব্যবহার করুন। অতিরিক্ত রঙ ব্যবহারেও বয়স্ক দেখায়।
৮) প্রয়োজনীয় ও পর্যাপ্ত পুষ্টি উপাদানের অভাব: নিজের খাওয়ার দাওয়ার দিকে নজর খুব কম বাঙালি নারীই দিয়ে থাকেন। সঠিক পুষ্টির অভাবে কেবল আপনার সৌন্দর্যই হারিয়ে যায় না, প্রভাব পড়ে আপনার স্বাস্থ্যেও। তাই নিজের জন্য একটি ব্যালান্সড খাদ্য তালিকা মেইনটেইন করা সব মেয়ের জন্য দরকার।
বয়স শরীরে নয়, বয়স নিজের মনে। নিজের মনের মত করে নিজেকে সাজিয়ে তুলুন, নিজেকে যত করুন, নিজের খেয়াল রাখুন। বয়সের আগেই বয়স্ক দেখানোর সমস্যা আর থাকবে না জীবনে।
আরো পোষ্ট পড়তে আমাদের page লাইক দিয়ে এক্টিভ থাকুন radioclassicbd
***********************************************
বিবাহিতরা আমাদের গোপন  পোষ্ট পড়তে পারেন। 

Saturday, August 13, 2016

চুলে স্টাইলিশ সাজ.পড়ুন কাজে আসবে,টাইমলাইনে share করে রাখুন।

চুলে স্টাইলিশ সাজ
বৃষ্টি হচ্ছে। সঙ্গে আছে ভ্যাপসা গরম। এ সময় পোশাকের সঙ্গে মানিয়ে চুলের সাজও হওয়া চাই স্টাইলিশ ও আরামদায়ক। রূপ বিশেষজ্ঞ কাজী কামরুল ইসলামের মতে, দিনের বেলায় চুল ছেড়ে না রাখাই ভালো। পশ্চিমা ঘরানার পোশাকের সঙ্গে উঁচু করে করা যেতে পারে কোনো ঝুঁটি বা খোঁপা। আর সালোয়ার-কামিজের সঙ্গে একটু ভিন্ন ঢঙে বেণি করে নিতে পারেন। এক পাশে বেণি করে অন্য প্রান্তে ক্লিপ ও কাঁটা দিয়ে বেঁধে নিলেও সুন্দর দেখাবে।
রাতে শাড়ি পরলে একটু ব্লো ড্রাই করে পিঠের ওপর চুল ছেড়ে রাখতে পারেন। এক পাশে এনে রাখলেও মন্দ লাগবে না। সম্ভব হলে চুলের নিচের অংশ কোঁকড়া করে নিতে পারেন।
কোনো যন্ত্র ছাড়াই চুল কোঁকড়া করার একটি ভালো উপায়।
১. সামনের চুলগুলো টুইস্ট করে পেছনে উঁচু করে এলোমেলো বা মেসি খোঁপা করা যেতে পারে।
২. চুল হালকা ওয়েভি করে মাঝখানে সিঁথি করে রাখতে পারেন। এই চুলের সাজ সব পোশাকের সঙ্গেই মানিয়ে যাবে।
৩. চুল সামনের দিকে ব্যাক ব্রাশ করে পেছনে উঁচু করে লম্বা একটি ঝুঁটি করে নিতে পারেন।
৪. ছোট করে ছাঁটা চুল এক পাশে সিঁথি করে শুধু স্ট্রেটনার দিয়ে সোজা করে বা ব্লো ড্রাই করে ছেড়ে রাখলেও সুন্দর দেখাবে।
৫. লম্বা চুল ওয়েভি করে নিচে কোঁকড়া করে নিন। এরপর চুলগুলো ভেতরের দিকে ঢুকিয়ে ক্লিপ দিয়ে আটকে নিন।
৬. উঁচু করে দুই পাশে দুটি খোঁপা করে নিলে সালোয়ার-কামিজ ও ফিউশন ঢঙের পোশাকের সঙ্গে স্টাইলিশ দেখাবে।

সাত দিনের রূপ রুটিন.পড়ুন কাজে আসবে,টাইমলাইনে share করে রাখুন।

সাত দিনের রূপ রুটিন
সাত দিন পর বোনের বিয়ে। অনেক কাজের মধ্যে নিজেরও যত্নের দরকার, যাতে অন্যদের থেকে একটু আলাদা লাগে। সাত দিনের বিউটি প্লান জানালেন রূপবিশেষজ্ঞ অঞ্জলি মোস্তফা
 শেষ মুহূর্তের জন্য ফেসিয়াল আর ডিপক্লিনজিং ফেলে রাখবেন না। অনেক ফেসিয়াল আছে, যা করার অন্তত কয়েক দিন পর ত্বক উজ্জ্বল দেখায়। তাই হাতে সময় রাখুন। অর্থাৎ সাত দিন আগেই ফেসিয়াল করে নিন।
 স্ক্রাব দিয়ে ত্বক পরিষ্কার করে নিন। এ ক্ষেত্রে ঘরে বানিয়ে নিতে পারেন স্ক্রাব। মসুর ডাল দুই টেবিল চামচ ভিজিয়ে ভালো করে বেটে নিন। এতে এক চামচ দুধ আর এক চামচ মধু মেশান। এই পেস্ট মুখে লাগিয়ে আলতো করে পাঁচ মিনিট ধরে ঘষুন। হাত আর পা-ও একইভাবে পরিষ্কার করতে পারেন। এর ফলে মৃত কোষ এবং জমে থাকা ময়লা উঠে যাবে।
 একটি রেজুভিনেটিং বডি ম্যাসাজ করিয়ে নিন। অলিভ অয়েল বা নারিকেল তেল বডি ম্যাসাজের জন্য খুব ভালো। ম্যাসাজ করার ফলে ত্বকের ইলাস্টিসিটি বেড়ে যায়, ফলে ত্বক উজ্জ্বল আর সতেজ দেখায়।
 ইপসম সল্ট নিন। দুই কাপ ইপসম সল্ট গোসলের পানিতে মেশান। এর মধ্যে আট থেকে ১০ ফোঁটা ল্যাভেন্ডার অয়েল মিশিয়ে গোসল করুন। লবণের মধ্যে যে ম্যাগনেসিয়াম আছে তা শরীর থেকে বাড়তি ফ্লুয়েড আর টক্সিন বের করতে সাহায্য করে।
 চোখের তলায় ডার্ক সার্কেল ও ফোলা ভাব কমানোর জন্য ঠাণ্ডা গ্রিন টি ব্যাগ লাগান। গ্রিন টিতে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট আছে, যা চোখের ক্লান্তি দূর করে।
 বিয়ের আগের দিন ম্যানিকিউর ও পেডিকিউর করান। খেয়াল রাখুন নখ যেন ভালোভাবে ট্রিম করা থাকে এবং সঠিক রঙের নেইলপলিশ লাগান।
 অনুষ্ঠানের দিন মুখে ভিটামিন ‘ই’ মাস্ক ব্যবহার করুন। এই মাস্ক ১০ থেকে ১৫ মিনিট রেখে হালকা গরম পানিতে ধুয়ে ফেলুন। এতে ত্বক উজ্জ্বল ও সতেজ থাকবে।
আরো পোষ্ট পড়তে আমাদের page লাইক দিয়ে এক্টিভ থাকুন radioclassicbd
***********************************************
বিবাহিতরা আমাদের গোপন  পোষ্ট পড়তে পারেন। 

Friday, August 12, 2016

রাতের ৩টি ডায়েট প্ল্যানে দ্রুত ওজন কমান.শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন.

রাতের ৩টি ডায়েট প্ল্যানে দ্রুত ওজন কমান
মেদ ভুঁড়ি কিংবা একটু বাড়তি ওজন কমানোর জন্য বেশিরভাগ মানুষ সবসময়ই বেশ চিন্তিত থাকেন। কী করলে ওজন কমবে, কী না খেলে ওজন কমবে, কোন খাবার ওজন কমায়, ডায়েট করতে চাইলে কীভাবে করতে হবে এসব ভেবে ঘন্টার পর ঘণ্টা পার হয়ে যায়। অনেকেই আছেন যারা ওজন কমাবার জন্য রাতের খাবার খান না। কিন্তু আপনি জানেন কি?
ওজন কমানোর জন্য রাতের বেলার খাবারের গুরুত্ব কতোটা? রাতের বেলা না খেলে দীর্ঘ ৮-১০ ঘণ্টা না খেয়ে থাকতে হবে। তাই রাতের বেলা খাওয়া বাদ দিয়ে ডায়েট করা মোটেও ভালো নয়। তাই রাতের বেলার ৩টি কার্যকর ডায়েট প্ল্যানে দ্রুত ওজন কমান।
# ডায়েট প্ল্যান ১- যারা ভাত জাতীয় খাবার পছন্দ করেন।অনেকেই আছেন যারা ভাবেন ভাত খেয়ে ওজন কমানো যায় না। কথাটি সম্পূর্ণ ভুল। পরিমিত পরিমাণ ভাত ওজন কমাতে বেশ সহায়ক। নিয়ম করে রাতের বেলা এই চার্টটি অনুসরণ করেই দেখুন ওজন কমে যাবে!
# ভাতের পরিমাণ ১ কাপ হতে হবে। কোনো ভাবেই এর চাইতে বেশি নয়।
# ১ টুকরো মাছ/ মাংস। মাঝারি আকৃতির এক টুকরো মাছ/ মাংস শরীরের আমিষের চাহিদা পূরণ করবে।
# ১ কাপ সবজি। কম তেলে বা তেলবিহীন সবজি ভাজি ফ্যাট অনেকাংশে কমায়। ১ কাপ পরিমাণ সবজি অবশ্যই ডায়েট চার্টে রাখবেন। সব চাইতে ভালো হয় কাঁচা সবজির সালাদ রাখলে।
# ১ কাপ ডাল। ডাল ফ্যাট কাটাতে সহায়তা করে। পাশাপাশি পুষ্টি যোগায় শরীরে।
# ১ টি ফল ও দই। খাবার শেষে ১ টি কলা, ১ টি আপেল কিংবা ১ টি কমলা খাবেন। এই ফলগুলো ফ্যাট কমাতে সাহায্য করে। আর ১/৪ কাপ টক দই। এটা খাবার হজমে সাহায্য করবে।
# ডায়েট প্ল্যান-২- যারা রুটি জাতীয় খাবার পছন্দ করেন। তাদের জন্য এই ডায়েট চার্ট। অনুসরন করে দেখুন, ওজন কমবে দ্রুত।
# ২/৩ টি পাতলা আটার রুটি। রুটিটি অবশ্যই আটার হতে হবে। লাল আটা হলে ভালো হয়। ময়দা ও পাউরুটি হলে চলবে না। কারণ ময়দার রুটি ও পাউরুটি খেলে ওজন বাড়ে।
# কম তেলে বা তেল বিহীন ১/২ কাপ সবজি আটার রুটির সঙ্গে খেতে পারেন।
# ডিম প্রোটিনের খুব ভালো একটি উৎস। ডিমের সাদা অংশে ক্যালোরি অনেক কম থাকে। তাই ১টি ডিমের সাদা অংশ খেতে পারেন। কিংবা এক টুকরো মাছ বা মাংস যা আপনার পছন্দ।
# কলা, আপেল কিংবা কমলা এই তিনটি ফলের যেকোনো ১টি খাবেন। দই খেতে চাইলে ২/৩ টেবিল চামচ খেতে পারেন।
# ডায়েট প্ল্যান-৩- এই ডায়েট প্ল্যানটি যে কেউ অনুসরণ করতে পারেন খুব দ্রুত ওজন কমাতে চাইলে। দ্রুত ওজন কমাতে খুবই কার্যকরী একটি চার্ট।
# আধা কাপ হাই ফাইবার কর্ণফ্লেক্সঃ হাই ফাইবার কর্ণফ্লেক্স ওজন কমাতে সাহায্য করে। তবে কর্ণফ্লেক্স অবশ্যই চিনি ছাড়া হতে হবে। যদি চিনি ছাড়া খেতে না পারেন তবে মধু ব্যবহার করতে পারেন।
# মাখন ছাড়া দুধে ক্যালোরির পরিমাণ অনেক কম থাকে। তাই ডায়েট চার্টে ১ কাপ মাখন ছাড়া দুধ অবশ্যই রাখবেন।
# এই ডায়েট চার্টে ফলের গুরুত্ব অনেক বেশি। বেশি করে ফল খাবেন রাতে। বিশেষ করে কলা ও সবুজ আপেল। এরা ফ্যাট কমাতে অনেক সহায়তা করে।
কর্ণফ্লেক্স, দুধ ও ফল একসঙ্গে মিশিয়ে খেয়ে নিন। দুধটা ঠাণ্ডা না খেয়ে গরম খাবেন। সঙ্গে খেতে পারেন এক মুঠো কাঠ বাদাম। রাতের বেলা খাবার না খেয়ে থাকলে লাভের থেকে ক্ষতির পরিমাণই বেশি। ওজন তো কমবেই না বরং স্বাস্থ্যহানি ঘটবে। তাই রাতে বেলা না খেয়ে থাকার চেয়ে একটি ডায়েট চার্ট অনুসরণ করুন। দ্রুত ওজন কমাতে পারবেন।
আরো পোষ্ট পড়তে আমাদের page লাইক দিয়ে এক্টিভ থাকুন radioclassicbd
***********************************************
বিবাহিতরা আমাদের গোপন  পোষ্ট পড়তে পারেন। 

সেক্স সর্ম্পকিত যা জানতেই হবে.শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন...

সেক্স সর্ম্পকিত যা জানতেই হবে :::
(১) সেক্স শেষে প্রস্রাব করে নেয়া জরুরি।
(২) একবার সেক্স এর পর আবার সেক্স
করতে চাইলে যৌনাঙ্গ ও হাত ধুয়ে নিতে
হবে।
(৩) সেক্স এর পর সাথে সাথে গোসল করে
নেওয়া ভালো।
(৪) সেক্স এর পর অন্ততঃ কিছুক্ষন ঘুমানো
উত্তম।
(৫) জুমআর দিন অর্থাৎ বৃহস্পতিবার
রাতে ও শুক্রবার সেক্স করা মোস্তাহাব
(নফল) ।
(৬) সেক্স এর বিষয় কারো নিকট প্রকাশ করা নিষেধ। এটা একদিকে নির্লজ্জতা
অন্যদিকে
স্বামী- স্ত্রীর হক নষ্ট করা।
(৭) স্বপ্নদোষের পর সেক্স করতে চাইলে
প্রস্রাব
করে নিবে এবং যৌনাঙ্গ ধুয়ে নিতে হবে।
(৮) সেক্স এর পর মধু এবং দুধ খাওয়া
উপকারি।
(৯) wife কে বলুন তোমার সাথে আজ সেক্স করে
অনেক মজা পেয়েছি ।
তাহলে সে মনে মনে খুশি হবে এবং
পরবর্তীতে সেক্স করার জন্য মুথিয়ে থাকবে ।

আরো পোষ্ট পড়তে আমাদের page লাইক দিয়ে এক্টিভ থাকুন radioclassicbd
***********************************************

বিবাহিতরা আমাদের গোপন  পোষ্ট পড়তে পারেন। 

Sunday, August 7, 2016

★ তৈলাক্ত,শুষ্ক,মিশ্র ত্বকের যত্ন ★ শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন...

~~ ত্বকের ধরন অনুযায়ী যত্ন নিন ~~
★ তৈলাক্ত ত্বকের যত্ন ★ শুষ্ক ত্বকের যত্ন ★ মিশ্র ত্বকের যত্ন ★
ত্বকের ধরন অনুযায়ী ত্বকের যত্ন নেওয়াটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তবে আমরা প্রত্যেই রূপচর্চার ক্ষেত্রে বিশেষ তিনটি সমস্যার সম্মুখিন হই। তাই আজকে আমা হাজির হয়েছি এই তিন ধরনের ত্বকের যত্নে কিছু টিপস নিয়ে।
★ তৈলাক্ত ত্বকের যত্নঃ
১. তৈলাক্ত ত্বকের জন্য চালের গুড়া খুবি কার্যকরি। আপনি স্ক্রাব হিসেবে চালের গুঁড়া ত্বকে ব্যবহার করতে পারেন। এটি ত্বকের অতিরিক্ত তেল শুষে নিয়ে ত্বকে রাখে তেল মুক্ত।
২. ত্বকের তৈলাক্ততা দূর করতে শশার রস ভালো কাজ করে। আপনি চাইলে শশা রস করে ফ্রিজে রেখে বরফ আকারে ত্বকে লাগাতে পারেন।
৩. বাইরে বের হওয়ার সময় অয়েল ফ্রী সান্সক্রিন ব্যবহার করবেন।
৪. ত্বকের তৈলাক্ততা দূর করতে ২ চা চামচ টক দই এবং ১ চা চামচ বেসন মিশিয়ে পেস্ট তৈরী করে, এই পেষ্টি মুখে লাগিয়ে ১৫-২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন এতে করে ত্বকের তৈলাক্ত ভাব অনেকটাই কেটে যাবে।
৫. ত্বকের অতিরিক্ত তেল দূরকরতে ডিমের সাদা অংশ মুখে লাগিয়ে এর উপর টিস্যু পেপার চেপে ১০ মিনিট অপেক্ষা করুন। শুকিয়ে গেলে ধীরে ধীরে টিস্যু পেপার তুলে পানি দিয়ে ত্বক পরিষ্কার করে নিন।
★ শুষ্ক ত্বকের যত্নঃ
১. ৩ চা চামচ আপেলের পেস্টের সাথে ১ চামচ লেবুর রস ও ২ চামচ মধু মিসিয়ে ত্বকে লাগিয়ে ভালো ভাবে শুকিয়ে নিন । এর পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
২. শুস্ক ত্বকের ক্ষেত্রে দুধের সর একটি গুরুত্তপুর্ন উপাদান। ময়দা এবং দুধের সর মিলিয়ে পেস্ট তৈরি করে মুখে লাগান। ত্বক মসৃণ হবে ও শুষ্ক ভাব দূর হবে।
৩. ৩ চা চামচ গরম দুধের মধ্যে ১ চামচ মধু মিশিয়ে ভাল করে ফেটিয়ে নিন। এর মধ্যে ৩-৪ ফোটা লেবুর রস মিশিয়ে প্যক তৈরি করুন৷ এই প্যাকটা ময়শ্চারাইজারের কাজ করবে৷ এই প্যাকটা ব্যবহার করলে ত্বকের উজ্বলতা বাড়বে।
৪. রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে ১ চা-চামচ গোলাপজল ও এক চামচ গ্লিসারিন মিশিয়ে মুখে লাগাতে হবে। কিছুক্ষণ পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। এটা নিয়মিত ব্যবহার করলে ত্বকের শুস্কতা কমে যায়।
৫. শুস্ক ত্বকের জন্য এলোভেরা জেল খুব উপকারী। প্রতিদিন গোসল করার পর এলভেরা জেল দিয়ে মুখ ম্যাসাজ করুন। অথবা গোসলের ১০ মিনিট আগে এলভেরার পাতার সাথে ১ চামুচ মধু মিশিয়ে মুখে মেখে নিন। তারপর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
★ মিশ্র ত্বকের যত্নঃ
যেহেতু আপনি সেই বিরল ভাগ্যবতীদের অন্যতম যারা আদর্শ শুস্ক ও তৈলাক্ত ত্বকের অধিকারী।তাই আপনার উচিত নিয়মিত পরিচর্চা করে মিশ্র জাতীয় ত্বকের বিরল সৌন্দর্য বজায় রাখা।
১. মাঝে মাঝে গরম পানির ভাপ নিতে হবে। চাইলে পানিতে নিম পাতা মেশাতে পারেন।
২. রাতে শোবার আগে ভালভাবে মুখ ধুয়ে নিবেন। মুখে মেকাপ থাকলে ভালোভাবে তুলে ফেলতে হবে।
৩. বাইরে থেকে এসে সবসময় মুখ ভালভাবে ঠানাড পানি দিয়ে পরিষ্কার করে ধুয়ে নেবেন।
৪. বেশি করে পানি খাবেন। খাবারে ভিটামিন-সি, ভিটামিন-এ, ভিটামিন-ডি রাখবেন।
৫. ২ চামচ কমলা লেবুর রস, ডিমের সাদা অংশ, ও ১ চা চামচ মধু এক সাথে মিশিয়ে মুখে মেখে ১৫-২০ মিনিট রাখুন। এরপর ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ভালো ভাবে ধুয়ে নিন।
৬. দুধের সর, ১ চামচ মুসুর ডালের বেসন, ১চামচ লেবুর রস ও সামান্য পানি মিলিয়ে মুখে ১৫ মিনিট রেখে প্রথমে হালকা গরম, পরে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিন।
৭. ১ চামচ কাঁচা হলুদ বাটা, ১চামচ ময়দা, ও ১/২ চামচ দুধের সর একত্রে মেখে ১৫ মিনিট রেখে প্রথমে হালকা গরম, পরে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
৮. ২চা চামচ শসার রস ও ৫-৬ ফোঁটা লেবুর রস মুখে মেখে ১৫ মিনিট রেখে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
★ শেয়ার করে পোস্টটি আপনার প্রোফাইল এ রেখে দিন...
★ আমাদের পেজ এ আরও অনেক টিপস আপনাদের জন্য দেয়া আছে আপুরা...
একটু দেখে আসবেন... ধন্যবাদ...page লাইক দিয়ে এক্টিভ থাকুন radioclassicbd
বিবাহিতরা আমাদের গোপন  পোষ্ট পড়তে পারেন। 

Monday, August 1, 2016

হঠাৎ হার্ট এটার্ক হলে বাঁচতে কি করবেন?পোস্টটি পড়ুন, শেয়ার করুন,বাঁচাতে পারেন অনেক জীবন!

হঠাৎ হার্ট এটার্ক হলে বাঁচতে কি করবেন???
পোস্টটি পড়ুন, শেয়ার করুন, বাঁচাতে পারেন অনেক জীবন!
মনে করুন, সন্ধ্যা ছয়টার সময় একা এক রুমে বসে আছেন। সবাই অন্য কামরাতে বসে টিভি দেখছে। হঠাৎ করে আপনার বুকে প্রচণ্ড ব্যথা শুরু হলো এবং আস্তে আস্তে নিচের চোয়ালের দিকে আসা শুরু করলো৷ কাছাকাছি কেউ নেই, বুঝতে পারছেন, আপনার হৃদপিণ্ডের ক্রিয়া বন্ধ হবার উপক্রম হয়েছে। এখন আপনি কি করবেন???
হার্ট এটাক হলে অধিকাংশ সময় মানুষ মারা যায় একা থাকার কারনে৷ অন্য কারো সাহায্য ছাড়া তাদের বুকের ওপর পাম্প করে হৃদযন্ত্রে রক্ত সঞ্চালন সম্ভব হয় না৷ ব্যথা শুরু হয়ে অজ্ঞান হওয়ার আগ পর্যন্ত সাধারণত হাতে সময় থাকে ১০ সেকেণ্ড৷
এমতাবস্থায় হার্ট এটাকের শিকার ব্যক্তি নিজেকে সাহায্য করতে পারেন বারংবার জোরে জোরে উচ্চস্বরে কাশি দিয়ে।
- লম্বা করে শ্বাস নিন। অার কাশি দিন।
- শ্বাস – কাশি, শ্বাস – কাশি’ এই প্রক্রিয়া প্রতি দুই সেকেণ্ডে একবার করে করতে থাকুন, যতক্ষণ না কেউ আপনার সাহায্যে এগিয়ে আসে অথবা যতক্ষণ আপনার হৃদযন্ত্র একা একাই স্বাভাবিকভাবে স্পন্দিত হতে থাকে।
- লম্বা করে শ্বাস নেবার ফলে আপনি পর্যাপ্ত অক্সিজেন পাবেন। আর কাশির ফলে আপনার হৃদযন্ত্র সংকোচন প্রসারণ হবে যার ফলে আপনার হৃদপিণ্ডের ভিতর দিয়ে রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকবে।
- এভাবে কয়েকবার কাশির ফলে উৎপন্ন সংকোচন-প্রসারণে হৃদযন্ত্রের স্বাভাবিক, স্বয়ংক্রিয় স্পন্দনে ফিরে আসতে সহায়তা করে৷
এরপরে অপর কোনো ব্যক্তির সাহায্যে দ্রুত হাসপাতালে পৌঁছতে চেষ্টা করুন৷ বিষয়টি সবাইকে শিখিয়ে দিন৷ সাহায্যহীনভাবে অার একটি প্রানও যেন না হারাতে হয়৷
আরো পোষ্ট পড়তে আমাদের page লাইক দিয়ে এক্টিভ থাকুন radioclassicbd
***********************************************
বিবাহিতরা আমাদের গোপন  পোষ্ট পড়তে পারেন।