Friday, July 29, 2016

কিডনিতে পাথর জমে কেন?পড়ুন কাজে আসবে,টাইমলাইনে share করে রাখুন।

*****কিডনিতে পাথর জমে কেন?*****
======পড়ুন ও শেয়ার করুন=======
যদি কোনো কারণে কিডনিতে খনিজ পদার্থ আটকে যায় বা ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমনে কিডনি দেহের বর্জ্য ঠিক মত পরিশোধিত করতে না পারে তখন তা জমা হতে থাকে কিডনির ভেতরে। আর একেই আমরা কিডনির পাথর হিসেবে জানি৷ জানুন কেন কিডনিতে পাথর জমে-
১) লেবু জাতীয় খাবার কম খেলেঃ
লেবু, কমলা,মালটা ইত্যাদি ধরণের citrus ফল কম খাওয়ার কারণে কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। কারণ এই ধরণের ফলমূলে থাকে সাইট্রেট যা কিডনিতে পাথর হওয়া রোধে সহায়তা করে৷
২) অক্সালেট সমৃদ্ধ খাবার বেশী খেলেঃ
পালং শাকে অনেক বেশী মাত্রায় অক্সালেট থাকে। অক্সালেট দেহের ক্যালসিয়ামের সাথে মিশে যায় যা কিডনিতে জমা হতে থাকে পাথর হিসেবে।
৩) ক্যালসিয়ামের অভাব হলেঃ
দেহে ক্যালসিয়ামের অভাব হলে তা কিডনিতে পাথর জমার ঝুঁকি বৃদ্ধি করে।
৪) অতিরিক্ত পরিমাণে লবণ খেলেঃ
লবণের সোডিয়াম খুব সহজে কিডনি দূর করতে পারে না এবং তা জমা হতে থাকে কিডনিতে।
৫) মাইগ্রেনের ঔষধ ও ব্যথা নাশক ঔষধ খেলেঃ ব্যাথানাশক ঔষধ মূত্রনালির পিএইচ এর মাত্রা বৃদ্ধি করে থাকে যা কিডনিতে পাথর জমতে সহায়তা করে।
৬) অতিরিক্ত সোডা বা কোমলপানীয় পান করলেঃ কোমল পানীয়তে প্রচুর পরিমাণে ফসফরাস থাকে যা মূত্রকে অ্যাসিডিক করে তোলে। এছাড়াও এই ধরনের অস্বাস্থ্যকর পানীয়তে প্রচুর পরিমাণে চিনি থাকে। এই অস্বাস্থ্যকর চিনিও কিডনিতে পাথর জমার জন্য দায়ী।
৭) পরিমিত পানি পান না করলেঃ
কিডনির কাজ হচ্ছে দেহের বর্জ্য ছেঁকে দেহকে টক্সিনমুক্ত করা। আর এই কাজটি কিডনি করে পানির সহায়তায়। যদি আপনি পানি পরিমিত পান না করেন তাহলে কিডনি সঠিকভাবে দেহের বর্জ্য দূর করতে পারে না যা কিডনিতে জমা হতে থাকে পাথর হিসেবে৷
এছাড়াও যাদের পরিবারের ইতিহাসে কিডনির সমস্যা রয়েছে তারা আরও বেশী সতর্ক থাকুন। কারণ তাদের কিডনির সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা অন্যান্যদের তুলনায় আরও বেশী থাকে।
************************************************

Friday, July 22, 2016

মাত্রাতিরিক্ত কম্পিউটার ব্যবহারে কী কী সমস্যা দেখা দিতে পারে? প্রতিকারের উপায়ই বা কী? এক নজরে দেখে নেওয়া যাক।টাইমলাইনে share করে রাখুন।

মাত্রাতিরিক্ত কম্পিউটার ব্যবহারে অনেক রকম শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। চিকিত্সকরা বলছেন, সাধারণত ৪ ঘণ্টা বা তার বেশি কম্পিউটারে সময় কাটালে শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে।
কী কী সমস্যা দেখা দিতে পারে? প্রতিকারের উপায়ই বা কী? এক নজরে দেখে নেওয়া যাক।
সমস্যা
১) পেশির সমস্যা। যাঁরা বেশি কম্পিউটার ব্যাবহার করেন তাঁরা প্রায়ই এই সমস্যায় ভোগেন। বসার অবস্থান যদি ঠিক না হয় তা হলে পিঠের ব্যথা, কোমরে ব্যথার মতো সমস্যাও দেখা দিতে পারে।
প্রতিকার
চেয়ার এবং কম্পিউটার টেবল এমন ভাবে রাখতে হবে যাতে মনিটরের স্ক্রিন আপনার চোখের সমানে বা একটু নীচুতে থাকে।
মেরুদণ্ড সোজা করে বসতে হবে।
পা দু’টোকেও সোজা ছড়িয়ে রাখতে হবে। ফলে পেশিতে টান ধরবে না।
কাজের ফাঁকে ফাঁকে উঠে হাঁটতে হবে।
সমস্যা
২) ঘাড়, আঙুল এবং কাঁধে ব্যথা। অনেক ক্ষণ মাউস ধরে কাজ করলে আঙুলে রক্তসঞ্চালন কম হয়। ফলে আঙুলে ব্যথা অনুভব করতে পারেন। কাঁধের পেশিতেও ব্যথা হতে পারে। কব্জি ও আঙুলে কার্পাল টানেল সিনড্রোম দেখা দেওয়ার প্রবণতা বাড়ে।
প্রতিকার
মাউসটাকে কি-বোর্ডের পাশে এমন ভাবে রাখতে হবে যাতে পুরো হাতটা নড়াচড়া করতে পারে। শুধু কব্জি নাড়ালে হবে না। টাইপ করার সময় কব্জিকে একটা নির্দিষ্ট জায়গায় না রেখে কাজ করাই ভাল।
যখন টাইপ করবেন না, হাতটাকে স্ট্রেচ করুন।
সমস্যা
৩) চোখের সমস্যা।
প্রতিকার
এক দৃষ্টে স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকবেন না। চোখ দু’টো মাঝে মাঝে খোলা-বন্ধ করুন। স্ক্রিনের উজ্জ্বলতা কমিয়ে কাজ করুন। যাতে চোখের উপর বেশি চাপ না পড়ে।
স্ক্রিন থেকে চোখের একটা নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রাখুন।
সমস্যা
৪) মাথা যন্ত্রণা। মাথা ও ঘাড়ের পেশি ঠিক মতো সঞ্চালন না হলে মাথা যন্ত্রণা করতে পারে। প্রতি দিন অনেক ক্ষণ ধরে কম্পিউটারের সামনে বসে থাকলে চোখের সমস্যা থেকে মাথা ব্যথাও হতে পারে।
প্রতিকার
নিয়মিত চোখের চেকআপ করান। ঘাড় গুঁজে কাজ না করাই ভাল। ঘাড় সোজা রেখে কাজ করার চেষ্টা করুন।
সমস্যা
৫) স্থূলতা। শরীর নড়াচড়া না করলে ফ্যাট জমতে শুরু করবে।
প্রতিকার
বিশেষ করে বাচ্চাদের একটা নির্দিষ্ট সময় বেঁধে দিতে হবে গেম খেলার জন্য। তাদের আউটডোর গেমে উত্সাহিত করতে হবে বাবা-মাকে।
বড়রা যাঁরা দিনে ৭-৮ ঘণ্টা কম্পিউটারে সময় কাটান কাজে শেষে বাড়ি ফিরে শরীরকে বিশ্রাম দিন।
সমস্যা
৬) অতিরিক্ত কাজের চাপ। প্রযুক্তি আমাদের শরীর ও মনের উপর যথেষ্ট প্রভাব ফেলে। দীর্ঘ ক্ষণ কম্পিউটার ব্যবহারীদের স্বাস্থ্য ভেঙে যাওয়ার প্রবণতা দেখা দিতে পারে।
প্রতিকার
চাপ যাতে আপনাকে গ্রাস করতে না পারে তার জন্য আগে থেকেই সতর্ক হতে হবে। চাপের কাছে নতিস্বীকার করলে হবে না।
বিবাহিতরা আমাদের গোপন post পড়তে পারেন। 

চুলকানির সমস্যার সমাধান কী?কাজে লাগবে টাইমলাইনে share করে রাখুন।

চুলকানির সমস্যার সমাধান কী?
চুলকানির সমস্যার সমাধান :
-1
চুলকানির সমস্যা হল ত্বকের অ্যালার্জিজনিত একটি সমস্যা। এর থেকে মুক্তি পেতে কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন।
লেবুর ব্যবহার
লেবুর অ্যারোমেটিক যৌগের রয়েছে অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি ও অ্যানেস্থেটিক উপাদান যা ত্বকের চুলকানি ও জ্বালাময় অনুভূতি দূর করতে সহায়তা করে। লেবুর রস সরাসরি চুলকানির স্থানে লাগালে অনেক ভালো উপকার পেয়ে যাবেন। তবে যদি লেবুতে ত্বকের অ্যালার্জি থাকে তাহলে সরাসরি লেবু ব্যবহার করবেন না।
বেকিং সোডার ব্যবহার
৩:১ অনুপাতে বেকিং সোডা ও পানির মিশ্রন তৈরি করে পেস্টের মতো বানিয়ে আক্রান্ত স্থানে লাগিয়ে রাখুন। অনেকটা আরাম পাবেন এবং চুলকানির সমস্যা দূর হয়ে যাবে। তবে ত্বকে কোনো ধরণের ক্ষত থাকলে তার উপরে বেকিং সোডা লাগাবেন না।
মধু ও দারুচিনির ব্যবহার
সমপরিমাণ দারুচিনির গুঁড়োর সাথে মধু মিশিয়ে মিশ্রন তৈরি করে নিন। এরপর এই মিশ্রণটি আক্রান্ত স্থানে ভালো করে লাগিয়ে নিন। খানিকক্ষণ অপেক্ষা করুন অথবা আপনার চুলকানির অনুভূতি দূর হওয়া পর্যন্ত লাগিয়ে রাখুন। এরপর ভালো করে ধুয়ে ফেলুন।
নিমপাতার ব্যবহার
২ লিটার পানিতে ২০-২৫ টি নিমপাতা দিয়ে ভালো করে ফুটিয়ে নিন। এরপর ছেঁকে ঠাণ্ডা করে নিন নিমপাতা ফুটানো পানি। এই পানি গোসলের সময় গায়ে ব্যবহার করতে পারেন অথবা ফ্রিজে বরফ জমিয়ে বরফ দিয়ে আক্রান্ত স্থান ঘষে নিতে পারেন। ভালো ফলাফল পাবেন।
বেকিং সোডা
বেকিং সোডা চুলকানি প্রতিরোধে অত্যন্ত উপকারী। গোসলের সময়ে হালকা গরম পানিতে বেকিং সোডা দিয়ে গোসল করলে শরীরের চুলকানি অনেকটাই কমে যায়। এক্ষেত্রে একটি চৌবাচ্চাতে ১ কাপ বেকিং সোডা মেশাতে হবে এবং বড় এক বালতি পানিতে ১/২ কাপ বেকিং সোডা মেশাতে হবে। বেকিং সোডা মেশানো পানিতে কমপক্ষে ৩০ মিনিট শরীর ভিজিয়ে রাখার পর শরীর পানি দিয়ে না ধুয়ে শুকিয়ে ফেলতে হবে।
লেবু
লেবুর রসে আছে অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান যা ত্বকের চুলকানি কমিয়ে দিতে সহায়তা করে। চুলকানির প্রতিকার পাওয়ার জন্য লেবুর রস ব্যবহার করাও খুব সহজ। ত্বকের যে স্থানে চুলকানি অনুভূত হচ্ছে সেখানে লেবুর রস লাগিয়ে শুকিয়ে ফেলুন। চুলকানি কমে যাবে কিছুক্ষণের মধ্যেই।
তুলসী পাতা
তুলসী পাতায় আছে ইউজেনল যা একটি অ্যান্সথেটিক উপাদান। এই উপাদানটি চুলকানি কমিয়ে দিতে সহায়ক। এক মগ ফুটন্ত পানিতে ১৫/২০টি তুলসী পাতা জ্বাল দিয়ে নির্যাস বের করে নিন। এরপর একটি পরিষ্কার টাওয়েলে পানিটি লাগিয়ে হালকা গরম থাকা অবস্থাতেই চুলকানির স্থানে লাগিয়ে নিন। কিছুক্ষণের মধ্যেই বেশ আরাম অনুভূত হবে।
পুদিনা পাতা
পুদিনা পাতারও আছে অ্যান্সথেটিক ও ইনফ্লেমেটরি উপাদান। চুলকানির প্রতিসেধক হিসেবে তাই পুদিনা পাতাও অত্যন্ত উপকারী। এক মগ ফুটন্ত পানিতে এক আউন্স পুদিনা পাতা জ্বাল দিয়ে নির্যাস তৈরি করে নিন। এরপর এই পানিটি চুলকানির স্থানে লাগিয়ে রাখুন। চুলকানি কমে যাবে কিছুক্ষণের মধ্যেই।
অ্যালোভেরা
ত্বকের যত্নে অ্যালোভেরার ব্যবহারের কথা তো সবাই জানেন। চুলকানি প্রতিকারেও অ্যালোভেরার জুড়ি নেই। ত্বকের যে স্থানে চুলকানি হচ্ছে সেখানে একটি তাজা অ্যালোভেরা পাতা থেকে রস বের করে লাগিয়ে রাখুন। চুলকানি কমে যাবে কিছুক্ষণের মধ্যেই।
plz, like our page (RadioClassic. com)
বিবাহিতরা আমাদের গোপন post পড়তে পারেন।

নিজেই তৈরি করুন বেকারির মত ব্ল্যাক ফরেস্ট কেক (রেসিপি)টাইমলাইনে share করে রাখুন।

নিজেই তৈরি করুন বেকারির মত ব্ল্যাক ফরেস্ট কেক (রেসিপি)
জন্মদিন, বিয়ে যেকোন অনুষ্ঠানে কেক অর্ডার করা হলে ব্ল্যাক ফরেস্ট কেকটি বেশি অর্ডার করা হয়। চকলেট স্বাদের এই কেকটি প্রায় সবাই পছন্দ করেন। কিছুটা ঝামেলাপূর্ণ হওয়ায় অনেকে এই কেকটি ঘরে তৈরি করতে চান না। মজাদার এই কেকটি এখন আপনি তৈরি করে নিতে পারবেন খুব সহজে। কীভাবে? জেনে নিন তাহলে রেসিপিটি।
উপকরণ:
১ এবং ১/৪ কাপ ময়দা
১/৪ কাপ কোকো পাউডার
১/২ চা চামচ বেকিং সোডা
৩/৪ চা চামচ বেকিং পাউডার
১ এবং ১/৪ কাপ চিনি
১/২ কাপ মাখন
১ এবং ১/৪ কাপ দুধ
১ চা চামচ ভিনেগার
১ চা চামচ ভ্যানিলা এসেন্স
৫০০-৫৫০ মিলিলিটার হুইপিং ক্রিম
৪ টেবিল চামচ চিনি
৩/৪ কাপ চেরি
৭৫ গ্রাম চকলেট
১/২ কাপ চেরির সিরাপ
প্রণালী:
১। প্রথমে ওভেন ১৮০ ডিগ্রী সেলসিয়াসে প্রি হিট করতে দিন। দুধে ভিনেগার মিশিয়ে আলাদা করে রেখে দিন।
২। একটি পাত্রে ময়দা, বেকিং পাউডার, বেকিং সোডা এবং কোকো পাউডার একসাথে ভাল করে মিশিয়ে নিন।
৩। মাখন এবং চিনি বিট করে ক্রিম তৈরি করুন। এরসাথে ভ্যানিলা এসেন্স, অর্ধেকটা দুধ এবং ভিনেগারের মিশ্রণ এবং অর্ধেকটা ময়দার মিশ্রণ দিয়ে ভাল করে মেশান। এরপর বাকী অর্ধেকটা দুধে এবং ময়দা দিয়ে দিন।
৪। ওভেন ট্রেতে কিছু মাখন লাগিয়ে নিন। এতে কেকের মিশ্রণটি ঢেলে ৩৫ মিনিট বেক করুন।
৫। বেক করা কেকটি সারারাত অথবা ৪-৫ ঘন্টা ফ্রিজে রাখুন।
৬। ক্রিম তৈরির জন্য একটি পাত্রে ক্রিম বিট করুন। ফেনা উঠে আসলে এতে চিনি দিয়ে আবার বিট করুন। আরেকটি পাত্রে চকলেট কুচি করে রাখুন।
৭। এবার ঠান্ডা কেকটি বের করে তিনটি লেয়ারে কেটে ফেলুন।
৮। একটি পাত্রে অল্প ক্রিম লাগিয়ে তার উপর কেকের একটি লেয়ার, তার উপর চেরির সিরাপ তারপর ক্রিম ভাল করে লাগিয়ে নিন। এরপর চেরি ফল দিয়ে কেকের আরেকটি লেয়ার দিয়ে দিন।
৯। তারপর চেরির সিরাপ, ক্রিম দিয়ে আরেকটি লেয়ার দিয়ে দিন।
১০। এবার বাকী ক্রিমটুকু দিয়ে সমান করে চারপাশে লাগিয়ে দিন।
১১। উপরে চেরি এবং চকলেট কুচি দিয়ে পরিবেশন করুন মজাদার ব্ল্যাক ফরেস্ট কেক।
পোস্ট টা ভালো লাগলে শেয়ার করতে ভুলবেন না।
plz, see other post, like our page (RadioClassic. com)
বিবাহিতরা আমাদের গোপন post পড়তে পারেন।  

আলু পাকোড়া ঘরে বসেই বানিয়ে নিন।কাজে লাগ বে টাইম লাইনে করে রাখুন।

আলু পাকোড়া
উপকরণ :
২ টি সেদ্ধ আলু
আধা কাপ চাল ও ডাল একসাথে মেশানো
২ টি পেঁয়াজ কুচি
ঝাল বুঝে মরিচ কুচি
আধা চা চামচ হলুদ গুঁড়ো
লবণ স্বাদমতো
ধনে পাতা কুচি
আধা চা চামচ আদা-রসুন বাটা
তেল ভাজার জন্য
পদ্ধতি:
চাল ডাল একসাথে মিশিয়ে ভিজিয়ে রাখুন গরম পানিতে আধা ঘণ্টা। এরপর তা পিষে নিন। একেবারে মিহি করতে হবে না, সাধারণ থাকলেই চলবে। এবারে একটি বড় বোলে আলু সেদ্ধ হাতে ভেঙে নিন ভালো করে, এরপর এর সাথে পিষে নেয়া চাল ডাল এবং অন্যান্য উপকরণ একসাথে ভালো করে মিশিয়ে নিন। যদি খুব বেশী নরম মনে হয় তাহলে সামান্য ময়দা নিয়ে পাকোড়া তৈরির মতো শক্ত করে নিন যেনো তেলে দিলে ভেঙে না যায়। প্যানে ডুবো তেলে ভাজার জন্য তেল গরম করুন এবং অল্প করে হাতে নিয়ে বড়ার মতো আকার দিয়ে তেলে দিয়ে দিন। লক্ষ্য রাখবেন যেনো ভেঙে না যায়। এরপর লালচে করে ভেজে তুলে নিন একটি কিচেন টিস্যুর উপরে। ব্যস, এবারে পছন্দের সসের সাথে পরিবেশন করুন দারুণ সুস্বাদু এই ভিন্নধর্মী আলুর পাকোড়া।
for other post, plz, like our page (RadioClassic. com)
বিবাহিতরা আমাদের গোপন post পড়তে পারেন।  

চিকেন কর্ণ স্যুপ ঘরে বসেই বানিয়ে নিন।কাজে লাগবে টাইমলাইনে share করে রাখুন।

চিকেন কর্ণ স্যুপ
=====================
উপকরণ :
– মুরগির মাংস ১/২ কাপ
– মুরগির হাড়(স্টকের জন্য)
– ডিম ফেটানো ২টা
– চিনি দেড় চা চামচ
– কর্ণফ্লাওয়ার ২টে.চা
– লবণ দেড় চা চামচ
– কাঁচামরিচ কুচি ১ টেবিল চামচ
– গোলমরিচের গুড়া স্বাদ মতো
– স্বাদমতো লবন দেড় চা চামচ
– বেবি কর্ন/ভুট্টা ১/২ কাপ
প্রণালী :
মুরগির হাড়গুলি ২ লিটার জলেতে দেড় থেকে দু ঘন্টা সিদ্ধ করে নিন। স্টক ছেঁকে ১লিটার স্টক মেপে নিন। মাংস, ছোট কুচি করে নিন।এবার চুলায় একটি হাড়িতে স্টক বসিয়ে দিন।স্টকে মাংস, লবণ, স্বাদলবণ,গোল মরিচের গুড়া, কাঁচা মরিচ কুচি, চিনি এবং বেবি কর্ন/ভুট্টা একসাথে মিশিয়ে নিন।
একটি কাপে সামান্য জলেতে কর্নফ্লাওয়ার গুলে স্টকে দিয়ে দিন। স্যুপ ক্রমাগত নাড়তে থাকুন। ফুটে উঠার ১-২ মিনিট পরে সুপ ঘন হয়ে আসলে ফেটানো ডিম ধীরে ধীরে দিয়ে হালকা নেড়ে দিন।
চুলা থেকে নামিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন মজাদার কর্ন স্যুপ।
for other post, plz like our page (RadioClassic. com) 
বিবাহিতরা আমাদের গোপন post পড়তে পারেন।

Thursday, July 21, 2016

মাটন গ্লাসি (Mutton Glassy)একটি স্বুসাদু খাবার।।টাইমলাইনে share করে রাখুন।





মাটন গ্লাসি (Mutton Glassy)
----_--_---_----
যা যা লাগবে :-- খাসির মাংস - ১ কেজি
সয়াবিন তেল - ১/২ কাপ
ঘি - ১ টেবিল চামচ
চিনি - ১ টেবিল চামচ
কাঁচা মরিচ - ১০ টা
আদা বাটা - ২ চা চামচ
রসুন বাটা - ১ চা চামচ
পেঁয়াজ কুচি - ২ কাপ
মরিচ গুঁড়া - দেড় চা চামচ
গরম মশলা গুঁড়া - ১ টেবিল চামচ
তেজপাতা - ২ টা
লবণ স্বাদ মত....
প্রণালী ::-- খাসির সিনার মাংস কেটে ধুয়ে নিতে হবে। মাংসে আদা বাটা, রসুন বাটা, লবণ, 

মরিচ গুরা, তেজপাতা, গরম মশলা ও পরিমাণ মত পানি দিয়ে সেদ্ধ করতে হবে। 
মাঝামাঝি সেদ্ধ হলে সয়াবিন তেলে পেয়াজ বেরেস্তা করে দিয়ে দিতে হবে এবং সাথে তেল টা দিতে হবে। 
সেদ্ধ হয়ে যখন ঝোল মাখা মাখা হবে তখন ঘি, চিনি ও কাচা মরিচ দিয়ে কিছুক্ষণ দমে রেখে দিন। এরপর নামিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন..।।
plz, like our page (RadioClassic. com)

বিবাহিতরা আমাদের গোপন post গোলা দেখতে পারেন।

গোপন ক্ষমতা বৃদ্ধিতে পেঁয়াজ, রসুন, গাজরের উপকারিতা।জেনে নিন কাজে আসবে,টাইমলাইনে share করে রাখুন।

গোপন ক্ষমতা বৃদ্ধিতে পেঁয়াজ, রসুন, গাজরের উপকারিতা জেনে নিন অধিকাংশ পুরুষের মধ্যে একটা সমস্যা বেশ প্রকট হয়ে উঠছে। দিন যত যাচ্ছে পুরুষের মধ্যে নপুংসকতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এছাড়া বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পুরুষের যৌন ইচ্ছা যাচ্ছে ক্রমশ কমে। কাজেই যৌন চাহিদা কমে যাওয়ার আগে থেকে সচেতন হওয়া প্রয়োজন৷ জেনে নিতে পারেন কী করে এই চাহিদা ক্রমশ ক্ষয়মান হচ্ছে ৷হোম রেমেডি পুরুষের এই সমস্যা সমাধানের জন্য এগিয়ে এসেছে ৷
তারা যাতে আবার তাদের পূর্ণ যৌন ইচ্ছা ফিরে পায় তার উপায় বার করেছে হোম রেমেডি৷ যাদের মধ্যে এই অসুবিধা সবেমাত্র দেখা দিয়েছে, তাদের ক্ষেত্রে হোম রেমেডি কার্যকরী হতে পারে৷ কিছু কিছু ক্ষেত্রে হোম রেমেডি দ্বারা চিকিৎসা করা যায় কিন্তু সবক্ষেত্রে হোম রেমেডি প্রযোজ্য নয়৷এবার আসুন জানা যাক
গোপন ক্ষমতা বৃদ্ধিতে পেঁয়াজ, রসুন, গাজরের উপকারিতাঃ
* রসুন: যৌন অক্ষমতার ক্ষেত্রে রসুন খুব ভালো ফল দিয়ে থাকে৷ রসুনকে ‘গরীবের পেনিসিলিন’ বলা হয়৷ কারণ এটি অ্যান্টিসেপটিক হিসেবে কাজ করে৷ যা আমরা প্রায় প্রতিনিয়্তই খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে থাকি৷আপনার যৌন ইচ্ছা ফিরে আনার ক্ষেত্রে এর ব্যবহার খুবই কার্যকরী৷ কোনো রোগের কারণে বা দুর্ঘটনায় আপনার যৌন ইচ্ছা কমে গেলে এটি আপনাকে তা পুনরায় ফিরে পেতে সাহায্য করে৷ এছাড়া যদি কোনো ব্যক্তির যৌন ইচ্ছা খুব বেশি হয় বা তা মাত্রাতিরিক্ত হয় যার অত্যধিক প্রয়োগ তার নার্ভাস সিস্টেমের ক্ষতি করতে পারে এমন ক্ষেত্রেও রসুন খুবই কার্যকরী৷
প্রতিদিন দু’ থেকে তিনটি রসুনের কোয়া কাঁচা অবস্থায় চিবিয়ে খান৷ এতে আপনার যৌন ইচ্ছা কমে গিয়ে থাকলে তা বৃদ্ধি পাবে৷ এ ছাড়া গমের তৈরি রুটির সঙ্গে রসুন মিশিয়ে খেলে তা আপনার শরীরে স্পার্ম উৎপাদনের মাত্রা বাড়ায় এবং সুস্থ্য স্পার্ম তৈরিতে এটি সাহায্য করে৷
* পেঁয়াজ: কাম-উত্তেজক ও কামনা বৃদ্ধিকারী হিসেবে পেঁয়াজ বহুদিন থেকেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে৷ কিন্তু এটি কীভাবে এই বিষয়ে কার্যকরী তা এখনো পর্যন্ত সঠিকভাবে জানা যায়নি৷সাদা পেঁয়াজ পিষে নিয়ে তাকে মাখনের মধ্যে ভালো করে ভেঁজে নিয়ে তা প্রতিদিন মধুর সঙ্গে খেলে তা থেকে উপকার পাওয়া যায়৷ কিন্তু একটি বিষয় মনে রাখবেন, এটি খাওয়ার আগে ঘণ্টা দুয়েক সময় আপনার পেট খালি রাখবেন৷ এইভাবে প্রতিদিন খেলে স্খলন, শীঘ্রপতন বা ঘুমের মধ্যে ধাতুপতন ইত্যাদি সমস্যার সমাধান হওয়া সম্ভব৷
এছাড়া পেঁয়াজের রসের সঙ্গে কালো খোসা সমেত বিউলির ডালের গুঁড়ো সাত দিন পর্যন্ত ভিজিয়ে রেখে তাকে শুকিয়ে নিন৷ এটির নিয়্মতি ব্যবহার আপনার কাম-উত্তেজনা বজায় রাখবে এবং শারীরিক মিলনকালীন সুদৃঢ়তা বজায় রাখবে৷
* গাজর: দেড়শো গ্রাম গাজর কুঁচি এক টেবিল চামচ মধু এবং হাফ-বয়েল ডিমের সঙ্গে মিশিয়ে দুমাস খেলে আপনার শারীরিক এই অক্ষমতা হ্রাস পেতে পারে।

plz, like our page (RadioClassic. con)
বিবাহিতরা আমাদের গোপন post গোলা দেখতে পারেন।

ঘরেই তৈরি করুন সুস্বাদু চিকেন পটেটো চপ ।কাজে আসবে,টাইমলাইনে share করে রাখুন।

ঘরেই তৈরি করুন সুস্বাদু চিকেন পটেটো চপ""" 
নাস্তায় একই রকমের খাবার খেয়ে রুচি হারিয়ে ফেলেছেন অনেকেই। 
এর ফলে সব গৃহিণীরাই এখন ঝুঁকে পরছেন নতুন নতুন রান্নার রেসিপির দিকে। 
আর তাই আজ আপনাদের জন্য রয়েছে সুস্বাদু চিকেন পটেটো চপ। আপনি চাইলে ঘরেই তৈরি করতে পারেন এই মজাদার খাবারটি। তাই আর দেরি না করে চলুন জেনে নেই রেসিপিটি।
উপকরণ
✿ মুরগির মাংসের কিমা- ১ কাপ,
✿ আলু- আধা কেজি,
✿ পেঁয়াজ বেরেস্তা- আধা কাপ,
✿ গোলমরিচ গুঁড়া- ১ চা-চামচ,
✿ বিট লবণ- ১ চা-চামচ,
✿ লবণ- স্বাদমতো,
✿ সয়াসস- ১ চা-চামচ,
✿ গরম মসলার গুঁড়া- ১ চা-চামচ,
✿ আদা বাটা- আধা চা-চামচ,
✿ রসুন বাটা- সিকি চা-চামচ,
✿ পেঁয়াজ কুচি- আধা কাপ,
✿ কাঁচা মরিচ কুচি- ২ টেবিল চামচ,
✿ পুদিনাপাতা কুচি- ২ টেবিল চামচ,
✿ ডিম- ১টি ফেটানো,
✿ টোস্টের গুঁড়া- দেড় কাপ,
✿ তেল- প্রয়োজনমতো।
প্রণালি
► আলু সেদ্ধ করে খোসা ছাড়িয়ে গরম অবস্থায় চটকে নিয়ে তাতে বেরেস্তা, গোলমরিচের গুঁড়া, লবণ, বিট লবণ দিয়ে মাখিয়ে ৮-১০ ভাগ করে রাখুন।
► মাংসের কিমা সয়াসস, গরম মসলার গুঁড়া, আদা বাটা, রসুন বাটা ও সামান্য লবণ দিয়ে অল্প পানিতে সেদ্ধ করে নিতে হবে এবং সামান্য তেলে পেঁয়াজ কুচি, কাঁচা মরিচ কুচি ও পুদিনাপাতা দিয়ে ভেজে নিন।
► আলুর মধ্যে কিমার পুর ভরে পছন্দমতো চপের আকার করে ফেটানো ডিমে ডুবিয়ে ও টোস্টের গুঁড়ায় গড়িয়ে নিয়ে ডুবো তেলে চপগুলো বাদামি রং করে ভাজে নিন।
► সস বা চাটনির সাথে পরিবেশন করুন মচমচে “চিকেন পটেটো চপ”।
plz, like our page (RadioClassic. com)
বিবাহিতরা আমাদের গোপন post গোলা দেখতে পারেন।

স্বামী- স্ত্রী সহবাসের কিছু নিয়ম - কানুন। কাজে আসবে,টাইমলাইনে share করে রাখুন।

স্বামী-
স্ত্রী সহবাসের কিছু
নিয়ম - কানুন।
স্বামী স্ত্রী সহবাস
করার সময় কিছু
নিয়ম
কানুন মেনে চলতে হয়।
কিছু আপনাদের
সামনে তুলে ধরা হলেও।
১। রাত্রি দ্বি-
প্রহরের আগে সহবাস
করবে না।
২। ফলবান গাছের
নিচে স্ত্রী সহবাস
করবে না।
৩। সহবাসের
প্রথমে দোয়া পড়বেন।
স্ত্রী সহবাসের
দোয়া।
তারপর
স্ত্রীকে আলিঙ্গন
করবেন।
স্ত্রী যদি ইচ্ছা হয়
তখন
তাকে ভালো বাসা দিবে এবং আদর
সোহাগ
দিবে।
চুম্বন দিবে। তখন
উভয়ের মনের পূর্ণ
আশা হবে সহবাস।
তখন বিসমিল্লাহ
বলে শুরু করবেন।
৪।স্ত্রী সহবাস করার
সময় নিজের স্ত্রীর
রূপ
দর্শন শরীর স্পর্শন

সহবাসের সুফলের
প্রতি মনো নিবেশ
করা ছাড়া অন্য
কোনো সুন্দরি স্ত্রী লোকের
বা অন্য
সুন্দরী বালিকার
রুপের
কল্পনা করিবে না।
তাহার সাহিত মিলন
সুখের চিন্তা করবেন
না।
স্ত্রীর ও তাই
করা উচিৎ।
৫। রবিবারে সহবাস
করবেন না।
৬। স্ত্রীর হায়েজ-
নেফাসের সময় উভয়ের
অসুখের
সময় সহবাস করবেন
না।
৭। বুধবারের
রাত্রে স্ত্রীর
সহবাস করবেন
না।
৮। চন্দ্র মাসের প্রথম
এবং পনের তারিখ
রাতে স্ত্রী সহবাস
করবেন না।
৯। স্ত্রীর জরায়ু
দিকে চেয়ে সহবাস
করবেন
না।
ইহাতে চোখের
জ্যোতি নষ্ট হয়ে যায়।
১০। বিদেশ যাওয়ার
আগের
রাতে স্ত্রী সহবাস
করবেন না।
১১।সহবাসের সময়
স্ত্রীর সহিত
বেশি কথা বলবেন না।
১২।নাপাক
শরীরে স্ত্রী সহবাস
কবেন না।
১৩। উলঙ্গ হয়ে কাপড়
ছাড়া অবস্থায়
স্ত্রী সহবাস করবেন
না।
১৪। জোহরের নামাজের
পরে স্ত্রী সহবাস
করবেন না।
১৫।
ভরা পেটে স্ত্রী সহবাস
করবেন না।
১৬।
উল্টাভাবে স্ত্রী সহবাস
করবেন না।
১৭। স্বপ্নদোষের পর
গোসল
না করে স্ত্রী সহবাস
করবেন না।
১৮।পূর্ব-পশ্চিম
দিকে শুয়ে স্ত্রী সহবাস
করবেন না।
[শেয়াক করুন]

plz, like our page (RadioClassic. com)
বিবাহিতরা আমাদের গোপন post গোলা দেকতে পারেন।

চুলাতে বানান চকলেট কেক । কাজে আসবে,টাইমলাইনে share করে রাখুন।

""""চুলাতে বানান চকলেট কেক""" 

উপকরণঃ
€ ময়দা – ১কাপ
€ চিনি – ১কাপ
€ তেল – ১/২কাপ (হাফকাপ)
€ পাউডারদুধ – ২টে: চা:
€ বেকিংপাউডার – ১চা: চা:
€ ডিম – ৩টা
€ ভেনিলাএসেন্স – ১/২চা: চা:
€ লবন – ১চিমটি ( ইচ্ছা )
€ কোকোপাউডার – ৩টে: চা:

প্রণালিঃ-
১) চালনিতে ময়দা,পাউডার দুধ, বেকিং পাউডার, কোকো পাউডার, লবন চেলে নিতে হবে।
২) একটা বোলে ডিম ভালভাবে ব্লেন্ড করতে হবে এগ বিটার না থাকলে কাটা চামচ দিয়ে জোরে ফেটতে হবে। ডিমটা ভাল করে ফেটা হলে অল্প অল্প করে চিনি দিয়ে ফেটতে হবে।
৩) চিনি ভাল ভাবে গলে গেলে ভেনিলা এসেন্স ও তেল দিতে হবে ।
৪) তারপর চেলে রাখা ময়দা দিয়ে ভাল ভাবে মেশাতে হবে। ব্যাস “ব্যাট্যার” রেডি। এবার হাঁড়িতে সামান্য তেল লাগিয়ে “ব্যাট্যার”
ঢেলে দিন।( ৩ পাউন্ডের চুলায় কেক বানানোর হাঁড়ি পাওয়া যায়। ৩ পাউন্ডের হাঁড়িতে ২ পাউন্ড কেক ভালভাবে হয়)
৫) এবার চুলার আঁচ মাঝারি থেকে একটু কম আঁচে রাখতে হবে, তার উপর একটা “তাওয়া ” দিতে হবে। এবার হাঁড়ির নিচে অংশ বসিয়ে তার উপর হাঁড়ি বসিয়ে ঢাকনা দিয়ে দিন।
২৫/ ৩৫ মিঃ লাগবে হতে।কেক ঠান্ডা হলে একটা প্লেটে উল্টা করে ঢেলে দিয়ে কেক পরিবেশন করুন।

***কেকের ক্রিম যেভাবে করবেন দুইটি ডিমের সাদা অংশ খুব ভালো ভাবে ইলেকট্রিক বিটারে বিট করে ফোম করে নিতে হবে। ১০০ গ্রাম ঠাণ্ডা বাটার নিয়ে বিট করতে হবে পুরোপুরি গলে না যাওয়া পর্যন্ত। তারপর আপনার স্বাদ মত আইসিংসুগার বিট করতে হবে।সুগার ভালো ভাবে মিশে গেলে ভ্যানিলা এসেন্স ও দুটি আইস কিউব আবার বিট করতে থাকুন! আইস কিউব গলে গেলে নরমাল ফ্রিজে ১০ মিনিট রাখুন।
বের করে আবার বিট করুন অথবা চাইলে পছন্দ মতো রঙ দিয়ে বিট করে নিলেই ক্রিম রেডি। মনে রাখবেন ক্রিমের ক্ষেত্রে এখানে ভালোভাবে বার বার বিট করাটাই আসল।তাই ইলেকট্রিক বিটারই ভালো কাজে আসবে এখানে।

বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ ফ্রেন্ডদের পেজ এ invite করবেন, tag এবং Share করবেন আর লাইক- কমেন্ট করে একটিভ থাকবেন।।
নাহয়, নতুন রেসিপি আপনাদের কাছে পৌছাবে না।।
আর আপনাদের সুন্দর রেসিপি যদি সবার সাথে শেয়ার করতে চান, তাহলে আমাদের মেসেজ/ওয়াল এ দিতে পারেন।আমরা আপনার রেসিপি পাবলিস করে দিবো।।।।

plz, like our page (RadioClassic. com) 
বিবাহিতরা আমাদের গোপন post গোলা দেকতে পারেন।  

Wednesday, July 20, 2016

বিভিন্ন প্রকারের পেট ব্যথা দূর করার ৫টি অসাধারণ কৌশল ।কাজে আসবে,টাইমলাইনে share করে রাখুন।

বিভিন্ন প্রকারের পেট ব্যথা দূর করার ৫টি অসাধারণ কৌশল
যে কোনো কারণেই পেটে ব্যথার সমস্যায় ভুগতে পারেন যে কেউ। কারণ যেটাই হোক না কেন পেটে ব্যথা খুবই যন্ত্রণাদায়ক সমস্যা। একবার শুরু হলে থামতে চায় না সহজে। তবে এই পেটে ব্যথা দূর করতে ভুলেও প্রেসক্রিপশন ছাড়া ঔষধ খেয়ে ফেলবেন না। এতে বরং আপনার ক্ষতিই হবে। এর চাইতে এই সমস্যার সমাধানের জন্য বেঁছে নিন ঘরোয়া প্রাকৃতিক উপায়। আজকে জেনে নিন কয়েক ধরণের পেটে ব্যথার দারুণ কিছু সমাধান যা পেটে ব্যথার মতো সমস্যা দূরে রাখবে চিরকাল। জেনে নিন খুব সহজ উপায়গুলো। 
১) হজম সমস্যা এবং অরুচি জনিত পেটে ব্যথা আদা স্লাইস করে কেটে নিন। এরপর লেবুর রসে লবন মিশিয়ে তাতে আদা ডুবিয়ে রাখুন খানিকক্ষণ। এরপর এই আদা রোদে শুকিয়ে নিন। প্রতিবেলা খাবার পর এই আদা খেলে পেটে ব্যথা দূর হবে চিরকালের মতো। 
২) অ্যাসিডিটি ও গ্যাসের জ্বালাপোড়ার ব্যথা ২০ টি কিশমিশ ১ গ্লাস পানিতে ভিজিয়ে রাখুন সারারাত। সকালে উঠে কিশমিশগুলো পিষে খেয়ে নিন খালি পেটে। এতে পেট ঠাণ্ডা হবে এবং অ্যাসিডিটি ও গ্যাসের জ্বালাপোড়ার ব্যথা থেকে দূরে থাকতে পারবেন। 
৩) ডায়রিয়া ও ডিসেন্ট্রি জনিত ব্যথা ১ কাপ পরিমাণে বেদানার রস প্রতিদিন ২ বার পান করুন। এতে পেটে ব্যথা তো দূর হবেই সেই সাথে দূর হবে ডায়রিয়ার সমস্যা। 
৪) কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যার কারণে পেটে ব্যথার সমস্যা ১ চা চামচ ত্রিফলা কুসুম গরম পানিতে মিলিয়ে প্রতিরাতে ঘুমানোর আগে পান করুন। এতে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর হবে। এবং পেটে ব্যথার সমস্যা এমনকি গ্যাস, অ্যাসিডিটির সমস্যা থেকেও রেহাই দেবে। 
৫) নারীদের মাসিক জনিত পেটে ব্যথা অনেকেই এই সমস্যায় ভুগে থাকেন। এই সমস্যা সমাধানে ১ মুঠো তুলসি পাতা ছেঁচে রস বের করে নিন এবং ২ চা চামচ তুলসি পাতার রস ১ কাপ কুসুম গরম পানিতে মিশিয়ে দিনে ৩ বার পান করুন। বেশ ভালো উপশম হবে।
plz, like our page (RadioClassic. com)

ব্রন থেকে বাঁচতে কিছু উপায় অবলম্বন করুন।কাজে আসবে,টাইমলাইনে share করে রাখুন।

ব্রন থেকে বাঁচতে কিছু উপায় অবলম্বন করুন।
দেখুন আপনি অনেক ভাল থাকবেন।
—ব্রণ হলে একেবারেই আচার খাবেন না।
তবে মিষ্টি চাটনি খেতে পারেন
—বেশি পরিমাণে নিরামিষ খাবার খান।
আমিষ খাবার যতটা সম্ভব না খাওয়ার চেষ্টা
করুন।
—ডেইরি প্রোডাক্টসের মধ্যে হরমোনাল উপাদান
বেশি পরিমাণে থাকে বলে তা খুব সহজে রক্তের
সঙ্গে মিশে যায়।
এই কারণেই পনির, দুধ কম খান।
—কোল ড্রিংকস খাওয়া একেবারেই বন্ধ করে
দিন।
—খুব বেশি পরিমাণে পানি খান।
দিনে যদি দু লিটার পানি খেতে পারেন তা আপনার
স্বাস্থ্য এবং ত্বকের ক্ষেত্রে ফলদায়ক হবে।
পানি বেশি খাওয়ার ফলে শরীর থেকে পিত্ত বেরিয়ে
যাবে।
আপনি ব্রণের সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পাবেন।
—আয়ুর্বেদের মতে অতিরিক্ত ক্রোধের ফলে
শরীরে পিত্ত সঞ্চিত হয়।
তাই ক্রোধ থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখুন।

pl, like our page (RadioClassic. com)

মস্তিষ্ক ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ৮ টি কারণ । টাইম লাইনে সেইভ করে রাখুন।

মস্তিষ্ক ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ৮ টি কারণ

মস্তিষ্ক মানুষের এমন একটি অঙ্গ যার সংকেতে শরীরের অন্যান অঙ্গ প্রত্যঙ্গ চলে থাকে।তাই যে কোন ভাবেই হোক না কেন মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ভালো রাখা দরকার।মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ( health ) ভালো রাখতে কিছু সাবধানথা অবলম্বন করে চলা উচিত।নিচে সে বিষয়ে ৮ টি দিক তুলে ধরা হলো।

১। খুব অল্প বা অপর্যাপ্ত ঘুম মস্তিষ্কের জন্য ক্ষতিকর।যার কারণে তাড়াতাড়ি স্মৃতিশক্তি কমে যায় এবং আরো নানা রকমরে সমস্যার সৃষ্টি হয়।

২। কম কথা বলা ও মস্তিষ্কের জন্য
খুবই ক্ষতিকর।যারা কম কথা বলেন তারা এখন তেকেই বেশি কথা বলার অভ্যাস করুন।

৩। শরীর অসুস্থ্য থাকলে খুবই দু্র্বল এবং কাজ করার অনুপযোগী থাকে। শরীর অসুস্থ্য থাকাকালে অতিরিক্ত পরিমাণে কাজ করলে মাথার উপর চাপ পড়ে।একারণে অসুস্থ্য থাকাকালে চাপ পড়ে এমন কোন কাজ থেকে বিরত থাকুন।

৪। ধূমপান করেছেন তো মরেছেন।আপনার যদি ধূমপান জনিত কোন সমস্যা থাকে তবে আজই ত্যাগ করুন।ধুমপানের কারণে মস্তিষ্কের নিউরণ আস্তে আস্তে অকেজো হয়ে যায়।

৫। অনেকে আছেন যারা ঘুমানোর সময় কোন কিছু যেমন চাদর দিয়ে মাথা ঢেকে ঘুমান।মাথা ঢেকে ঘুমানো খুবই ক্ষতিকর।কারণ শাথা ঢেকে ঘুমালে অক্সিজেন ভালো করে ঢুকতে পারে না।যার কারনে কার্বন-ডাই অক্সাইডের পরিমাণ বুদ্ধি পায় যা মস্তিষ্কের জন্য ক্ষতিকর।

৬। যারা কোন বুদ্ধিভিত্তিক কাজে মাথা খাটান না, তাদের মস্তিষ্ক আস্তে আস্তে অকেজো হয়ে পড়ে।যে কোন কাজের ক্ষেত্রে উপস্থিত বুদ্ধি ক্রমশ কমে যায়।তাছাড়া ভুলে যাওয়ার আশঙ্খা বড়াতে থাকে।

৭। অনেকে আছেন যারা মিষ্টির প্রতি খুবই আকৃষ্ট।মনে রাখবেন অতিরিক্ত মিষ্টি খেলে মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য খারাপ হয়ে যায়।

৮। বায়ূ দূষণ আধুনিক সভ্যতার নিত্যনৈম্যক্তিক ব্যাপার।বায়ু দূষনের কারণে পরিবেশ যেমন ক্ষতি হেয়,তেমনি মুস্তিষ্কের ও ক্ষতি করে।কার্বন ডাই অক্সাইড গ্যা
বায়ু দূষণ

আমাদের টিপসগুলো আপনাদের সামন্যতম কাজে আসলে শেয়ার করবেন বন্ধুদের সাথে। plz. like our page (RadioClassic. com)

Tuesday, July 19, 2016

ডিমের পরোটা । টাইম লাইনে সেইভ করে রাখুন।


ডিমের পরোটা । টাইম লাইনে সেইভ করে রাখুন।
উপকরণ : 
ময়দা ২ কাপ, পেঁয়াজ কুচি ২ চা চামচ, কাঁচা মরিচ কুচি ২ চা চামচ, লবণ প্রয়োজনমতো, ডিম ২টি, ঘি বা তেল ভাজার জন্য।

প্রণালি :
প্রথমে পেঁয়াজ ও কাঁচামরিচ ভালো করে ধুয়ে কুচি করে কেটে নিন। অন্য একটি পাত্রে ডিমগুলো ভালোভাবে ফেটিয়ে নিন। এবার একটি পাত্রে ময়দা, পেঁয়াজ, কাঁচামরিচ ও ডিম দিয়ে ভালোভাবে ময়ান করুন। ডো-টি একটু শক্ত হবে। এবার লেচি কেটে, তেল দিয়ে পরোটা বেলুন। চুলায় কড়াই দিয়ে তা গরম হলে তেল দিয়ে একটা একটা করে পরোটা ভেজে তুলুন।
Fore more tips plz, like our page (RadioClassic.com)

চিকেন নাগেট । টাইম লাইনে সেইভ করে রাখুন।RadioClassic.com

চিকেন নাগেট..

উপকরণঃ
মুরগির মাংসের কিমা-৫০০গ্রাম
পেঁয়াজ (কেটে নেয়া) – ১টি
ডিম-১টি
পাউরুটির স্লাইস- ৬টি
ব্রেডক্রাম্ব- ১কাপ
ময়দা- ১কাপ
পানি- ১/২ কাপ
রসুনবাটা- ১চা চামচ
লবণ- ১চা চামচ
গোলমরিচ গুঁড়ো- ১/৪ চা চামচ
তেল- ভাজার জন্য

পদ্ধতিঃ
মুরগির মাংসের কিমা, পাউরুটির স্লাইস, রসুন, গোলমরিচ গুঁড়ো, লবণ ও পেঁয়াজ একসাথে নিয়ে একটি ফুড প্রসেসরে মিক্স করে নিন। এই মিশ্রণটি একটি বাটিতে নিন এবং ১ টেবিল চামচ করে মিশ্রণ নিয়ে নাগেটের আকৃতি দিন। আরেকটি পাত্রে ডিম ফেটিয়ে নিন এবং পানি মেশান। এবার অপর একটি পাত্রে ব্রেড ক্রাম্ব নিন। এখন নাগেট গুলো এক এক করে নিয়ে পর্যায়ক্রমে ময়দা, ডিম এবং ব্রেডক্রাম্ব মেখে নিন। কয়েকটি করে নাগেট নিয়ে ৫-৬ মিনিট ডুবো তেলে ভাজুন, সোনালি-বাদামি রঙ না আসা পর্যন্ত। টমেটো সসের সাথে উপভোগ করুন মজাদার চিকেন নাগেট।


শাহী চিকেন রেজালা । টাইম লাইনে সেইভ করে রাখুন।

শাহী চিকেন রেজালা
উপকরণঃ মুরগীর মাংস ১ কেজি
পেঁয়াজ কুচি আধা কাপ
পেঁয়াজ বাটা ১ টেবিল চামচ
টকদই আধা কাপ
আদা বাটা দেড় চা চামচ
রসুন বাটা ১ চা চামচ
মরিচ গুঁড়া ১ চা চামচ
পোস্ত দানা বাটা ২ চা চামচ
বাদাম বাটা ২ চা চামচ
সাদা এলাচ ৪ টি
তেজপাতা ২ টা
কাঁচা মরিচ ৪-৫টি
ঘি ৩ টেবিল চামচ
মাওয়া আধা কাপ
কেওড়া জল আধা চা চামচ
লবণ স্বাদমত
গরম পানি পরিমাণমত
রান্না করার নিয়মঃ প্রথমে একটি প্যানে ঘি গরম করে তাতে এলাচ ও তেজপাতা দিয়ে তারপর পেঁয়াজ কুচি দিয়ে হালকা ভেজে মাংসগুলো দিয়ে লবণ দিয়ে একটু ভেজে নিতে হবে। এরপর এতে পেয়াজ বাটা, আদা, রসুন বাটা, বাদাম বাটা, মরিচ গুঁড়া দিয়ে ভালো ভাবে কষাতে হবে। একটি বাটিতে টকদই ভালো করে ফেটিয়ে রেখে দিন। পানি প্রায় শুকিয়ে এলে টক দই দিয়ে নেড়ে ঢেকে অল্প আঁচে কিছু সময় রান্না করুন। ঝোল শুকিয়ে এলে ঝোলের জন্য পরিমান মত গরম পানি দিন , পানি ফুটে উঠলে পোস্ত দানা বাটা দিয়ে নেড়ে ঢেকে দিন। ঝোল কমে এলে সব শেষে দিন কাচা মরিচ, কেওড়া জল ও মাওয়া। এবার অল্প আঁচে কিছু সময় ঢেকে রান্না করে ঝোল পছন্দমতো ঘন হলে উপরে ১ চা চামচ ঘি ছিটিয়ে নামিয়ে ফেলুন। ব্যস, তৈরি হয়ে গেল সুস্বাদু শাহী চিকেন রেজালা।
** নতুন নতুন ও মজার মজার খাবারের রেসিপি পেতে আমাদের pagee অ্যাক্টিভ থাকুন। (RadioClassic.com@[751933918225878:] @+[751933918225878:] ভিজিট   করুন।

বিফ পিজ্জা (সম্পুর্ন চুলায় তৈরি)। টাইম লাইনে সেইভ করে রাখুন।

বিফ পিজ্জা (সম্পুর্ন চুলায় তৈরি)
উপকরণ: ময়দা ২ কাপ
ডিম ১ টি আর ১ টির কুসুম
লবন ১/৩ চা চামচ
ঈস্ট কম ১ টেবিল চামচ
তেল ১ টেবিল চামচ
চিনি ২ টেবিল চামচ
কুসুম গরম পানি প্রয়োজন মত
ফিলিং এর জন্য: মাংস ১ কাপ(কিমা)
পিঁয়াজ ১/৪ কাপ
লবণ প্রয়োজন মত
ক্যাপসিকাম কিউব করে কাটা ১/৪ কাপ
টমেটো কিউব করে কাটা ১/৪ কাপ
আদা বাটা ১ টেবিল চামচ
রসুন বাটা ১ চা চামচ
জিরা গুঁড়া ১ চা চামচ
অরিগোনা ১ টেবিল চামচ
সাদা গোল মরিচ গুরা ১/২ চা চামচ
দারচিনি ও এলাচি পাউডার ১/২ চা চামচ
টমেটো সস ১/২ কাপ
তেল প্রয়োজন মত
পানি প্রয়োজন মত
চিজ ১/২ কাপ (মোজেরোলা)
বানানোর নিয়মঃ একটি পাত্রে ডিমের কুসুম বাদে ডোর সব উপকরণ একসাথে মিশিয়ে কুসুম গরম পানি দিয়ে মেখে নিন। তারপর ভালো ভাবে ময়ান দিতে হবে। গরম জাগায় ঢেকে রাখতে হব ৩০-৫০ মিনিট।
ফিলিং রান্না: প্রথমে কিমার সাথে টমেটো, ক্যাপসিকাম, পিঁয়াজ, সস, অরিগোনা বাদে সব উপকরণ দিয়ে অল্প পানি দিয়ে বসাতে হবে। কিমা সিদ্ধ হলে পিঁয়াজ দিয়ে নারতে হবে। ৫ মিনিট পর কাপ্সিকাম, টমেটো, কাচামরিচ কুচি দিতে হবে তার ২ মিনিট পর সস ২ টেবিল চামচের মত, অরিগোনা দিয়ে নেরে নামাতে হবে। এখন ডো এর আটা যদি ফুলে দ্বিগুন হয়। বুজতে হবে আমাদের ডো রেডি।তারপর আটা টাকে ভালো করে মথে নিতে হবে।এখন ১/২ ” ইঞ্চি রুটি বেলে তার উপর প্রথমে ডিমের কুসুম ব্রাশ করে দিতে হবে।তারপর টমেটো সস দিতে হবে।এখন ফিলিং গুলো দিয়ে উপরে চিজ আর অরিগোনা ছিটিয়ে দিতে হবে। এখন এক্টি নন স্টিক প্যানে পিজ্জা বসিয়ে ঢাকনা দিয়ে ২০-২৫ মিনিট রাখতে হবে।প্যানের নিচে একটি তাওয়া দিয়ে নিতে হবে। প্রথমে ৫ মিনিট একটু বেশি আচে থাকবে। তারপর আচ একদম কমিয়ে দিতে হবে।
লেখাটি পছন্দ হইলে শেয়ার করতে ভুলবেন না।
নিয়মিত সুন্দর সুন্দর টিপস পেতে আমাদের ফেসবুক পেজ এ অ্যাক্টিভ থাকুন। (RadioClassic.com)

Monday, July 18, 2016

সফল হতে চাইলে ভুলেও যা করবেন না.. টাইম লাইনে সেইভ করে রাখুন।

সফলতার পেছনে দৌড়ালেই সফল হওয়া যায় না। সফল হতে হলে অনেক কিছু করতে হয় আবার বেশ কিছু জিনিস এড়িয়ে চলতে হয়। যে বিষয়গুলো সফলতার পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায় সেগুলো যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলাই বুদ্ধিমানের কাজ।
সফল হতে চাইলে যে কাজগুলো করবেন না, তার একটি তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে আইএনসি ওয়েবসাইটে। আপনি চাইলে এই পরামর্শগুলো একবার দেখে নিতে পারেন।
সবকিছু সঠিক হবে এটা চিন্তা করা বন্ধ করুন: আমরা যখন কোনো কাজ করি, তখন ধরেই নেই যে সেটা আমাদের নিজেদের মনমতো হবে। যা মনে মনে চাচ্ছি সেটাই হোক, এমনটাই আশা করি। আর সেটা যখন না হয়, তখন বিষণ্ণ হয়ে পড়ি। অনেক বেশি হতাশা কাজ করে, যা আমাদের আত্মবিশ্বাসকে নষ্ট করে দেয়। তাই কখনোই এই বাড়তি চাপ নেবেন না। জীবনে সবকিছু পারফেক্ট হয় না। একটাতে সফল না হলে আরেকটাতে হবেন। এই বিশ্বাস নিয়ে এগিয়ে যান।
মনের বিরুদ্ধে কিছু করবেন না: অনেক সময় ইচ্ছার বিরুদ্ধেই আমরা কাজ করি। যা আমাদের সফলতার পথের প্রধান বাধা। ‘না’ বলতে শিখুন। সফল হতে চাইলে যে বিষয়ে মন সায় দেবে না সেটা ভুলেও ‘হ্যাঁ’ বলবেন না।
নিজের দুর্বলতাকে পাত্তা দেবেন না: কোনো মানুষই পৃথিবীতে পারফেক্ট না। সবারই কিছু না কিছু দুর্বলতা থাকে। আর আপনি যদি নিজের দুর্বলতাকে বড় করে দেখেন আর ভাবেন এটা আপনাকে দিয়ে সম্ভব না তাহলে কখনোই সফল হতে পারবেন না। নিজের দুর্বলতাকে নিজের শক্তি বানান। দেখবেন, সহজেই সফলতাকে আপনাকে ধরা দেবে।
অন্যকে দোষ দেওয়া বন্ধ করুন: অন্যের কাঁধে দোষ চাপিয়ে নিজেকে সঠিক প্রমাণ করার চেষ্টা করবেন না। আপনি যখন সফল হন তখন ভাবেন, সেটা নিজের যোগ্যতায় হয়েছেন। আর সফল না হলে চট করেই অন্যের কাঁধে দোষ চাপিয়ে দেবেন? এটা মোটেও বুদ্ধিমানের কাজ না।
নেতিবাচক চিন্তাগুলো ঝেড়ে ফেলুন: নিজের আত্মবিশ্বাস ধরে রাখতে মনের সব নেতিবাচক চিন্তা ঝেড়ে ফেলুন। আমি পারব না, আমাকে দিয়ে হবে না, আমার চেয়ে অন্যরা ভালো পারে- এ ধরনের চিন্তা যতদিন ধরে রাখবেন, ততদিন সফলতা আপনার থেকে অনেক দূরে থাকবে।
অতীতকে জোর করে ধরে রাখবেন না: অতীতে যা ঘটে গেছে, সেটার জন্য নিজের ভবিষ্যৎ নষ্ট করে লাভ কী? অতীতে বসবাস করলে বর্তমান ও ভবিষ্যৎ দুটোই ডোবাবেন। তাই সফল হতে চাইলে অতীতকে চিরবিদায় জানান।
সবাইকে খুশি করার চিন্তা বাদ দিন: একজন মানুষ কখনোই একসঙ্গে সবাইকে খুশি করতে পারে না। তাই অযথা এর পেছনে দৌড়ে কোনো লাভ নেই। নিজের ভালোটা দেওয়ার চেষ্টা করুন। তাতে কেউ খুশি হবে, কেউ হবে না। এটা মনে নিতে শিখুন।
নেতিবাচক চিন্তার মানুষদের কাছ থেকে দূরে থাকুন: আমাদের জীবনে অন্যের কথার বেশ প্রভাব পড়ে। নিজের অজান্তেই সেই কথাগুলো আমাদের সফলতাকে নষ্ট করে। তাই এসব নেতিবাচক চিন্তার মানুষদের কাছ থেকে যতটা পারুন দূরে থাকুন।
কখনোই নিঃসঙ্গ থাকবেন না: একাকিত্ব মানুষের মনের উদ্যমতাকে নষ্ট করে দেয়। কার্যক্ষমতা কমিয়ে দেয়। তাই একা না থাকার চেষ্টা করুন। পরিবার-বন্ধুদের সঙ্গ আপনার মনকে চাঙ্গা রাখবে, আপনার কার্যক্ষমতা কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেবে।

মাত্র এক সপ্তাহে ওজন কমান ডায়েট এবং ব্যায়াম ছাড়াই! টাইম লাইনে সেইভ করে রাখুন।

হঠাৎ করে মুটিয়ে গেছেন? কিংবা সময়ের অভাবে ব্যায়াম করতে পারছেন না? আবার বিভিন্ন কারণে ডায়েটও করা হয়ছে না। তাহলে কি মোটাই থেকে যেতে হবে? একদম না, ডায়েট, ব্যায়াম করা ছাড়াও ওজন কমানো সম্ভব। কিছু নিয়ম আছে যা মেনে নিয়ে ডায়েট ছাড়াও ওজন কমানো সম্ভব। লক্ষ্য রাখুন প্রতিদিন কি পরিমাণে ক্যালরি খাছেন এবং প্রতি বার এক চুমুক করে পানি পান করুন। এটি আপনার খাওয়ার পরিমাণ অনেকখানি কমিয়ে দিবে।
১। প্রচুর পানি পান করুন
পানি শরীর হাইড্রেট করার পাশাপাশি আপনার ওজন কমিয়ে দিবে। পানি ক্ষুধা নষ্ট করে দেয়। আবার অনেক সময় ক্ষুধা অনুভব হলে পানি খেলে তা চলে যায়। খাওয়ার আগে দুই গ্লাস পানি পান করুন। এটি আপনাকে কম খেতে সাহায্য করবে। এছাড়া পানি শরীরে বিষাক্ত পদার্থ বের করে দেয়। আপনার কিডনি, লিভার সুস্থ রাখে।
২। তিন বেলা এবং দুইবার স্ন্যাক্স খান
আপনি যদি ওজন কমানোর জন্য সকালে নাস্তা বা দুপুরে খাওয়া বাদ দিন। তবে আপনি সবচেয়ে বড় ভুলটি করছেন। দিনে নিয়ম করে তিনবেলা খাবেন। আর এর মাঝে দুইবার স্ন্যাক্স। সকালের নাস্তা এবং দুপুরের খাওয়ার মাঝে একবার আর দুপুরের খাওয়া এবং বিকেলের নাস্তা এর মাঝে একবার স্ন্যাক্স খাওয়া উচিত। রাতের খাবার সন্ধ্যা হওয়ার পর পর খাওয়ার চেষ্টা করুন। বেশি রাত করে খেলে এটি আপনার হজমে সমস্যা করবে।
৩। ভালমত চিবিয়ে খান
ভাল করে চিবিয়ে খাবার খান। এটি আপনাকে কম খেতে সাহায্য করবে। এর সাথে এইভাবে খাবার খেলে খাবার সহজে হজম হয়ে যাবে।
৪। সবজি খান
 ভিটামিন, প্রোটিন, মিনারেল সমৃদ্ধ খাবার হল সবজি। এটি আপনার সারাদিনের খাবারে পুষ্টি পূরণ করবে। এতে খুব অল্প পরিমাণে ক্যালরি এবং ফ্যাট আছে। তাই ভাত বা মাংস খাদ্যতালিকা থেকে বাদ দিয়ে সবজি যোগ করুন।
৫। গ্রিন টি
আপনি যদি ডায়েট ছাড়া ওজন কমাতে চান তবে গ্রিন টি পান করুন। এর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট উপাদান আপনার শরীরে মেদ কাটাতে সাহায্য করবে।
৬। চিনিকে না বলুন
চিনি এবং চিনি জাতীয় খাদ্য দ্রব্য আপনাকে মুটিয়ে দেয়। সাথে আপনার ব্লাড সুগার বৃদ্ধি করে দিয়ে থাকে। প্রতিদিনকার খাদ্য তালিকা থেকে চিনি জাতীয় খাবার বাদ দিয়ে দিন। হঠাৎ করে চিনি খাওয়া একদম বাদ দিতে না পারলে, আস্তে আস্তে করে চিনি খাওয়া ছেড়ে দিন।
৭। এক ঘন্টা হাঁটুন
প্রতিদিন নিয়ম করে এক ঘন্টা হাঁটুন। এই একটি অভ্যাস আপনার ওজন অনেকখানি কমিয়ে দিবে। চেষ্টা করুন সকালে সূর্য উঠার সময় হাঁটার। তবে হ্যাঁ, এক ঘন্টা হাঁটবেন।
৮। জাঙ্ক ফুড খাওয়া বন্ধ করুন
ওজন কমাতে চাইলে আজই জাঙ্ক ফুড খাওয়া বন্ধ করুন। এই খাবারগুলোতে পুষ্টি থাকে না কিন্তু ক্যালরি থাকে অনেক বেশি পরিমাণে। যা আপনাকে দ্রুত মুটিয়ে দেয়। স্ন্যাক্স হিসেবে আপনি ড্রাই ফ্রুটস যেমন বাদাম, কিশমিশ, খেতে পারেন। বাদাম আপনার পেটকে অনেকক্ষণ পর্যন্ত ভরিয়ে রাখবে।
৯। পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম
অনেক গবেষণায় দেখা গেছে মোটা হওয়া এবং অনিদ্রা পরস্পর সম্পর্কযুক্ত। University of Colorado,Kenneth Wright বলেছেন “ যারা পরপর পাঁচ রাত না ঘুমিয়ে থাকে, তারা প্রায় দুই পাউন্ড ওজন বৃদ্ধি করে থাকে”! অনিদ্রার কারণে মানুষের ক্ষুধা বেশি লাগে এবং বেশি পরিমাণ খাদ্য গ্রহণ করে। যার কারণে ওজন বেড়ে যায়। Wright এর মতে ব্যালেন্সড ডায়েট, ব্যায়ামের মত পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম স্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
লেখাটি পছন্দ হইলে শেয়ার করতে ভুলবেন না।
নিয়মিত সুন্দর সুন্দর টিপস পেতে আমাদের ফেসবুক পেজ এ অ্যাক্টিভ থাকুন।(RadioClassic.com)